বৃহস্পতিবার, জুলাই ৪, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

প্রশাসক নিয়োগের বিধান রেখে ইউনিয়ন পরিষদ বিল পাস

‘স্থানীয় সরকার (ইউনিয়ন পরিষদ) (সংশোধন) বিল-২০২৪ পাস হয়েছে। সোমবার জাতীয় সংসদ অধিবেশনে স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী তাজুল ইসলাম বিলটি পাসের প্রস্তাব করলে তা কণ্ঠভোটে পাস হয়। এর আগে স্পিকার বিলের উপর আনীত জনমত যাচাই, বাছাই কমিটিতে পাঠানো এবং সংশোধনী প্রস্তাবগুলো নিষ্পত্তি করেন।

বিলে বলা হয়েছে, কোনো এলাকাকে ইউনিয়ন ঘোষণার পর বা পরিষদের মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার পর কার্যাবলি সম্পাদনের জন্য সরকার একজন উপযুক্ত কর্মকর্তা বা ব্যক্তিকে প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ করবে এবং নির্বাচিত পরিষদ গঠন না হওয়া পর্যন্ত প্রশাসক ইউনিয়ন পরিষদের সার্বিক দায়িত্ব পালন করবেন। প্রশাসক নিয়োগ হবে কেবল এক মেয়াদে ১২০ দিনের জন্য। কোনো দৈবদুর্বিপাক, অতিমারি, মহামারি ইত্যাদি বিশেষ ক্ষেত্রে নির্বাচিত পরিষদ গঠন করা সম্ভব না হলে সরকার ওই মেয়াদ যৌক্তিক সময় পর্যন্ত বাড়াতে পারবে।

বিলে বলা হয়েছে, কোনো চেয়ারম্যান বা চেয়ারম্যানের দায়িত্বপ্রাপ্ত কোনো সদস্য বা প্রশাসক যদি নির্ধারিত পদ্ধতিতে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দায়িত্ব হস্তান্তর করতে ব্যর্থ হন, তাহলে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা হবে। বিদ্যমান আইনে এটি ১০ হাজার টাকা। এছাড়া ইউনিয়ন পরিষদের ‘সচিব’ পদটির নাম পরিবর্তন করে ইউনিয়ন পরিষদ ‘প্রশাসনিক কর্মকর্তা’ করা হয়েছে। বিলের আলোচনায় অংশ নিয়ে জাতীয় পার্টির হামিদুল হক খন্দকার বলেন, সম্মানিটা সম্মানজনক হওয়া উচিত। এখন সরকারি টাকা এবং ইউনিয়ন পরিষদের নিজের আয় থেকে চেয়ারম্যানের ভাতা ১০ হাজার টাকা ও সদস্যদের ভাতা ৫ হাজার টাকা দেওয়া হয়।

বর্তমান বাস্তবাতায় এটি দ্বিগুণ করা উচিত।

তিনি বলেন, প্রশাসক নিয়োগের বিধান আগে আইনে ছিল না। এটার সুবিধার পাশাপাশি স্বেচ্ছাচারের আশঙ্কাও আছে। বেতন ভাতা বাড়ানোর দাবি জানিয়ে জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য হাফিজ উদ্দিন আহম্মেদ বলেন, চেয়ারম্যান নির্বাচনে অনেক টাকা খরচ হয়। তারা এ টাকা কিভাবে তুলবে। তখন দুর্নীতি করে। টিআর কাবিখা বিক্রি করে দেয়। এজন্য দুর্নীতি কমাতে তাদের ভাতা বাড়ানো উচিত।

স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য পংকজ নাথ বলেন, এক জন ইউপি সদস্যকে একটি ওয়ার্ডে নির্বাচন করতে হয়, অথচ এক সংরক্ষিত মহিলা সদস্যকে তিন ওয়ার্ডে নির্বাচন করতে হয়। এতে তার অনেক বেশী খরচ ও পরিশ্রম হয়। কিন্তু তার সুযোগ সুবিধা একই। এই বৈষম্য দুর করা দরকার। ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, সদস্য ও চৌকিদার দফাদারদের সম্মানী বাড়ানোর দাবি জানান তিনি।

স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য গোলাম সরোয়ার বলেন, ইউপি স্থানীয় সরকারের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। তারা প্রত্যন্ত এলাকায় কাজ করেন। তাঁদের সম্মানি খুবই অসম্মানজনক। এটা সম্মানজনক হওয়া উচিত।

একই রকম সংবাদ সমূহ

২০৩৫ সালের মধ্যে হাইড্রোজেন জ্বালানি ব্যবহারের আশা প্রধানমন্ত্রীর

হাইড্রোজেন ও অ্যামোনিয়া থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে এবং ২০৩৫বিস্তারিত পড়ুন

ভেজাল ও নিম্নমানের ওষুধ বিরাট একটি চ্যালেঞ্জ: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন বলেছেন, আমরা সবাই জানি,বিস্তারিত পড়ুন

ঘুষ দুর্নীতি অর্থপাচারে সোনার মানুষ গড়া যায় না: হাইকোর্ট

নিজস্ব প্রতিবেদক: দুর্নীতি-অর্থপাচারকে সুশাসন ও উন্নয়নের অন্তরায় বলে উল্লেখ করেছেন হাইকোর্ট। ঘুসবিস্তারিত পড়ুন

  • প্রত্যয় স্কিম বাতিলে শিক্ষকদের আন্দোলন অযৌক্তিক: অর্থমন্ত্রী
  • স্ত্রী-কন্যাসহ বেনজীরের সম্পদের হিসাব চেয়েছে দুদক
  • দুর্নীতির বিরুদ্ধে ঘরে ঘরে দুর্গ গড়ে তুলতে বললেন হাইকোর্ট
  • বন্যার বিষয়ে সতর্ক থাকার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
  • দুই স্ত্রী-দুই সন্তানসহ মতিউরের সম্পদের হিসাব চেয়ে নোটিশ
  • জাতীয় অর্থনীতিতে প্রবাসীদের অবদান ব্যাপক ও গুরুত্বপূর্ণ : পররাষ্ট্রমন্ত্রী
  • একনেকে সাড়ে ৫ হাজার কোটি টাকার ১১ প্রকল্প অনুমোদন
  • সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্পদের হিসাব দাখিলের নির্দেশ
  • পদ্মা সেতু পরিচালনায় হচ্ছে নতুন কোম্পানি
  • বিএনপি নেতারা কূটনীতির ভাষা বোঝে না: কাদের
  • হাতেগোনা কয়েকজন দুর্নীতি করে, বাকি সবাই বিব্রত হয় : মন্ত্রিপরিষদ সচিব