বুধবার, আগস্ট ২০, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

মিথ্যে মামলায় গ্রেফতার শ্যামনগরের কৈখালী ইউপি চেয়ারম্যানের মুক্তির দাবিতে সংবাদ সম্মেলন

সাতক্ষীরা প্রতিনিধি: সাতক্ষীরার শ্যামনগর থানার ওসি কর্তৃক কৈখালী ইউপি চেয়ারম্যান শেখ আব্দুর রহিমকে মিথ্যা গায়েবি মামলায় গ্রেফতার করে হয়রানী করার অভিযোগ উঠেছে।

রোববার দুপুরে (৬ এপ্রিল) সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে চেয়ারম্যান শেখ আব্দুর রহিমের স্ত্রী রোকসানা পারভিন এই অভিযোগ করেন।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, শ্যামনগরের ইউএনও এবং ওসির কারসাজিতে গত ২৭ মার্চ ২৫‘ আমার স্বামী চেয়ারম্যান শেখ আব্দুর রহিমকে মিথ্যা ও গায়েবী মামলায় গ্রেফতার করে জেল হাজতে প্রেরন করা হয়। তিনি সরাসরি কোন রাজনৈতিক দলের সাথে জড়িত নন।

দুইবার তিনি আওয়ামী প্রার্থীকে পরাজিত করে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। একজন ইউপি চেয়ারম্যান হিসাবে এমপি ও উপজেলা চেয়ারম্যানের সাথে কাজ করা ছাড়া তিনি কখনো রাজনৈতিক সভা সমাবেশে অংশ গ্রহন করেননি।

তিনি আরো বলেন, কৈখালীবাসীর জন্য কাজ করতে গিয়ে বিগত আ’লীগের আমলে জামায়াত নেতার তকমা দিয়ে তাকে বহু মিথ্যা মামলায় হয়রানী করা হয়েছিলো। ছাত্র জনতার হাতে শেখ হাসিনার পতনের পরে আমরা ভেবেছিলাম গায়েবী মামলায় হয়রানী হাত থেকে সাধারন মানুষ বেচে গিয়েছে।

কিন্তু আমরা দেখলাম শেখ হাসিনার দোষর যারা এখনও প্রশাসনের ভেতরে বিরাজ করছে, তারা কৌশলে গায়েবী মামলায় হয়রানীর ধারাবাহিকতা বজায় রেখেছে।

রোকসানা পারভীন বলেন, পরানপুর মৌজার ৩২ একর জমি অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিঃ আদালতের এম সি ৩৪/৮৩ নং মামলায় চেয়ারম্যান রিসিভার থাকেন। কিন্তু আদালতের এক আদেশে শ্যামনগরের ইউএনও কে রিসিভার দেওয়া হয়। কিন্তু অতিঃ জেলা ম্যাজিঃ এর ঐ আদেশ সাতক্ষীরার জেলা জজ স্থগিত করে চেয়ারম্যানকে পুনরায় রিসিভার নিয়োগ দেন।

এর পরে ওই ৩২ একর জমি ২০২৫ সালের জন্য চেয়ারম্যান রিসিভার প্রাপ্ত হয়ে লীজের সর্বচ্চ ডাকে জনৈক আবুল হোসেনকে লীজ প্রদান করেন। এ ঘটনায় ইউএনও রনী খাতুন ক্ষিপ্ত হয়ে ৩ ফেব্রুয়ারি সকাল ৯ টায় লীজকৃত জমিতে হাজির হয়ে ইজারা গ্রহীতা আবুল হোসেনকে জমিতে প্রবেশে বাধা সৃষ্টি করেন এবং জনৈক শরিফুল ইসলামকে লীজকৃত জমি জবর দখল করার কথা বলেন।

তিনি অভিযোগ করে বলেন, এ ঘটনায় ইউএনও রনী খাতুন চেয়ারম্যান শেখ আব্দুর রহিমকে জব্দ করার জন্য সুযোগ খুজতে থাকেন। গত ২৭ মার্চ চেয়ারম্যান শেখ আব্দুর রহিম উপজেলা কমিটির মিটিং শেষে বের হলে শ্যামনগর থানা থেকে পুলিশ তাকে ডেকে থানায় নিয়ে যায়। পরে তাকে কাশিমাড়ী এলাকার একটি নাশকতা মামলা

গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করা হয়। আওয়ামীলীগ আমলের ধারাবাহিকতায় মিথ্যা গায়েবী মামলায় চেয়ারম্যানকে জেল হাজতে দিয়ে এলাকাবাসীকে সেবা থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে।

চেয়ারম্যানকে মিথ্যা গায়েবী মামলায় গ্রেফতার করে হয়রানির প্রতিকার চেয়ে তিনি অনলাইনে পুলিশের আইজি, জনপ্রশাসন মন্ত্রনালয়, খুলনা বিভাগীয় কমিশনার, সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার সহ বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ দিয়েছেন।

মিথ্যা গায়েবী মামলা থেকে চেয়ারম্যান শেখ আব্দুর রহিমের দ্রুত মুক্তি জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করেন তিনি।

একই রকম সংবাদ সমূহ

সুস্থ সবল প্রজন্ম গড়ে তুলতেই হবে : প্রধান উপদেষ্টা

যতই চ্যালেঞ্জিং হোক, সুস্থ সবল প্রজন্ম গড়ে তুলতেই হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানবিস্তারিত পড়ুন

ভারতীয় পেঁয়াজ বাজারে ঢুকতেই কমতে শুরু করেছে দাম

সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দরটি দীর্ঘ চার মাস ২০ দিন বন্ধ থাকার পর মাত্রবিস্তারিত পড়ুন

সংবিধান কিংবা লিখিত বিধি-বিধান দিয়ে ফ্যাসিবাদ ঠেকানো যায় না: তারেক রহমান

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, সংবিধান কিংবা লিখিত বিধি-বিধান দিয়ে ফ্যাসিবাদবিস্তারিত পড়ুন

  • বিএনপি নেতা গয়েশ্বরের দুর্নীতি মামলার রায় ২৮ আগস্ট
  • ক্রিকেটারদের সঙ্গে পাঁচ ঘণ্টা আলোচনার পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি
  • এনবিআরের শীর্ষ ১৭ কর্মকর্তার সম্পদের হিসাব চেয়েছে দুদক
  • থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, নতুন পদ্ধতিতে নিয়োগ দেবে এনটিআরসিএ
  • সামুদ্রিক মৎস্য সম্পদের বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে: প্রধান উপদেষ্টা
  • শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রথম নারী সচিব রেহানা পারভীন
  • বিভিন্ন বাহিনীতে ২৭৬৩৭ জনকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • ৩ শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেয়া যেতে পারে: স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
  • ডিবি হারুনসহ ১৮ পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
  • সিলেটের ডিসি হলেন ‘আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট’ সারওয়ার আলম
  • এনবিআরের আরও ৪ কর্মকর্তা বরখাস্ত
  • মাইটিভির চেয়ারম্যান নাসির ৫ দিনের রিমান্ডে