সোমবার, মে ২৬, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

‘সেনাবাহিনী কতদিন মাঠে থাকবে, সেই সিদ্ধান্ত নেবে সরকার’

বর্তমান পরিস্থিতিতে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী কতদিন মাঠে থাকবে, অন্তর্বর্তী সরকারই তা নির্ধারণ করবে বলে জানিয়েছে সেনা সদর।

বুধবার (১৩ নভেম্বর) সকালে ঢাকা সেনানিবাসে ইন এইড টু সিভিল পাওয়ারের আওতায় মোতায়েন করা সেনাবাহিনীর কার্যক্রম সম্পর্কিত সংবাদ সম্মেলনে মিলিটারি অপারেশনস ডাইরেক্টরেটের স্টাফ কর্নেল ইন্তেখাব হায়দার খান এই কথা বলেন।

এ সময় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সেনাবাহিনী প্রশাসনকে ৬০ দিন সহায়তা করতে এই তথ্যটি সঠিক নয়। ৬০ দিনের জন্য নির্বাহী ক্ষমতা দেয়ার কথা বলা হয়েছিল। কত দিন থাকব এটা সরকারের সিদ্ধান্ত। কারণ সেনাবাহিনী মোতায়েন হয়েছে সরকারের সিদ্ধান্তে, সরকারই এটা নির্ধারণ করবে কত দিন মোতায়েন থাকা প্রয়োজন।

আরেক প্রশ্নের জবাবে মানবাধিকার লংঘন বা বিচারবহির্ভূত হত্যা বন্ধে সেনাবাহিনী ‘অত্যন্ত সচেতন’ উল্লেখ করে কর্নেল ইন্তেখাব হায়দার খান বলেন, এ ব্যাপারে সর্বোচ্চ পর্যায়ে থেকে নির্দিষ্ট আদেশ রয়েছে, সেনাবাহিনী যে কোনো পরিস্থিতিতে তা প্রতিরোধে করবে।

তিনি আরও বলেন, আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা রয়েছে এই ধরনের (মানবাধিকার লঙ্ঘন) কোনো যেন ঘটতে না দেই। যে ঘটনাগুলো ঘটছে আপনারা সেগুলো জানতে পারছেন। এর বাইরে আমাদের কার্যক্রমের কারণে কতগুলো পরিস্থিতিতে এই ধরনের কোনো কিছু প্রতিরোধ করা সম্ভব হয়েছে, এটা হয়তো অনেক সময় জনসম্মুখে আসে না।

এই সেনা সদস্য বলেন, ইন্ডাস্ট্রিয়াল সেক্টরে এ পর্যন্ত ছয়শর বেশি আনরেস্ট হয়েছে। এগুলোর মধ্যে অনেকগুলো ভায়োলেন্ট ছিল। অন্যান্য বাহিনীর সহায়তা নিয়ে এগুলো যদি সময়মত প্রতিরোধ বা শান্ত করার ব্যবস্থা না করা হত, তাহলে অনেক বেশি ঘটনা ঘটতে পারত।

সেনা সদস্যরা এক ব্যক্তিকে চোখ বেঁধে ধরে নিয়ে যাচ্ছেন– এমন একটি ভিডিওর বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে কর্নেল ইন্তেখাব বলেন, পরিস্থিতির প্রয়োজনে অনেক কিছু করতে হয়, তবে সেনাবাহিনী টার্গেট করে কাউকে মেরেছে এমন কোনো ঘটনা ঘটেনি।

পুলিশের কাছে অপরাধের যেসব তথ্য থাকে, সেগুলো নিয়েও সেনাবাহিনী কাজ করছে বলে জানান এই সেনা কর্মকর্তা। তিনি দাবি করেন, সেনাবাহিনী ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা পাওয়ার পর অপরাধের সংখ্যা ‘অনেক কমেছে’।

তিনি বলেন, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হয়নি, তবে যতটুকু আশা করা গেছে সে অনুযায়ী উন্নতি হয়নি। পুলিশ বাহিনী ধীরে ধীরে তাদের কার্যক্ষমতা ফিরে পাচ্ছে। অন্যান্য বাহিনীর সহায়তা নিয়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি উন্নয়নে প্রচেষ্টা অব্যাহত আছে।

কর্নেল ইন্তেখাব বলেন, গুলশানে একজন মেজরের সঙ্গে একজন পুলিশ কর্মকর্তার ঘটনাটি ‘ভুল বোঝাবুঝি’ থেকে হয়েছে। পুলিশের সঙ্গে সেনাবাহিনীর সম্পর্ক ‘খুবই ভালো’।

আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল রাখার জন্যই সারা দেশে সেনাবাহিনী মোতায়েন রয়েছে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

নির্বাচন নিয়ে বিদেশি চাপ নেই: প্রেস সচিব

অন্য সরকারের চেয়ে বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বেশি ম্যান্ডেট রয়েছে জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টারবিস্তারিত পড়ুন

সবার জন্য সতর্ক বার্তা দিলো পুলিশ সদর দপ্তর

পুলিশ সদস্য পরিচয়ে প্রতারণার বিষয়ে সতর্ক থাকার আহ্বান জানানো হয়েছে। পুলিশ সদরবিস্তারিত পড়ুন

ঐকমত্য না হওয়া বিষয়গুলো জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে: আলী রীয়াজ

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্যে পৌঁছাতে না পারা বিষয়গুলো জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবেবিস্তারিত পড়ুন

  • যে সময়ে যা দরকার সে সময়ে তা করা হয় : অধ্যাদেশ নিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • কালকে রাস্তায় নামলে ইউনূস সাহেব ২৪ ঘণ্টাও থাকতে পারবে না: গয়েশ্বর
  • ‘পদত্যাগ করতে ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার পা ধরেছিলেন শেখ রেহানা’ : চিফ প্রসিকিউটর
  • প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জরুরি বৈঠক প্রধান বিচারপতির
  • স্বাস্থ্য সহকারীদের বেতন বৈষম্য দূরীকরণসহ ৬দফা দাবিতে সমাবেশ
  • শপথ চেয়ে হাইকোর্টে রিট করিনি: ইশরাক হোসেন
  • দুই দফায় ২০ নেতার সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন প্রধান উপদেষ্টা
  • ৩০ জুন সুনির্দিষ্ট ডেট, নির্বাচন এর বাইরে যাবে না: প্রেস সচিব
  • আ.লীগ আমলের সব নির্বাচনকে অবৈধ ঘোষণার দাবি এনসিপির
  • সংস্কারের আগে নির্বাচন হলে জনগণের আশা পূরণ হবে না: জামায়াত আমির
  • নির্বাচন দেরি হলে স্বৈরাচার ফিরে আসার ক্ষেত্র প্রস্তুত হবে: খন্দকার মোশাররফ
  • বিতর্কিত উপদেষ্টাদের বাদ দিয়ে উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠনের দাবি বিএনপির