বৃহস্পতিবার, নভেম্বর ২৭, ২০২৫
প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

‘সেনাবাহিনী কতদিন মাঠে থাকবে, সেই সিদ্ধান্ত নেবে সরকার’

বর্তমান পরিস্থিতিতে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী কতদিন মাঠে থাকবে, অন্তর্বর্তী সরকারই তা নির্ধারণ করবে বলে জানিয়েছে সেনা সদর।

বুধবার (১৩ নভেম্বর) সকালে ঢাকা সেনানিবাসে ইন এইড টু সিভিল পাওয়ারের আওতায় মোতায়েন করা সেনাবাহিনীর কার্যক্রম সম্পর্কিত সংবাদ সম্মেলনে মিলিটারি অপারেশনস ডাইরেক্টরেটের স্টাফ কর্নেল ইন্তেখাব হায়দার খান এই কথা বলেন।

এ সময় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সেনাবাহিনী প্রশাসনকে ৬০ দিন সহায়তা করতে এই তথ্যটি সঠিক নয়। ৬০ দিনের জন্য নির্বাহী ক্ষমতা দেয়ার কথা বলা হয়েছিল। কত দিন থাকব এটা সরকারের সিদ্ধান্ত। কারণ সেনাবাহিনী মোতায়েন হয়েছে সরকারের সিদ্ধান্তে, সরকারই এটা নির্ধারণ করবে কত দিন মোতায়েন থাকা প্রয়োজন।

আরেক প্রশ্নের জবাবে মানবাধিকার লংঘন বা বিচারবহির্ভূত হত্যা বন্ধে সেনাবাহিনী ‘অত্যন্ত সচেতন’ উল্লেখ করে কর্নেল ইন্তেখাব হায়দার খান বলেন, এ ব্যাপারে সর্বোচ্চ পর্যায়ে থেকে নির্দিষ্ট আদেশ রয়েছে, সেনাবাহিনী যে কোনো পরিস্থিতিতে তা প্রতিরোধে করবে।

তিনি আরও বলেন, আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা রয়েছে এই ধরনের (মানবাধিকার লঙ্ঘন) কোনো যেন ঘটতে না দেই। যে ঘটনাগুলো ঘটছে আপনারা সেগুলো জানতে পারছেন। এর বাইরে আমাদের কার্যক্রমের কারণে কতগুলো পরিস্থিতিতে এই ধরনের কোনো কিছু প্রতিরোধ করা সম্ভব হয়েছে, এটা হয়তো অনেক সময় জনসম্মুখে আসে না।

এই সেনা সদস্য বলেন, ইন্ডাস্ট্রিয়াল সেক্টরে এ পর্যন্ত ছয়শর বেশি আনরেস্ট হয়েছে। এগুলোর মধ্যে অনেকগুলো ভায়োলেন্ট ছিল। অন্যান্য বাহিনীর সহায়তা নিয়ে এগুলো যদি সময়মত প্রতিরোধ বা শান্ত করার ব্যবস্থা না করা হত, তাহলে অনেক বেশি ঘটনা ঘটতে পারত।

সেনা সদস্যরা এক ব্যক্তিকে চোখ বেঁধে ধরে নিয়ে যাচ্ছেন– এমন একটি ভিডিওর বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে কর্নেল ইন্তেখাব বলেন, পরিস্থিতির প্রয়োজনে অনেক কিছু করতে হয়, তবে সেনাবাহিনী টার্গেট করে কাউকে মেরেছে এমন কোনো ঘটনা ঘটেনি।

পুলিশের কাছে অপরাধের যেসব তথ্য থাকে, সেগুলো নিয়েও সেনাবাহিনী কাজ করছে বলে জানান এই সেনা কর্মকর্তা। তিনি দাবি করেন, সেনাবাহিনী ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা পাওয়ার পর অপরাধের সংখ্যা ‘অনেক কমেছে’।

তিনি বলেন, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হয়নি, তবে যতটুকু আশা করা গেছে সে অনুযায়ী উন্নতি হয়নি। পুলিশ বাহিনী ধীরে ধীরে তাদের কার্যক্ষমতা ফিরে পাচ্ছে। অন্যান্য বাহিনীর সহায়তা নিয়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি উন্নয়নে প্রচেষ্টা অব্যাহত আছে।

কর্নেল ইন্তেখাব বলেন, গুলশানে একজন মেজরের সঙ্গে একজন পুলিশ কর্মকর্তার ঘটনাটি ‘ভুল বোঝাবুঝি’ থেকে হয়েছে। পুলিশের সঙ্গে সেনাবাহিনীর সম্পর্ক ‘খুবই ভালো’।

আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল রাখার জন্যই সারা দেশে সেনাবাহিনী মোতায়েন রয়েছে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

প্রবাসীরা যেকোনো সময় অনলাইনে ভোটার নিবন্ধন করতে পারবেন: ইসি

জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে আগ্রহী প্রবাসীরা এখন থেকে বিশ্বের যেকোনো প্রান্ত থেকেইবিস্তারিত পড়ুন

বিশ্বের জনবহুল শহরের তালিকায় শীর্ষে জাকার্তা, দ্বিতীয় ঢাকা

জাতিসংঘের এক নতুন প্রতিবেদন অনুসারে, ইন্দোনেশিয়ার রাজধানী জাকার্তা এখন বিশ্বের জনবহুল শহরগুলোরবিস্তারিত পড়ুন

এসপি পদায়নের লটারি কিভাবে হয়েছে, জানালেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

দেশের ৬৪ জেলায় পুলিশ সুপার পদায়ন করা হয়েছে। লটারি পদ্ধতিতে তাদের নির্বাচনবিস্তারিত পড়ুন

  • সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যা যা করা প্রয়োজন, সবই করা হবে : সিইসি
  • পশ্চিমা চাপ নেই, দিল্লি ও ফ্রান্স নিয়ে মুখ খুললেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • এবারই প্রথম ৬৪ জেলায় লটারির মাধ্যমে এসপি নিয়োগ, প্রজ্ঞাপন
  • ২৭৪ বিচারককে বদলির প্রজ্ঞাপন জারি
  • বাংলাদেশে অবাধ-অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন দেখতে চায় জার্মানি
  • ‘বিএনপি সরকারে এলে ব্যাংক ও বীমা খাতে বড় সংস্কার হবে’: আমীর খসরু
  • জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীদের জোর করে বোরকা পরাবে না: শফিকুর রহমান
  • ডিআইজি পদে পদোন্নতি পেলেন ৩৩ পুলিশ কর্মকর্তা
  • সাবেক ডিবি প্রধান হারুন অর রশীদের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ
  • কড়াইল বস্তিতে ১৫শ ঘর-বাড়ি আগুনে পুড়েছে : ফায়ার সার্ভিস
  • গণভোটের জন্য ব্যবহার করা হবে রঙিন ব্যালট: ইসি সচিব
  • তদন্ত বা অনুসন্ধান বাধাগ্রস্ত করতে কেউ চাপ দিলে তার নাম প্রকাশের হুঁশিয়ারি দুদক চেয়ারম্যানের