সোমবার, ফেব্রুয়ারি ২৪, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

ঈদ উপলক্ষ্যে ব্যস্ত সময় পার করছেন কলারোয়ার দর্জিরা

চলছে রমজান। দরজায় কড়া নাড়ছে ঈদ ও পহেলা বৈশাখ। আর মাত্র কয়েকদিন পরেই ঈদ। ঈদ মানে আনন্দ, ঈদ মানেই খুশি। তবে এ আনন্দ ও খুশি কয়েকগুণ বাড়িয়ে দেয় নতুন পোশাক। তাই তো ঈদের সময় যতই ঘনিয়ে আসে, মার্কেটের পাশাপাশি মানুষের আনাগোনা বাড়তে থাকে দর্জিদের দুয়ারেও। এবারের ঈদুল ফিতর ঘিরেও এর ব্যতয় ঘটেনি।

এই ঈদকে সামনে রেখে নতুন নতুন পোশাক তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলার দর্জি কারিগররা।

রোজার আগে থেকেই অর্ডার নেয়া হচ্ছে। আরও কিছুদিন অর্ডার নেয়া যাবে বলে জানিয়েছেন উপজেলার টেইলার্স মালিকরা।

ঈদকে সামনে রেখে এখন সেলাই মেশিনের শব্দে মুখর দর্জির পল্লী। বাহারি নকশার কাপড় বানাতে সেখানে ভিড় করছেন অনেকেই। উপজেলার দর্জি কারিগরদের দম ফেলার ফুসরত নেই এখন। অবশ্য ব্যস্ততা শুরু হয়েছে রোজার আগে থেকেই।

সরেজমিনে পৌর সদরের ও উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের গ্রামের হাট-বাজারের দর্জি দোকানগুলো ঘুরে দেখা গেছে, ছোটবড় প্রতিটি দোকানেই সেলাই কাজের প্রচুর অর্ডার পাচ্ছেন কারিগররা। প্রত্যেক কারিগর দিনে তৈরি করছে প্রকার ভেদে ৬ থেকে ৮টি অর্ডার করা পোশাক। সামনে ঈদ তাই রুজি-রোজগারের একমাত্র সম্বলটি যেন একমুহূর্তের জন্যও বন্ধ রাখার সুযোগ নেই। নতুন করে অর্ডার এখনো চলছে বলে জানা গেছে।

চাহিদামতো নতুন পোশাক পেয়ে খুশি ক্রেতারাও। পছন্দমতো পোশাক বানাতে ক্রেতারা ছুটছেন টেইলার্সগুলোতে।

কলারোয়া পৌর সদরের নুর টেইলার্সের নুরুজ্জামান ও স্টাইল টেইলার্স, স্নেহা টেইলার্সের মালিক বলছেন, পছন্দের পোশাকের জন্য রেডিমেড থ্রিপিস ও থানকাপড় কিনে ক্রেতারা পাড়ি জমাচ্ছেন দর্জি দোকানগুলোতে। ক্রেতাদের পছন্দ মতো পোশাক বানাতে দিনরাত দোকান খোলা রেখে কাজ করছেন দর্জিরাও। আবার কোনো কোনো টেইলার্স কাজের চাপ সামলাতে মৌসুমি কারিগর এনেছেন বিভিন্ন এলাকা থেকে।

টেইলার্স মালিক নুরুজ্জামান বলেন, ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের পোশাক বানাতে অর্ডার বেশি। বিশেষ করে সুতি, সিল্ক, জর্জেট, কাপড়ের পোশাক বানানো হচ্ছে। এক সেট থ্রিপিস বানাতে মজুরি নেয়া হচ্ছে ২৫০ থেকে ৪৫০ টাকা পর্যন্ত। শার্ট বানাতে মজুরি লাগছে ২০০-৩০০ টাকা, প্যান্ট বানাতে মজুরি লাগছে ৪০০-৫০০ টাকা।

বিভিন্ন মার্কেট ও স্থান ভেদে এসব মজুরি নির্ধারণ করা হয়েছে বলে দর্জিরা জানান।

বাজারে নতুন পোশাক অর্ডার দিতে টেইলার্সের কাছে আসা কয়েকজন ক্রেতা বলেন, আর কিছুদিন পর আমাদের ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর। ছেলে মেয়েদের নতুন পোশাকের অর্ডার দিতে বাজারে আসছি। কিন্তু পোশাকের মজুরির যে দাম আমরা তাতে হিমশিম খাচ্ছি। আমরা যারা নিম্নআয়ের মানুষ আছি তাদের জন্য খুবই সমস্যা। পোশাকের দাম ও মজুরির দাম বাড়লেও আমাদের তো আর আয় বাড়েনি।

একই রকম সংবাদ সমূহ

জেলা বিএনপি’র সমাবেশ সফল করার লক্ষ্যে কলারোয়ায় বিএনপি’র প্রস্তুতি সভা

কে এম আনিছুর রহমান : আগামী ২৫ ফেব্রুয়ারী সাতক্ষীরার জেলা বিএনপি’র সমাবেশকেবিস্তারিত পড়ুন

কলারোয়ার আটুলিয়ায় ফুটবল টুর্নামেন্টে কাঠুরিয়া চ্যাম্পিয়ন

কে এম আনিছুর রহমান: সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলার কুশোডাঙ্গা ইউনিয়নের আটুলিয়ায় ১৬ দলীয়বিস্তারিত পড়ুন

কলারোয়ায় স্কাউটসের প্রতিষ্ঠাতা (বিপি) দিবস পালিত

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ স্কাউটস আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা লর্ড ব্যাডেন পাওয়েল (বিপি) এর ১৬৮তম জন্মদিনবিস্তারিত পড়ুন

  • কলারোয়ায় স্কাউটসের বিপি দিবস উদযাপিত
  • কলারোয়ায় সিংগা হাইস্কুলে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উৎযাপিত
  • কলারোয়ায় চেকের মামলায় যুবদল নেতা টুটুল গ্রেফতার
  • কলারোয়ায় যুব জামায়াতের উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
  • কলারোয়ায় ৪জন প্রতিবন্ধীকে হুইল চেয়ার দিলো মানবতা গ্রুপ
  • ‘বাংলা ভাষার জন্য আগে চাই ভালোবাসা’
  • বিনম্র শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায় ভাষাশহীদদের স্মরণ করলো কলারোয়া
  • আগে সংসদ নির্বাচন তারপর স্থানীয় নির্বাচন দিতে হবে : কলারোয়ায় সাবেক এমপি হাবিব
  • দেশে শিক্ষকদের প্রথম এমপিওভুক্ত করেন শহীদ জিয়া : কলারোয়ায় সাবেক এমপি হাবিব
  • কলারোয়ায় দৃষ্টি প্রতিবন্ধী মাদ্রাসার ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধন
  • সাতক্ষীরা বিআরটিএ অফিসে দুদকের অভিযান
  • আপিল বিভাগের চেম্বার আদালতের আদেশে কলারোয়ায় নিকাহ রেজিস্ট্রারের দায়িত্বে কামরুল ইসলাম