শুক্রবার, জুন ৬, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

রাজনৈতিক সংকট উত্তরনে সংলাপের বিকল্প নাই : জেবেল

রাজনৈতিক সংকট নিরসনে সংলাপের কোনো বিকল্প নাই বলে মন্তব্য করে বাংলাদেশ ন্যাপ চেয়ারম্যান জেবেল রহমান গানি বলেছেন, রাজনৈতিক যেকোনো সমস্যা সমাধানে আলোচনা প্রয়োজন।

বাংলাদেশ ন্যাপ দল হিসেবে সকল রাজনৈতিক দলকে নিয়ে আলোচনার মাধ্যমে সকল সমস্যার সমাধানে বিশ্বাসী। আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা সমাধান না হলে অশুভ শক্তি দেশের মানুষের কাঁধে বসে পড়তে পারে। তাতে রাজনীতির কারোরই মঙ্গল হবে না।

মঙ্গলবার (২৫ জুলাই) বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-বাংলাদেশ ন্যাপ’র ৬৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে দলের সর্বস্তরের নেতাকর্মী, শুভানুধ্যায়ী এবং দেশবাসীকে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে গণমাধ্যমে প্রেরিত এক বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন।

জেবেল রহমান গানি বলেন, দেশের যে অবস্থা বিরাজ করছে তা কোনো ভাবেই কাম্য নয়। সমঝোতা ছাড়া এই পরিস্থিতি থেকে উত্তোরণ সম্ভব নয়। আর সমঝোতার জন্য সংলাপই একমাত্র পথ। সংকট সমাধানে অবিলম্বে জাতীয় সংলাপ প্রয়োজন। আর সংলাপের মাধ্যমে সমস্যা সমাধান না হলে সামনের দিনে রাজনৈতিক দলগুলোকে আরো বেশী মুল্য পরিশোধ করতে হতে পারে।

ন্যাপ চেয়ারম্যান বলেন, ৬৬ বছর পূর্বে এক চরম ক্রান্তিকালে স্বাধীন বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা, বিশ্বনন্দিত নেতা, মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী একটি ইনসাফ ভিত্তিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা, গণমানুষের মুক্তির লক্ষ্যে ন্যাপ প্রতিষ্ঠা করেন। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই ন্যাপ এ অঞ্চলের মানুষের মুক্তি, স্বাধীকার ও স্বাধীনতা আন্দোলনের জন্য সংগ্রাম করছে।

জেবেল রহমান গানি বলেন, দলের ৬৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর এই মহান দিনে দলের সকল পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের দলকে আরো গতিশীল করা এবং একটি গণতান্ত্রিক সমাজ নির্মানে প্রস্তুতি গ্রহন করতে হবে। পাশাপাশি দেশ, জাতি, গণতন্ত্রের যেকোন ক্রান্তিলগ্নে সকলকে ঐক্যবদ্ধ থেকে অন্যায় ও জুলুমের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।

তিনি দলের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানী, পরবর্তী চেয়ারম্যান মশিউর রহমান যাদু মিয়া, পরবর্তী চেয়ারম্যান শফিকুল গানি স্বপন-সহ প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে আজ পর্যন্ত যারা ইন্তেকাল করেছেন তাদের অমর স্মৃতির প্রতি গভীরতম শ্রদ্ধা জানিয়ে বলেন, স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষা, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় দেশপ্রেমিক ও গণতান্ত্রিক শক্তির ঐক্য গড়ে তুলতে হবে। গণতন্ত্র বিরোধী শক্তির বিরুদ্ধে গণশক্তি গড়ে তুলতে সকলকে ঐক্যবদ্ধ ভাবে কাজ করতে হবে।

জেবেল গানি আরো বলেন, আকাশছোঁয়া স্বপ্ন, দিগন্ত বিস্তৃত প্রত্যাশা নিয়ে এদেশের মানুষ ১৯৭১ সালে স্বাধীনতাযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। আজ সেই স্বপ্ন ও প্রত্যাশা ধ্বংসের পথে। দুর্নীতির মরন ব্যাধিতে রাষ্ট্র ও সমাজ ক্ষতবিক্ষত। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা আজ পদদলীত। বহুদলীয় রাজনীতি যদি না থাকে তাহলে সমাজ রাষ্ট্রে অশুভ ও অগণতান্ত্রিক শক্তির উত্থান ঘটতে বাধ্য। আর অশুভ শক্তির উত্থান হচ্ছে সরকারের ভুল নীতির কারণে।

উল্লেখ্য, বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-বাংলাদেশ ন্যাপ মধ্যপন্থি জাতীয়তাবাদী রাজনৈতিক দল। মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর নেতৃত্বে ১৯৫৭ সালের ২৬ জুলাই দলটি প্রতিষ্ঠিত হয়।

একই রকম সংবাদ সমূহ

নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার আগে জুলাই সনদ প্রকাশ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ: নাহিদ ইসলাম

জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপি’র আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার আগে জুলাইবিস্তারিত পড়ুন

‘ডা. জোবাইদা-জায়মা রহমানের নামে কোনো ফেসবুক অ্যাকাউন্ট নেই’

বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জোবাইদা রহমান ও তাদের কন্যাবিস্তারিত পড়ুন

ডা. জুবাইদা ও জাইমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চলছে : বিএনপি

জিয়া পরিবারকে নিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করার জন্য একটি দুষ্টচক্র উদ্দেশ্যপ্রণোদিত সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেবিস্তারিত পড়ুন

  • ‘কালো মানিক’কে নিয়ে খালেদা জিয়ার বাসভবনের পথে সোহাগ
  • রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা ছাড়াই বাজেট দিয়েছে সরকার: বিএনপি
  • শেখ মুজিব, তাজউদ্দিনসহ যুক্তিযোদ্ধা সনদ বাতিলের খবর ভুয়া: উপদেষ্টা ফারুকী
  • মুক্তিযোদ্ধা সনদ বাতিলের ভুয়া খবরে বিভ্রান্তি
  • সরকারের স্থায়িত্বে আস্থা ভোটের পক্ষে বিএনপি-এনসিপিসহ কয়েকটি দল
  • অমীমাংসিত বিষয়ে একমত হতেই দ্বিতীয় দফার বৈঠক : আলী রীয়াজ
  • ট্রাইব্যুনালে গুমের অভিযোগ জমা দিলেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন
  • প্রধান উপদেষ্টা ঘোষিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন চাইলো জামায়াত
  • দূরত্ব ঘুচিয়ে জুলাই সনদে আরও কিছু যোগ করতে চাই: প্রধান উপদেষ্টা
  • ‘শহীদ জিয়ার প্রথম চট্টগ্রাম, শেষ চট্টগ্রাম’ শীর্ষক আলোচনা সভা
  • রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
  • বিএনপি ক্ষমতায় গেলে শিক্ষা ব্যবস্থা ঢেলে সাজানো হবে : ড. মোশাররফ হোসেন