সোমবার, নভেম্বর ২৪, ২০২৫
প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

অভিশ্রুতিই বৃষ্টি, পরিবারকে দেহ হস্তান্তর

অভিশ্রুতি শাস্ত্রী না বৃষ্টি খাতুন, বেইলি রোডের আগুনে নিহত নারী সাংবাদিকের ধর্মীয় পরিচয় নিয়ে বিতর্কের সমাপ্তি ঘটেছে।

অভিশ্রুতি শাস্ত্রী নামে পরিচিত বৃষ্টি খাতুনের প্রকৃত পরিচয় জানতে ডিএন-এর নমুনা পরীক্ষা করে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) ফরেনসিক বিভাগ। ঘটনার ১১ দিন পর নিহতের বাবার দাবির সত্যতা মেলায় বৃষ্টির মরদেহ পরিবারকে দেয়া হয়েছে।

সোমবার দুপুরে ওই নারী সাংবাদিকদের মরদেহ হস্তান্তর করা হয় বলে জানিয়েছেন সিআইডির অতিরিক্ত ডিআইজি মো. জাহাঙ্গীর হোসেন মাতুব্বর। বলেন, আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী, ডিএনএ পরীক্ষার মধ্য দিয়ে তার পরিচয় নিশ্চিত হওয়া গেছে।

মরদেহ নিয়ে কুষ্টিয়ার খোকসায় নিজ গ্রামের বাড়িতে বৃষ্টি খাতুনকে দাফন করা হবে বলে পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন।

গত ২৯ ফেব্রুয়ারি পৌনে ১০টার দিকে রাজধানীর বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজ ভবনের ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ৪৬ জনের মৃত্যু হয়। সেই আগুনে নিহত ওই নারী সাংবাদিক ফেইসবুক ও কর্মস্থলে নিজেকে পরিচয় দিতেন অভিশ্রুতি শাস্ত্রী নামে।

তার মৃত্যুর পর বাবা, ভাইসহ পরিবারের সদস্যরা এসে দাবি করেছেন, আগুনে নিহত সাংবাদিকের নাম বৃষ্টি খাতুন। তার বাড়ি কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলায়।

ঘটনার পর অভিশ্রুতির পরিচয় নিশ্চিত করতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন করা হয়েছে বলে তখন জানান রমনা কালীমন্দিরের সভাপতি উৎপল সাহা।

তিনি বলেন, অভিশ্রুতি শাস্ত্রীর পরিচয় নিশ্চিত করতে রমনা থানা ওসি ও ঢাকা জেলা প্রশাসক বরাবর রমনা মন্দির থেকে আবেদন করা হয়েছে।

এই অবস্থার মধ্যে ডিএনএ নমুনা পরীক্ষা করে নিহতের পরিচয় সম্পর্কে নিশ্চিত হতে উদ্যোগ নেয় পুলিশ। গত ১১ দিন বৃষ্টির মরদেহ থাকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের মর্গে।

অবশেষে সেই পরীক্ষায় জানা যায়, অভিশ্রুতি মূলত কুষ্টিয়ার সবুজ শেখ দম্পতির সন্তান বৃষ্টি খাতুন।

অভিশ্রুতি না বৃষ্টি, পরিচয় নিশ্চিতের পর দেহ হস্তান্তরঅভিশ্রুতি না বৃষ্টি, পরিচয় নিশ্চিতের পর দেহ হস্তান্তর বৃষ্টি কাজ করতেন দা রিপোর্ট ডট লাইভ-এ। তার সিভি ও জন্ম সনদেও লেখা অভিশ্রুতি শাস্ত্রী। গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মেয়ের মৃত্যুর খবর পেয়েই মরদেহ নিতে খোকসা থেকে ছুটে আসেন তার বাবা সাবরুল আলম সবুজ। তিনি বলেন, জন্ম নিবন্ধনসহ সর্বত্র তার নাম বৃষ্টি।

ওই নারী সাংবাদিকের জন্ম নিবন্ধন সনদ, জাতীয় পরিচয়পত্র, চাকরির জন্মবৃত্তান্তে বাবা-মায়ের নামে বিভিন্ন রকম তথ্য পাওয়া যায়। স্থায়ী ঠিকানা সব জায়গায় একই।

আর এতেই বৃষ্টির মৃত্যুর পর প্রকৃত পরিচয় নিয়ে তৈরি হয় জটিলতা। তাই তার মরদেহ হস্তান্তর না করে ডিএনএ নমুনা পরীক্ষা করে সিআইডি।

একই রকম সংবাদ সমূহ

ভারতের চাল সিঙ্গাপুর থেকে কিনছে সরকার

বাজারে দাম স্থিতিশীল রাখতে সিঙ্গাপুরভিত্তিক সরবরাহকারীর মাধ্যমে ভারত থেকে চাল আমদানির সিদ্ধান্তবিস্তারিত পড়ুন

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় কার্যকরে বড় বাধা ভারত?

পলাতক ও ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে মানবতাবিরোধী অপরাধে দোষী সাব্যস্ত করে মৃত্যুদণ্ডবিস্তারিত পড়ুন

ভূমিকম্প: রাজধানীতে ৩০০ ঝুঁকিপূর্ণ ভবন চিহ্নিত

রাজধানী ঢাকায় পরপর কয়েক দফায় ভূমিকম্পের পরিপ্রেক্ষিতে ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচনায় ৩০০টি ছোট-বড় ভবনবিস্তারিত পড়ুন

  • আইসিইউতে থাকা ৪১ শতাংশ রোগীর মধ্যে অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না
  • আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় বাড়ল
  • হাসিনাসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে রায় ২৭ নভেম্বর
  • ‘আসন্ন নির্বাচনকে অনেকে ভাগাভাগির নির্বাচনে রূপ দেওয়ার পরিকল্পনা করছে’
  • সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস সেনাপ্রধানের
  • ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি খারাপ হওয়ার শঙ্কা নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • ভূমিকম্পে শিশুসহ নিহত ৬, আহত দুই শতাধিক
  • তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
  • তত্ত্বাবধায়ক সরকারের গঠন ঠিক করবে পরবর্তী সংসদ : অ্যাটর্নি জেনারেল
  • তত্ত্বাবধায়ক সরকারের রায়ে যা বললেন আইন উপদেষ্টা
  • দেশ এগিয়ে গেলে মা-বোনদের ভয়ে বসবাস করতে হবে না: তারেক রহমান
  • ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলের রায় ছিল কলঙ্কিত ও ত্রুটিপূর্ণ’