রবিবার, ফেব্রুয়ারি ২৩, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

শার্শার কায়বায় ঠেঙামারী ও গোমর বিলের পানি নিষ্কাশনের আশ্বাস

শার্শা যশোর প্রতিনিধি: শার্শার দক্ষিণ অঞ্চলের মাখলা, ঠেঙামারি ও গোমর বিলে জলাবদ্ধতায় জমে থাকা পানি এক সপ্তাহের মধ্যে নিষ্কাশনের আশ্বাস দিলেন শার্শা উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) নুসরাত ইয়াসমিন।

কায়বা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মোঃ রুহুল কুদ্দুসের অক্লান্ত পরিশ্রমে সোমবার ৯ ডিসেম্বর দুপুর ১ টার দিকে রুদ্রপুর ও দাউদখালী ইছামতি নদীর খালের মুখে পরিদর্শন করে তিনি কৃষকদের এ আশ্বাস দেন।

পরিদর্শনকালে তার সাথে ছিলেন, শার্শা উপজেলা কৃষি অফিসার দীপক কুমার সাহা, বাগআঁচড়া ইউনিয়নের উপ’সহকারী কৃষি কর্মকর্তা আনিসুর রহমান। ৭ নং কায়বা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক সফল চেয়ারম্যান মোঃ রুহুল কুদ্দুস, শার্শা থানা বিএনপির সদস্য শহিদুল ইসলাম, শার্শা উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ন আহবায়ক মনিরুল ইসলামসহ এলাকার প্রায় পাঁচ শতাধিক কৃষকেরা। এ সময় উপস্থিত কৃষকদের একটাই দাবি দ্রুত পানি নিষ্কাশন হোক।

পরে সাবেক চেয়ারম্যান রুহুল কুদ্দুস কৃষক ভাইদের কষ্ট বুঝতে পেরে কৃষকরা যতে সঠিক সময়ে ইরিধান চাষ করতে পারে এজন্য উপজেলা প্রশাসনের প্রতি দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানান।

উল্লেখ্য: চলতি বছরে ভারি বর্ষনে ঐ এলাকার ছোট বড় ও মাঝারি সব বিল তলিয়ে রয়েছে আষাঢ় মাসের শুরু থেকে। ১৯৭০ সালের পর থেকে ইছামতী নদী তার নাব্যতা হারিয়ে ফেলেছে। আর সেই ৫৪ বছর আগে থেকেই কপাল পুড়েছে এ অঞ্চলের চাষীদের। বিলের পানি আগের মত আর নিষ্কাশিত হতে পারে না। উপরন্ত ইছামতী নদীর উজানের পানি উপজেলার রুদ্রপুর- দাউদখালী খাল দিয়ে মাখলা ও সোনামুখি বিলে প্রবেশ করে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি করে। এক বছরের মধ্যে ৬ মাস বিলের জমি পানিতে তলিয়ে থাকে। এর সমাধানের জন্য ৮০ র দশকে রুদ্রপুর- দাউদখালী খালের ওপর ৩ ব্যান্ডের সুইচগেট নির্মান করা হয়। কিন্তু উজানের পানি রোধ করা যায়নি। এরপর ৯০ দশকে ২০ গজ দুরত্বে আরো একটি ৫ ব্যান্ডের সুইচগেট নির্মান করা হয়। এতে নির্মান কাজে ত্রুটি থাকায় আগের মতই উজানের পানি প্রবেশ করে মাঠ ঘাট তলিয়ে যায়। সর্বশেষ ২০২৩ সালে দাউদখালী খালের প্রবেশ মুখে বাধ দিয়ে মেশিনের সাহায্যে পানি সেচে ঠেঙামারী বিলে ধান রোপনের ব্যাবস্থা করেন উপজেলা প্রশাসন। এবছর পানির চাপ অনেক বেশি থাকায় ও অনেক ব্যায়বহুল হওয়ায় সেটিও সম্ভব হচ্ছে না। ঠেঙামারী বিলে এখনো ৬ থেকে ৮ ফুট পানি রয়েছে। যে কারনে মৌসুমে ধানচাষ করা যাবে কিনা তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। মাখলা বিলে ৪০০ একর, ঠেঙামারী বিলে ৫০০ একর ও গোমর বিলে ২০০ একর জমিতে ইরিধানের চাষ করা হয়। বিলে জলাবদ্ধতার কারনে চলতি মৌসুমে মাখলা বিলে ২০০ একর, ঠেঙামারী বিলে ২৫০ একর ও গোমর বিলে ১০০ একর জমি পতিত থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

শার্শার বিএনপি নেতা কুদ্দুস আলী বিশ্বাসের রোগমুক্তি কামনায় দোয়া ও আলোচনা সভা

শাহারুল ইসলাম রাজ : যশোরের শার্শা উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কুদ্দুসবিস্তারিত পড়ুন

যশোরের শার্শায় ছিনতাইয়ের কবলে পড়ে আ*হ*ত যুবকের মৃ*ত্যু

মোঃ ওসমান গনি, বেনাপোল (যশোর): যশোরের শার্শায় প্রকাশ্যে দিবালোকে ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে মারাত্মকবিস্তারিত পড়ুন

যশোরের শার্শা-বেনাপোল সীমান্তে ১৫ বছরে প্রাণ হারিয়েছেন ৫১ বাংলাদেশি

২০১০ সাল থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত যশোরের শার্শা ও বেনাপোল পোর্ট থানায়বিস্তারিত পড়ুন

  • যশোরের শার্শায় যুবককে গুলি করে মোটরসাইকেল ছিনতাইয়ের চেষ্টা
  • শার্শার কায়বা ও বাগআঁচড়ায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত
  • যদি সরকারে থাকার খায়েশ জাগে তাহলে পদত্যাগ করুন-মির্জা ফখরুল ইসলাম
  • মানবাধিকারকর্মী পরিচয়পত্র বাণিজ্যের অভিযোগ শার্শার আসাদের বিরুদ্ধে
  • শার্শায় সেচ্ছাসেবক দল নেতার পদ স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার হওয়ায় আনন্দ মিছিল
  • শার্শায় কৃষি প্রযুক্তি মেলার উদ্বোধন
  • শার্শায় ছাত্রশিবিরের ৪৮তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন
  • শার্শা উপজেলা বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
  • বেনাপোলে ট্রান্সপোর্ট ব্যবসায়ীদের বনভোজন ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান
  • শার্শায় ধর্ষণে প্রতিবন্ধী কিশোরী অন্ত:সত্বা, ধামাচাপা দিতে গর্ভপাত!
  • ভারতে পাচার হওয়া ১৬ কিশোর-কিশোরীকে বেনাপোলে হস্তান্তর
  • ভারতীয় ভিসা বন্ধে ফাঁকা বেনাপোল ইমিগ্রেশন, আয় বন্ধ দুই দেশেই