শনিবার, জুলাই ৬, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

হাতেগোনা কয়েকজন দুর্নীতি করে, বাকি সবাই বিব্রত হয় : মন্ত্রিপরিষদ সচিব

প্রশাসনের হাতেগোনা কয়েকজন কর্মকর্তা দুর্নীতি করে, আর বাকি সবাই বিব্রত হয় বলে মন্তব্য করেছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন।

সোমবার (১ জুলাই) সচিবালয়ে মন্ত্রিসভা বৈঠকের ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন। সকালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে মন্ত্রিসভা বৈঠক হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এতে সভাপতিত্ব করেন।

ইদানীং সরকারি কর্মকর্তাদের দুর্নীতি নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। প্রশাসনের সর্বোচ্চ কর্মকর্তা হিসেবে এ বিষয়ে বক্তব্য জানতে চাইলে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, আমি জানি না একটা বিষয় আপনারা আমার সঙ্গে স্বীকার করবেন কি না, দুর্নীতি তো সবাই করে না। একটা অফিসের সবাই কি দুর্নীতিবাজ? হাতেগোনা কয়েকজন করে, ওই কয়েকজনের জন্য বাকি সবাই বিব্রত হয়। অবস্থা তো তাই দাঁড়িয়েছে, তাই না?

তিনি বলেন, সরকারের পক্ষ থেকে অবস্থানটা পরিষ্কার হয়েছে যে, দুর্নীতির সঙ্গে যারা জড়িত তাদের বিষয়ে কোনো সহানুভূতি দেখানো হবে না এবং দেখানো হচ্ছে না। এটা আপনারা খেয়াল করেছেন। সেটি আমরা এখন অনুসরণ করছি। সেটিই আমরা এখন সিরিয়াসলি ফলো করছি।

‘তাহলে আপনি বলতে পারেন ফাঁকে ফাঁকে কেন (দুর্নীতি) হচ্ছে। দুর্নীতিটা এত কাঠামোর মধ্যে থাকার পরও হচ্ছে। এটা সব সমাজে সব জায়গায় হয়। যাদের দুষ্ট চিন্তার মানসিকতা, যাদের দুষ্ট বুদ্ধির মানসিকতা, তারা এই (দুর্নীতি) কাজগুলো করতে চান। আমরা এটুকু দেখতে পাচ্ছি। যখনই এ বিষয়টি সরকারের নজরে আসে, সরকারের পক্ষ থেকে কোনো প্রশ্রয় দেওয়া হয় না।’

মাহবুব হোসেন বলেন, সরকারের প্রশাসন যন্ত্র দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার ব্যাপারে কেউ কোনো রকম বাধা দেয়নি, সরকারের সব মেকানিজম এই দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে সবসময় সহযোগিতা করছে।

একজন সাবেক আমলা বলেছেন, মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলো দুর্নীতির দেরাজ খুলে বসেছে। এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, মন্ত্রণালয়ের সচিবরা এ বিষয়ে ভালো উত্তর দিতে পারবেন।

তিনি বলেন, কোনো একটা জায়গায় দুর্নীতি প্রমাণিত হয়েছে, কিন্তু ছেড়ে দেওয়া হয়েছে, এমন কোনো তথ্য আমার কাছে নেই। এমন কোনো বিষয় থাকলে আমার নজরে আনেন। আমি আবার তদন্তের ব্যবস্থা করবো। সেটি আমি আপনাদের বলতে পারি।

সরকারি কর্মচারীদের পাঁচ বছর পরপর সম্পদের হিসাব দেওয়ায় বিধান থাকা ১৯৬৯ সালে সরকারি কর্মচারী আচরণ বিধিমালা এখনো কার্যকর আছে কি না? জানতে চাইলে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, এ বিষয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে কোনো অ্যাকশন তারা নিয়েছে কি না? কোনো সার্কুলার দিয়েছে কি না, সেটি আমি জেনে নিই।

একই রকম সংবাদ সমূহ

বাংলাদেশের সাথে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় উন্নীত হবে : চীন

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আসন্ন বেইজিং সফরে বাংলাদেশ ও চীন নিজেদের স্বার্থ রক্ষাবিস্তারিত পড়ুন

চলতি মাসেই নেপাল থেকে বিদ্যুৎ আমদানির চুক্তি সই

ভারতের জাতীয় গ্রিড ব্যবহার করে নেপাল থেকে ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানি করতেবিস্তারিত পড়ুন

মালয়েশিয়া যেতে না পারাদের টাকা ১৮ জুলাইয়ের মধ্যে ফেরত দিতে হবে

বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যে মালয়েশিয়ায় যেতে না পারা কর্মীদের আগামী ১৮ জুলাইয়েরবিস্তারিত পড়ুন

  • মিথ্যাচার এবং অপপ্রচার বিএনপির একমাত্র রাজনৈতিক হাতিয়ার : ওবায়দুল কাদের
  • সরকারি খরচে বিদেশ ভ্রমণ বন্ধ, কেনা যাবে না গাড়ি
  • ভারতের সঙ্গে ট্রানজিট চুক্তি নিয়ে প্রশ্ন, যা বললেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
  • শনিবার অবস্থান কর্মসূচি, রবিবার কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাস ও পরীক্ষা বর্জন : কোটাবিরোধী আন্দোলন
  • জুয়েলারি মেশিনারিজ প্রদর্শনীর উদ্বোধন করলেন বসুন্ধরা চেয়ারম্যান
  • প্রত্যয় স্কিম বাতিলে শিক্ষকদের আন্দোলন অযৌক্তিক: অর্থমন্ত্রী
  • কোটা সংস্কারের দাবিতে রাজধানীর শাহবাগ অবরোধ শিক্ষার্থীদের
  • স্ত্রী-কন্যাসহ বেনজীরের সম্পদের হিসাব চেয়েছে দুদক
  • দুর্নীতির বিরুদ্ধে ঘরে ঘরে দুর্গ গড়ে তুলতে বললেন হাইকোর্ট
  • বন্যার বিষয়ে সতর্ক থাকার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
  • দুই স্ত্রী-দুই সন্তানসহ মতিউরের সম্পদের হিসাব চেয়ে নোটিশ
  • সরকার আজিজ, বেনজীর, আসাদ, মতিউরদের তৈরি করেছে: জয়নুল আবদিন