শুক্রবার, নভেম্বর ১৪, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

অভিশ্রুতিই বৃষ্টি, পরিবারকে দেহ হস্তান্তর

অভিশ্রুতি শাস্ত্রী না বৃষ্টি খাতুন, বেইলি রোডের আগুনে নিহত নারী সাংবাদিকের ধর্মীয় পরিচয় নিয়ে বিতর্কের সমাপ্তি ঘটেছে।

অভিশ্রুতি শাস্ত্রী নামে পরিচিত বৃষ্টি খাতুনের প্রকৃত পরিচয় জানতে ডিএন-এর নমুনা পরীক্ষা করে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) ফরেনসিক বিভাগ। ঘটনার ১১ দিন পর নিহতের বাবার দাবির সত্যতা মেলায় বৃষ্টির মরদেহ পরিবারকে দেয়া হয়েছে।

সোমবার দুপুরে ওই নারী সাংবাদিকদের মরদেহ হস্তান্তর করা হয় বলে জানিয়েছেন সিআইডির অতিরিক্ত ডিআইজি মো. জাহাঙ্গীর হোসেন মাতুব্বর। বলেন, আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী, ডিএনএ পরীক্ষার মধ্য দিয়ে তার পরিচয় নিশ্চিত হওয়া গেছে।

মরদেহ নিয়ে কুষ্টিয়ার খোকসায় নিজ গ্রামের বাড়িতে বৃষ্টি খাতুনকে দাফন করা হবে বলে পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন।

গত ২৯ ফেব্রুয়ারি পৌনে ১০টার দিকে রাজধানীর বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজ ভবনের ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ৪৬ জনের মৃত্যু হয়। সেই আগুনে নিহত ওই নারী সাংবাদিক ফেইসবুক ও কর্মস্থলে নিজেকে পরিচয় দিতেন অভিশ্রুতি শাস্ত্রী নামে।

তার মৃত্যুর পর বাবা, ভাইসহ পরিবারের সদস্যরা এসে দাবি করেছেন, আগুনে নিহত সাংবাদিকের নাম বৃষ্টি খাতুন। তার বাড়ি কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলায়।

ঘটনার পর অভিশ্রুতির পরিচয় নিশ্চিত করতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন করা হয়েছে বলে তখন জানান রমনা কালীমন্দিরের সভাপতি উৎপল সাহা।

তিনি বলেন, অভিশ্রুতি শাস্ত্রীর পরিচয় নিশ্চিত করতে রমনা থানা ওসি ও ঢাকা জেলা প্রশাসক বরাবর রমনা মন্দির থেকে আবেদন করা হয়েছে।

এই অবস্থার মধ্যে ডিএনএ নমুনা পরীক্ষা করে নিহতের পরিচয় সম্পর্কে নিশ্চিত হতে উদ্যোগ নেয় পুলিশ। গত ১১ দিন বৃষ্টির মরদেহ থাকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের মর্গে।

অবশেষে সেই পরীক্ষায় জানা যায়, অভিশ্রুতি মূলত কুষ্টিয়ার সবুজ শেখ দম্পতির সন্তান বৃষ্টি খাতুন।

অভিশ্রুতি না বৃষ্টি, পরিচয় নিশ্চিতের পর দেহ হস্তান্তরঅভিশ্রুতি না বৃষ্টি, পরিচয় নিশ্চিতের পর দেহ হস্তান্তর বৃষ্টি কাজ করতেন দা রিপোর্ট ডট লাইভ-এ। তার সিভি ও জন্ম সনদেও লেখা অভিশ্রুতি শাস্ত্রী। গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মেয়ের মৃত্যুর খবর পেয়েই মরদেহ নিতে খোকসা থেকে ছুটে আসেন তার বাবা সাবরুল আলম সবুজ। তিনি বলেন, জন্ম নিবন্ধনসহ সর্বত্র তার নাম বৃষ্টি।

ওই নারী সাংবাদিকের জন্ম নিবন্ধন সনদ, জাতীয় পরিচয়পত্র, চাকরির জন্মবৃত্তান্তে বাবা-মায়ের নামে বিভিন্ন রকম তথ্য পাওয়া যায়। স্থায়ী ঠিকানা সব জায়গায় একই।

আর এতেই বৃষ্টির মৃত্যুর পর প্রকৃত পরিচয় নিয়ে তৈরি হয় জটিলতা। তাই তার মরদেহ হস্তান্তর না করে ডিএনএ নমুনা পরীক্ষা করে সিআইডি।

একই রকম সংবাদ সমূহ

নিখোঁজের ১১ বছর পর দেশে ফিরলো ৪ সন্তানের জননী

বেনাপোল প্রতিনিধি: নিখোঁজের ১১ বছর পর দেশে ফিরল ৪ সন্তানের জননী শান্তনাবিস্তারিত পড়ুন

দেশ-বিদেশের কোনো শক্তিই ফেব্রুয়ারির নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না: প্রেস সচিব

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে আওয়ামীবিস্তারিত পড়ুন

পালিয়ে গিয়েও হাসিনার সন্ত্রাস থামছে না: প্রেস সচিব

সন্ত্রাসের জননী শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালিয়ে গিয়েও তার সন্ত্রাসী কার্যক্রম থামাচ্ছেবিস্তারিত পড়ুন

  • দেশের সব বিমানবন্দরে বিশেষ সতর্কতার নির্দেশ
  • নির্বাচনী প্রচারণায় পোস্টার ও ড্রোন ব্যবহারে কঠোর নিষেধাজ্ঞা
  • ভোট হলে তোমাদের অস্তিত্ব থাকবে না: জামায়াতকে মির্জা ফখরুল
  • রাতে জরুরি বৈঠক ডেকেছেন তারেক রহমান
  • মুক্তিযুদ্ধের সময় বাবার অবস্থান নিয়ে মুখ খুললেন মির্জা ফখরুল
  • রাজধানীতে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ সদস্য গ্রেফতার
  • হাসিনাসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
  • ডিএমপির ৫ এডিসিকে বদলি
  • কলারোয়ায় সিসিডিবি’র আয়োজনে যুবদের ব্যবসার ব্যবস্থাপনা প্রশিক্ষণ
  • দ্বাদশ শ্রেণির নির্বাচনি পরীক্ষা স্থগিত
  • সাবেক মেয়র আইভীর ৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন
  • ‘দেশে যত সংকট চলছে সবই নাটক’