সোমবার, নভেম্বর ২৪, ২০২৫
প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

সালাম দিতে ভুল, খতিবকে ‍‍‍ছাগল-বেয়াদব বললেন ইউএনও! (ভিডিওসহ)

সালাম না দেয়ায় উপজেলা পরিষদ মসজিদের খতিবকে কট‚ক্তির অভিযোগ উঠেছে সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রুলী বিশ্বাসের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ওই খতিব।

অভিযোগকারী কলারোয়া উপজেলা মসজিদের খতিব মোঃ মতিউর রহমান বলেন, “আমি তিন বছর ধরে কলারোয়া উপজেলা পরিষদ মসজিদের খতিবের দায়িত্ব পালন করছি। গত ১২ রবিউল আওয়াল মহানবী হযরত মোহাম্মদ (সা.) এর জন্ম ও মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে কীভাবে ধর্মীয় অনুষ্ঠান করা যায় সেটি জানার জন্য গত ৮ অক্টোবর ইউএনও স্যারকে ফোন দেই। কিন্তু বেখেয়ালে সালাম দিতে ভুলে যাই। কিছুক্ষণ পর তিনি আমাকে আবার ফোন ব্যাক করে বলেন, ‘আমাকে সালাম করলেন না কেন? আমার স্বাক্ষরে আপনার বেতন হয়’।”

তিনি আরও বলেন, তখন আমি বলেছি, সামনে খেয়াল রাখবো। তখন তিনি (ইউএনও) বলেন, ‘আপনি তো বেয়াদব মানুষের মতো আচরণ করছেন। আপনি নিজে বেয়াদব মানুষকে কী শেখাবেন, বলে বকাবকি করেন।’ তখন আমি আবারও বলি, স্যার সামনে থেকে খেয়াল রাখবো। আমি একটু বেখেয়াল হয়ে গিয়েছিলাম।”

খতিব বলেন, ‘গত বুধবার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে ইসলামী ফাউন্ডেশন চিঠি দিয়ে আমাকে মিটিংয়ে আমন্ত্রণ জানালে আমি সেখানে উপস্থিত হই। সেখানে ইউএনও স্যার পূর্বের সালাম না দেওয়ার কথা তোলেন। তখন আমি বলি, স্যার আমি একটু বেখেয়াল হয়ে গিয়েছিলাম। এ ছাড়া আমি সবসময় সালাম দেই।’

ইউএনও বলেন, ‘আমার চেহারা কি এত ভালো যে আমার চেহারা দেখলে আপনি বেখেয়াল হয়ে যান? অন্যরা তো কেউ বেখেয়াল হয় না। আপনি বেখেয়াল হয়ে যান। বেয়াদব কোথাকার। বের হন, বের হয়ে যান এখান থেকে। যান, বের হয়ে যান।’ এর আগে বলেন, ছাগলটা এখনও বের হয়নি! এই বলে সেখান থেকে আমাকে বের করে দেন। এ ঘটনায় আমি জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছি।

অভিযোগ রয়েছে, এর আগে মাস খানেক আগে মসজিদের মোয়াজ্জেম হাফেজ মাসুদুর রহমানকে তিনি বলেছেন, ‘আপনি কি গাঁজা খান?’ তিনি বলেন, ‘সুনামের সঙ্গে আমরা দায়িত্বপালন করছি কিন্তু এর আগে কখনো কোনো ইউএনও এভাবে আমাদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করেননি।’

মিটিংয়ে উপস্থিত থাকা ইসলামী ফাউন্ডেশনের ফিন্ড সুপার ভাইজার শাহজাহান কবির বলেন, “স্যার না বলায় সম্ভবত ইউএনও স্যার একটু মাইন্ড করেছেন। মূলত সে কারণে আমাদের মিটিংয়ে একটু ক্ষিপ্ত হয়েছিলেন স্যার। বলছিলেন, ‘আমাকে দেখেই আপনি বেখেয়াল হয়ে যান। অন্য কেউ তো হয় না।’ এরপর তাকে মিটিং থেকে বের করে দেন।”

অভিযোগের বিষয়ে কলারোয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার রুলী বিশ্বাস বলেন, ‘আমি উপজেলা মসজিদ কমিটির সভাপতি। বিভিন্ন সময় তাদের সঙ্গে আমার মিটিং হয়। তবে কোনো খারাপ ব্যবহারের ঘটনা ঘটেনি।’

একই রকম সংবাদ সমূহ

কলারোয়ায় বেপরোয়া গতির প্রাইভেটকারের ধাক্কায় যুবদল নেতার অবস্থা আশ*ঙ্কাজনক

সাতক্ষীরার কলারোয়ায় বেপরোয়া গতির প্রাইভেটকারের ধাক্কায় গু*রুতর আহ*ত উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহবায়কবিস্তারিত পড়ুন

কলারোয়ার জয়নগরে দিনব্যাপী জামায়াতে ইসলামীর গণসংযোগ ও কর্মী সমাবেশ

কলারোয়ার জয়নগর ইউনিয়নে দিনব্যাপী বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নির্বাচনী গণসংযোগ, মহিলা সমাবেশ ওবিস্তারিত পড়ুন

কলারোয়ায় তারুণ্যের সমাবেশ উপলক্ষ্যে বিভিন্ন ইউনিয়নে যুবদলের মতবিনিময়

কলারোয়ায় তারুণ্যের সমাবেশ সফল করতে কয়েকটি ইউনিয়ন বিএনপি ও যুবদল নেতৃবৃন্দের সাথেবিস্তারিত পড়ুন

  • কলারোয়ার সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আ.লীগ নেতা লাল্টু ঢাকায় গ্রেফতার
  • মানব পাচাররোধে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সমূহে সচেতনতা তৈরি ও বৃদ্ধির জন্য ক্যাম্পাইন
  • কলারোয়ায় তারুণ্যের সমাবেশ সফলে প্রস্তুতিসভা
  • কলারোয়ায় ধানের শীষের সমর্থনে সমর্থনে মতবিনিময় সভা
  • কলারোয়ায় শিক্ষক-কর্মচারীদের সাথে সাবেক এমপি হাবিবের মতবিনিময়
  • কলারোয়ায় বিভিন্ন মাদ্রাসায় বেঞ্চ বিতরণ
  • কলারোয়ায় গণমাধ্যমকর্মী ও নাগরিক সমাজের আয়োজনে ইউএনও’র বিদায়ী সংবর্ধনা
  • কলারোয়া পৌর জামায়াতে ইসলামীর নির্বাচনী মহিলা সমাবেশ
  • কলারোয়ায় জিআর বালিকা দাখিল মাদ্রাসায় সুধী ও মা সমাবেশ
  • কলারোয়ার শারদীয় দুর্গোৎসবোত্তর পুনর্মিলনী অনুষ্ঠান
  • কলারোয়া উপজেলা সমিতি-ঢাকা’র পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন
  • কলারোয়ায় বাড়ি বাড়ি যেয়ে ভোট চাইলেন বিএনপি প্রার্থী সাবেক এমপি হাবিব