রবিবার, নভেম্বর ১৬, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

ভুক্তভোগীদের বর্ণনার সঙ্গে আয়নাঘরের হুবহু মিল পেয়েছে কমিশন

আলোচিত বন্দিশালা ‘আয়নাঘর’ পরিদর্শন করেছে গুমের সঙ্গে জড়িতদের খুঁজে বের করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করতে গঠিত গুম সংক্রান্ত কমিশন অব ইনকোয়ারি। কমিশনের সদস্যরা জানিয়েছেন, ভুক্তভোগীদের বর্ণনার সঙ্গে আয়নাঘরের হুবহু মিল পেয়েছেন তারা।

তবে বিভিন্ন স্থান পরিবর্তনের পাশাপাশি গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণগুলো মুছে ফেলার অভিযোগ তুলেছে সংস্থাটি। এদিকে মাত্র ১৩ কার্যদিবসে অন্তত ৪০০ গুমের অভিযোগ জমা পড়েছে কমিশনে।

রাজধানীর গুলশানে বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) গুম সংক্রান্ত কমিশনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান কমিশনের সভাপতি বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন কমিশনের সদস্য বিচারপতি ফরিদ আহমেদ শিবলী, নুর খান, নাবিলা ইদ্রিস, সাজ্জাদ হোসেন।

বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ‘সবচেয়ে বেশি গুমের অভিযোগ এসেছে র‍্যাব, ডিজিএফআই, ডিবি ও সিটিটিসির বিরুদ্ধে। ২৫ সেপ্টেম্বর আমরা সরেজমিনে ডিজিএফআইয়ের আয়নাঘর পরিদর্শন করেছি। ১ অক্টোবর আমরা ডিবি ও সিটিটিসি পরিদর্শন করেছি। তবে সেখানে কোনো বন্দি আমরা পাইনি। সম্ভবত ৫ আগস্টের পরিবর্তনের পর সেখানে থেকে সবাইকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ পাব তাদের তলব করব।’

আগামী ১০ অক্টোবর পর্যন্ত অভিযোগ জমা দেওয়া যাবে বলেও জানান তিনি।

কমিশনের সদস্য নূর খান বলেন, ‘আমরা ভুক্তভোগীর পরিচয় দিয়ে তাকে আলাদা করব না। প্রতিটি অভিযোগ আমরা শুনতে চাই। কী হয়েছিল তা জানতে চাই। কীভাবে আইন না মেনে বন্দি করে রাখা হয়েছিল তা বুঝতে চাই।’

কমিশনের সদস্য সাজ্জাদ হোসেন বলেন, ‘আমাদের ভিজিটের সময় ডিজিএফআইয়ের যে আয়নাঘর দেখেছি, তার সঙ্গে ভুক্তভোগীদের বর্ণনার মিল পেয়েছি। একেবারে হুবহু মিল পেয়েছি। তবে কিছু পরিবর্তন করা হয়েছে। অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্যপ্রমাণ (এভিডেন্স) তারা নষ্ট করেছে। বিশেষ করে দেয়ালের লেখাগুলো পেইন্ট করে মুছে দেওয়া হয়েছে। আমরা মৌখিকভাবে তাদের বলেছি এবং লিখিতভাবেও তাদের জানিয়েছি যেন যে অবস্থায় আমরা আয়নাঘর দেখে এসেছি, তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তার কোনো পরিবর্তন যেন না হয়।’

এর আগে ২৭ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে গুমের ঘটনা তদন্তে হাইকোর্টের একজন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতির নেতৃত্বে এই কমিশন গঠন করে সরকার।

বিভিন্ন বাহিনী বা সংস্থার কোনো সদস্য বা সরকারের সহায়তায় বা সম্মতিতে কোনো ব্যক্তি বা ব্যক্তি সমষ্টি কর্তৃক আয়নাঘর বা কোনো অজ্ঞাতে স্থানে বলপূর্বক গুম করে রাখার সাথে জড়িতদের চিহ্নিতে ও যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ এবং গুম প্রতিরোধে সুপারিশের জন্য এ কমিশন গঠন করা হয়।

একই রকম সংবাদ সমূহ

পুলিশের গায়ে নতুন পোশাক

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত বছরের ৫ আগস্ট ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পরবিস্তারিত পড়ুন

নির্বাচন ঘিরে মাঠে থাকবে ৯ দিনের বিশেষ আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী জানিয়েছেন, আসন্ন জাতীয়বিস্তারিত পড়ুন

‘আমাদের কেন একজন গণহত্যাকারীর সত্যায়ন দরকার হলো?’

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, অনেকেই এখন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সাবেকবিস্তারিত পড়ুন

  • একদিনে ২৩ জেলায় ডিসি রদবদল
  • আ.লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না: প্রধান উপদেষ্টা
  • গণভোটে সংখ্যাগরিষ্ঠের মতামত ‘হ্যাঁ’ হলে যা হবে
  • যে কারণে নির্বাচন ও গণভোট একসাথে, থাকবে ৪ প্রশ্ন
  • এখন আমরা নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : প্রধান উপদেষ্টা
  • দিল্লিতে বোমা হামলায় ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি প্রত্যাখ্যান বাংলাদেশের
  • ৩-৪ দিনের মধ্যে জুলাই সনদ বাস্তবায়নে সিদ্ধান্ত: আইন উপদেষ্টা
  • দেশ-বিদেশের কোনো শক্তিই ফেব্রুয়ারির নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না: প্রেস সচিব
  • পালিয়ে গিয়েও হাসিনার সন্ত্রাস থামছে না: প্রেস সচিব
  • দেশের সব বিমানবন্দরে বিশেষ সতর্কতার নির্দেশ
  • নির্বাচনী প্রচারণায় পোস্টার ও ড্রোন ব্যবহারে কঠোর নিষেধাজ্ঞা
  • একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের