শুক্রবার, নভেম্বর ২২, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় এলাকা ফাঁকা, সুনসান নীরবতা

রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে দলটির নেতাকর্মী ও পুলিশের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ এবং ধাওয়া-পালটাধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। পুলিশের সঙ্গে বিএনপির নেতাকর্মীদের সংঘর্ষের পর অভিযানে নামে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

বুধবার বিকাল ৪টার পর কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে বিএনপি নেতাকর্মীদের আটক করতে শুরু করে পুলিশ।

ইতোমধ্যে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক আমান উল্লাহ আমান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আবদুস সালাম, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সভাপতি আবদুল কাদের জুয়েলসহ বহু নেতাকর্মীকে আটক করা হয়েছে।

রাত ৯টার পর সরেজমিন দেখা যায়, নয়াপল্টনে বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয় এবং এর আশপাশের এলাকায় পুরো ফাঁকা। এখন শুধু পুলিশ ও কয়েকজন সাংবাদিক আছেন। পুরো এলাকায় সুনসান নীরবতা। কোনো নেতাকর্মী নেই। তবে যান চলাচল এখনো স্বাভাবিক হয়নি।

উল্লেখ্য, বুধবার বিকাল ৩টার দিকে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সড়ক বন্ধ করে দলটির নেতাকর্মীদের জমায়েত হওয়ায় পুলিশ তাদের সরাতে গেলে দুপক্ষের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ বেধে যায়। সকাল থেকেই নয়াপল্টনে কার্যালয়ের সামনে জড়ো হতে থাকেন বিএনপির নেতাকর্মীরা। একপর্যায়ে জমায়েত বড় হয়ে রাস্তার একপাশ বন্ধ হয়ে যায়। এ অবস্থায় পুলিশ তাদের সরিয়ে দিতে গেলে দুইপক্ষের মধ্যে পালটাপালটি ধাওয়া শুরু হয়। সংঘর্ষের একপর্যায়ে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিতে টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে।

ঢাকা মহানগর পুলিশের মতিঝিল জোনের ডিসি হায়াতুল ইসলাম খান গণমাধ্যমকে বলেন, সমাবেশের স্থান নিয়ে যখন আলোচনা চলছে তখন এ সংঘর্ষ শুরু হলো। আজ সকাল থেকেই পল্টনে বিএনপির নেতাকর্মীরা ভিড় করতে শুরু করেন। একপর্যায়ে পুরো রাস্তা বন্ধ হয়ে যায়। আমরা তাদের সরে যেতে বারবার অনুরোধ করি কিন্তু তারা আমাদের কথা শোনেননি। একপর্যায়ে তাদের সরিয়ে দিতে গেলে তারা পুলিশের ওপর হামলা করে। এতে আমাদের কয়েকজন সদস্য আহত হয়েছেন। এ সময় কয়েকজনকে আটক করা হয়েছে।

আগামী ১০ ডিসেম্বর বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশ ঘিরে উত্তপ্ত হয়ে উঠছে পল্টন এলাকা। গতকাল (মঙ্গলবার) সন্ধ্যায় বিএনপির কয়েকশ নেতাকর্মী নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নেন।

বিএনপি চায় তারা নয়াপল্টনে সমাবেশ করবে। কিন্তু পুলিশ বলছে, রাস্তায় সমাবেশ বা কোনো জমায়েত হওয়া যাবে না। পুলিশ রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিএনপিকে সমাবেশের অনুমতি দিয়েছে। তবে বিএনপি সেখানে সমাবেশ করবে না বলে অনড় রয়েছে। এরপর আরামবাগের আইডিয়াল স্কুলের সামনের রাস্তায় সমাবেশের জন্য বিএনপি অনুমতি চাইলে পুলিশে তাতে সাড়া দেয়নি। পরে পুলিশের পক্ষ থেকে টঙ্গীর বিশ্ব ইতজেমার ময়দান অথবা পূর্বাচলে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার মাঠে বিএনপি চাইলে সমাবেশ করতে পারে বলে প্রস্তাব দেওয়া হয়। এতে পুলিশের কোনো আপত্তি নেই বলেও গতকাল (মঙ্গলবার) সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয় পুলিশের পক্ষ থেকে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

তালায় জাকের পার্টির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সভা অনুষ্ঠিত

তালা (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি: সাতক্ষীরার তালায় জাকের পার্টির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সভা অনুষ্টিত হয়েছে।বিস্তারিত পড়ুন

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া, ড. ইউনূস বললেন ‘আমরা আনন্দিত ও গর্বিত’

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া যোগদানের সুযোগ পাওয়ায় আনন্দবিস্তারিত পড়ুন

খালেদা জিয়াকে ১২ বছর সেনাবাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছে : মির্জা ফখরুল

পরিকল্পিতভাবে ১২ বছর ধরে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে সেনাবাহিনী থেকে দূরে রাখাবিস্তারিত পড়ুন

  • সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়ার সঙ্গে আলাপচারিতায় ড. ইউনূস
  • সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া
  • নতুন সিইসি নাসির উদ্দীন, ৪ কমিশনার নিয়োগ
  • বিএনপি নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে ভুটানের রাষ্ট্রদূত
  • সাবেক এমপি শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
  • ‘আ.লীগ রাজনীতি বা নির্বাচন করবে কিনা ঠিক করবে জনগণ’ : মির্জা ফখরুল
  • সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
  • আঃ লীগকে পুনঃপ্রতিষ্ঠা নিয়ে আমার বক্তব্যের ভুল ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে
  • নির্বাচনে জয়ী হলে জাতীয় সরকার গড়ে তুলবো : মির্জা ফখরুল
  • ষড়যন্ত্র থেমে যায়নি: তারেক রহমান
  • নামের আগে দেশনায়ক বা রাষ্ট্রনায়ক ব্যবহার না করতে তারেক রহমানের নির্দেশ
  • সশস্ত্র বাহিনী দিবসের আমন্ত্রণপত্র পেলেন খালেদা জিয়া