শনিবার, অক্টোবর ১৮, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

সাতক্ষীরায় দুই গ্রাম ডাক্তারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবিতে নারীর সংবাদ সম্মেলন

সাতক্ষীরা প্রতিনিধি: সাতক্ষীরায় অর্থপেডিকস ডাক্তার পরিচয় দিয়ে নগদ অর্থ হাতিয়ে নেওয়া দুই গ্রাম ডাক্তারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবিতে ভুল চিকিৎসায় পুঙ্গ হওয়া অসহায় নারীর সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের আব্দুল মোত্তালেব মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ করেন, সুলতানপুর গ্রামের ছেফা গাজীর পুত্র মনোয়ারা খাতুন। আমি একজন অসহায় স্বামী পরিত্যাক্ত নারী। গত ২৬ সেপ্টেম্বর সাতক্ষীরা শহরের ইটাগাছা হাটের মোড়ে এক্সিডেন্ট করে মারাত্মকভাবে আহত হই।

এক্সেরে করে দেখি আমার বাম পায়ের হাড় ভেঙে গেছে। পরবর্তীতে হাড় বিশেষজ্ঞ ডা: সমীর কুমার দাস এর খোজ খবর করতে থাকাকালিন সময়ে কালিগঞ্জ উপজেলার কালিকাপুর গ্রামের রেজাউল বিশ্বাসের পুত্র বর্তমানে শহরের কাটিয়ামাঠপাড়ার বাসিন্দা গ্রাম ডাক্তার মো: মাসুম বিল্লাহ’র সাথে দেখা হয়।

সে সময় তিনি নিজেকে একজন বড় মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডাক্তার পরিচয় দিয়ে আমার নাম ও নাম্বার গ্রহণ করেন। তিনি বলেন সমীর কুমার দাশের চেয়ে একজন বড় ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাবেন। ১ সপ্তাহ পরে তিনি আমার কাছে এসে বলেন, “ তোমার পায়ের অপারেশন করতে হবে, দেড় লক্ষ টাকা খরচ হবে।”

সে সময় হুমায়ুন কবিরের মাধ্যমে তার কাছে ৪৫ হাজার টাকা প্রদান করি। পরবর্তীতে বাকী টাকা দিয়ে সর্বমোট দেড় লক্ষ টাকা প্রদান করি। পরে ৬ নভেম্বর ২২ তারিখে হার্ট ফাউন্ডেশন এন্ড ইনটেনসিভ কেয়ার হাসপাতালে আমাকে নিয়ে যান গ্রাম ডাক্তার মাসুম বিল্লাহ। সেখানে উপস্থিত থাকা গ্রাম ডাক্তার দেবহাটার বহেরা গ্রামের ফট্টুর পুত্র বর্তমানে মধুমোল্লারডাঙ্গী পলাশপোলের গ্রাম ডাক্তার মো: বাবু নিজেকে অর্থপেডিকস ডাক্তার পরিচয় দেয়।

পরে আমার পা অবশ করে। পরের দিন জ্ঞান ফিরলে আমার শরীরে জ্বালা যন্ত্রনা ও ফোলাসহ বিভিন্ন উপসর্গ দেখা দেয়। সে সময় এক্সরে করে দেখি পায়ে ঢুকানো নাট বল্টু, রড স্টিলের পাত ও প্লেট খোলা। তখন ওই গ্রাম ডাক্তার মাসুম বিল্লাহকে জানালে তিনি দেখে বলেন আবারো অপারেশন করতে হবে।

২য় দফায় আবারো হার্ট ফাউন্ডেশনে নিয়ে আমার অপারেশন করা হয়। এরপর আবারো এক্সেরে করে দেখি হাড় জোড়া লাগেনি। ফলে আমি চিরতরে পঙ্গু হয়ে গেছি। এরপর অর্থপেডিকস ডাক্তার ডা: হাফিজউল্লাহ ও ডাক্তার সমীর কুমার দাশ কে দেখালে তারা বলেন দুইবার অপারেশন করা হয়েছে।

এরপর অপারেশন করলে রোগীকে বাঁচানো যাবে না। সঠিক সময়ে আসলে হয়তো হাড় জোড়া লাগানো যেত। এখন আর সম্ভব হবে না। রোগী পঙ্গু হয়ে গেছে। শুরুতেই ভুল চিকিৎসা করা হয়েছে।

তিনি আরো বলেন, আমি একজন গরিব অসহায় মানুষ। তাদের দাবিকৃত টাকা পরিশোধ করতে গিয়ে সরকার ঘরটিও বিক্রয় করতে হয়েছে। অথচ আমি সুস্থ্য হতে পরেনি। উল্টো চিরতরে পঙ্গু হয়ে গেছি। আমি ওই প্রতারক গ্রাম ডাক্তারদের কঠোর শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।

একই রকম সংবাদ সমূহ

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করলেন প্রধান উপদেষ্টা ও রাজনীতিবিদেরা

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসবিস্তারিত পড়ুন

সংসদ ভবন ঘিরে সতর্ক অবস্থান নিরাপত্তা বাহিনীর

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় জুলাই যোদ্ধাদেরবিস্তারিত পড়ুন

জুলাই সনদে স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয়নি এনসিপি

শেষ পর্যন্ত জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) অংশগ্রহণ করেনি।বিস্তারিত পড়ুন

  • জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে শুরু জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান
  • যশোরের শার্শায় ভ্যানচালক আব্দুল্লাহ হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার-৩
  • নেত্রকোনার মদনে বন্ধুর প্রতিশ্রুতি রক্ষায় নিজে বাসর ঘরে’ বন্ধুকে দিয়ে বাসর
  • চট্টগ্রাম ইপিজেডে পোশাক কারখানায় ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৬ ইউনিট
  • স্ত্রীসহ সাবেক বিএফআইইউ প্রধান শাহীনুলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞ
  • দিনাজপুর বোর্ডের ৪৩ কলেজের কেউ পাশ করেনি
  • পিআর-টিআর বাদ দেন, নির্বাচনে আসেন: মির্জা ফখরুল
  • হ্যান্ডবল খেলায় কলারোয়ার মেয়েরা ৩ বার সাতক্ষীরা জেলা চ্যাম্পিয়ন
  • ব্যারিকেড ভেঙে শাহবাগ অবরোধ শিক্ষকদের, যানচলাচল বন্ধ
  • ভোটগ্রহণ শেষ, চলছে গণনা
  • আমি নিজেই পিআর বুঝি না: মির্জা ফখরুল
  • ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন করতে সরকার বদ্ধপরিকর: আইন উপদেষ্টা