বৃহস্পতিবার, এপ্রিল ১০, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

নিত্যপণ্য আমদানিতে ভারত-মিয়ানমারের সঙ্গে চুক্তি হচ্ছে : বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী

নিত্যপণ্য আমদানির জন্য ভারতের পাশাপাশি মিয়ানমারের সঙ্গে একটি চুক্তি সই হচ্ছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু।

বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) এই চুক্তি সই করবে।

বুধবার (২৬ জুন) সচিবালয়ের গণমাধ্যম কেন্দ্রে ‘বিএসআরএফ সংলাপ’ অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী এ কথা বলেন। সচিবালয় কাভার করা সাংবাদিকদের সংগঠন বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরাম (বিএসআরএফ) এ সংলাপের আয়োজন করে।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, নিত্যপণ্য জিনিসগুলো আনতে, সেটার সরবরাহ যেন নিরবচ্ছিন্ন থাকে সেজন্য ভারতের সঙ্গে একটি চুক্তি করতে যাচ্ছি। আপনারা শুনলে হয়তো আশ্চর্য হবেন, মিয়ানমার, যাদের সঙ্গে রোহিঙ্গা নিয়ে আমাদের এতই… মিয়ানমারের সঙ্গে নৌ-পরিবহন যোগাযোগ এবং নিত্যপণ্য আনতে… সীমান্তবর্তী একটি দেশ ভারত, আরেকটি মিয়ানমার। মিয়ানমার থেকেও যেন আমরা কৃষি উৎপাদিত পণ্যগুলো আনতে পারি, যেগুলো তাদের উদ্বৃত্ত আছে। অনেক বড় দেশ তাদের, অনেক উদ্বৃত্ত পণ্য আছে। এ বিষয়ে একটি চুক্তি আমরা প্রায় চূড়ান্ত করে ফেলেছি। আগামী জুলাই মাসে সেই চুক্তিটা সই করতে চেষ্টা করবো আমরা।

তিনি বলেন, মিয়ানমার থেকেও আমরা পেঁয়াজ, ডালসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসগুলো আনতে পারবো। লক্ষ্য একটাই, সেটা হলো আমাদের কার্যক্রমের মাধ্যমে কিছুটা হলেও যেন সাধারণ মানুষকে একটু স্বস্তি দিতে পারি। কিছুটা হলেও যেন বাজার সচল রাখতে পারি। সেজন্যই আমরা এই কার্যক্রম পরিচালনা করছি।

তিনি বলেন, ট্রানজেকশনগুলো শুধু পোর্টে হত, এখন অনেকগুলো ল্যান্ডপোর্ট ওপেন হয়েছে। ল্যান্ডপোর্টের সঙ্গে আমরা বর্ডার হাটগুলোকে গুরুত্ব দিয়েছি। অনেক দুর্গম এলাকায় আমাদের বর্ডার আছে। সেখানে জনবিচ্ছিন্ন মানুষ আছে, তাদের সুবিধা বাড়ানোর জন্য আমরা কয়েকটা বর্ডার হাট করেছি। কোভিডের জন্য কিছুটা স্থগিত ছিল, আবার আমরা বর্ডার হাটের দিকে নজর দেব। দুই সরকারেরই বর্ডার হাটের ব্যাপারে আগ্রহ আছে। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে আমরা দ্রুত দুর্গম বর্ডার এলাকায় বর্ডার হাট প্রতিষ্ঠা করব। এতে আমাদের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য অনেক সহজ হবে।

বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, অনেকে হয়তো জানেন না, আগে তেমন গুরুত্ব দেওয়া হয়নি, ২৩টি দেশে আমাদের কমার্শিয়াল কাউন্সিলর আছেন। যারা সরাসরি আমাদের অধীনস্থ, যাদের আমরা সরাসরি মনিটরিং করি। তাদের আমরা একটা জবাবদিহিতায় এনেছি। তারা প্রতি মাসে অতিরিক্ত সচিবকে রিপোর্ট করেন। সেখানেও আমাদের কর্মকাণ্ড জোরদার করছি। যেন নতুন নতুন মার্কেট এক্সেস, নতুন নতুন পণ্য আমরা বাজারজাতকরণ করতে পারি।

বিএসআরএফ সভাপতি ফসিহ উদ্দীন মাহতাবের সভাপতিত্বে সংলাপ সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক মাসউদুল হক।

একই রকম সংবাদ সমূহ

বিশ্বে পোশাক রপ্তানিতে এক নম্বরে উঠতে প্রস্তুত বাংলাদেশ

কোরিয়ান ইপিজেডের প্রতিষ্ঠাতা কিয়াক সুং বলেছেন, সঠিক কৌশল ও সংস্কারের মাধ্যমে বাংলাদেশবিস্তারিত পড়ুন

ভারতের ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিলে বাংলাদেশের সমস্যা হবে না : বাণিজ্য উপদেষ্টা

ভারতের ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিলে বাংলাদেশের কোনো সমস্যা হবে না বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টাবিস্তারিত পড়ুন

ভারতের চেয়ে বেশি কেউ বাংলাদেশের মঙ্গল চায় না : জয়শঙ্কর

‘ভারতের চেয়ে বেশি কোনো দেশ বাংলাদেশের মঙ্গল কামনা করে না। আমরা আশাবিস্তারিত পড়ুন

  • বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানির ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করলো ভারত
  • বিশ্বকে বদলানোর মতো দুর্দান্ত আইডিয়া আছে বাংলাদেশের: ড. ইউনূস
  • বিনিয়োগে অবদান: বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কার দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
  • বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়ন না হলে যেসব ক্ষতির আশঙ্কা ভারতের
  • ২০২৫ সালে বিশ্বের শীর্ষ ধনী যারা
  • ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক এগিয়ে নিতে একসঙ্গে কাজ করার আহবান ড. ইউনূসের
  • নতুন শুল্ক আরোপ : যুক্তরাষ্ট্রে ভারত-ভিয়েতনামের দেনদরবার!
  • ২০২৮ সাল পর্যন্ত চীনে শুল্ক-কোটামুক্ত বাজার সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
  • কৃষি ব্যাংকে রেমিট্যান্স এনে সারা দেশে তৃতীয় কলারোয়ার আসমা
  • বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের বিষয়ে যে বার্তা দিলেন ট্রাম্প
  • জলবায়ু সংকট মানবজাতির অস্তিত্বের জন্য হুমকি: ড. ইউনূস
  • সম্পর্ক আরও গভীর করবে চীন ও বাংলাদেশ