রবিবার, মার্চ ১৬, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

শেরপুরে মসজিদের দানের টাকা নয়ছয়, এলাকায় উত্তেজনা

শেরপুর সদর উপজেলার কামারিয়া ইউনিয়নের দানের ২৩ লক্ষ টাকার মধ্যে ১০ লক্ষ টাকা নয়ছয়ের অভিযোগ উঠেছে ছাইফুল ইসলাম মিন্টু নামে এক ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে। মসজিদের দানের টাকা নয়ছয়ের কারণে এলাকাবাসীর মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। কোন সুরাহা না এ মাসের প্রথম দিকে চারটি মসজিদ কমিটি ময়মনসিংহ বিভাগীয় পুলিশের ডিআইজি কাছে আবেদন করেছেন। আবেদনের প্রেক্ষিতে শেরপুর সদর থানার ওসি (তদন্ত) তদন্ত করছেন।

অভিযোগকারীদের মধ্যে একজন ওই অভিযুক্ত ব্যবসায়ীর সহোদর ভাইও রয়েছেন। স্থানীয়রা জানিয়েছে সজিবের দেয়া ২৩ লক্ষ টাকার মধ্যে ১৩ লক্ষ টাকা খরচ করে বাকি ১০ লক্ষ টাকা আত্মসাত করেছেন ওই ব্যবসায়ী।
জানা গেছে, প্রায় দেড় বছর আগে ওই এলাকার খন্দকার পাড়া, মধ্য আলিনা পাড়া, বড়বাড়ি ও পূর্ব আলিনা পাড়া জামে মসজিদের উন্নয়নের জন্য ওই গ্রামের ঢাকার জনৈক ব্যবসায়ী সজিব হোসেন স্থানীয় লোকজন নিয়ে ব্যবসায়ী মো. ছাইফুল ইসলাম মিন্টুকে ২৩ লাখ টাকা অগ্রিম দেন। মিন্টু মসজিদগুলোর কাছেই নকলা শহরের মেসার্স হাজী এন্টারপ্রাইজ এর মালিক।

আবার ওই ব্যবসায়ী মিন্টু ও সজিবের বাড়ী একই গ্রামে। এই দুজনের মধ্যে চুক্তি হয় মসজিদের মালামাল দিয়ে গ্রহীতার স্বাক্ষর নিতে হবে। টাকা দেওয়ার বছরখানেক পরে ব্যবসায়ী মিন্টু সজিবকে জানান ২৩ লাখ টাকা শেষ হয়ে গেছে এবং আরও ৫ লাখ টাকা অতিরিক্ত দিতে হবে। সজিব খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন মিন্টুর দেওয়া মালামালের হিসাবের সাথে মসজিদ কমিটির গ্রহণ করা মালামালের যথেষ্ট গরমিল রয়েছে।

এক পর্যায়ে কমিটিসহ স্থানীয় লোকজন ও ব্যবসায়ী মিন্টুর মধ্যে বেশ উত্তেজনা শুরু হয়। সেই থেকেই চরম বিরোধ চলে আসছে। এখন বিষয়টি ময়মনসিংহ অঞ্চলের ডিআইজি পর্যন্ত গড়িয়েছে। লিখিতভাবে বিচার চেয়েছেন প্রত্যেক মসজিদের কমিটি। তদন্ত ভার পড়েছে সদর থানার ওসির (তদন্ত) উপর।
সম্প্রতি বিরোধ মিটাতে মিন্টুর আরেক ভাই ফরিদুজ্জামান পদক্ষেপ নিয়েও ব্যর্থ হয়েছেন। মসজিদে লাগানো মালামালের সঠিক হিসাব করে সিদ্ধান্ত দিতে চাইলেও মিন্টু মানেননি।

এই বিষয়ে সরেজমিনে মিন্টুর দেয়া সকল ভাউচারে দেখা গেছে কোথাও মালামাল গ্রহণকারীর সাক্ষর নেই। এলাকার প্রতিটি মানুষ মিন্টুর আচরণে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।

আনীত অভিযোগ ভিত্তিহীন দাবি করে ব্যবসায়ি মিন্টু বলেন, সকল মালামাল তৎকালীন মধ্য আলিনাপাড়া মসজিদের সভাপতি সদ্য প্রয়াত আমার বাবা জয়নাল আবেদীনের মাধ্যমে মালামাল ও টাকা লেনদেন হয়েছে। আমি স্বচ্ছভাবে সকল হিসাব যথা সময়ে বুঝিয়ে দিয়েছি। পারিবারিক দ্বন্দ্বের জের ধরে আমাকে হেয় করতে মিথ্যে অভিযোগ দাঁড় করানো হয়েছে।

এ বিষয়ে শেরপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) মো. মনির হোসেন বলেন, বিষয়টির তদন্ত চলছে। দু’পক্ষকে শান্ত থাকার জন্য বলা হয়েছে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

কলারোয়ার জয়নগর ইউনিয়নে পুষ্টি কমিটি গঠন বিষয়ক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

হাবিবুল্লাহ বাহার, কলারোয়া: কলারোয়ার জয়নগর ইউনিয়ন মাল্টি স্টেকহোল্ডার প্লাটফর্ম (পুষ্টি কমিটি) গঠনবিস্তারিত পড়ুন

কালিগঞ্জের ধলবাড়িয়ায় বিএনপির ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

মো: আবু বক্কর সিদ্দিক, কালিগঞ্জ (সাতক্ষীরা): কালিগঞ্জের ধলবাড়িয়া ইউনিয়ন বিএনপির উদ্যোগে ইফতারবিস্তারিত পড়ুন

সাতক্ষীরা জেলা বিএনপির কার্যক্রমকে গতিশীল করতে ১ ডজন সিদ্ধান্ত

সাতক্ষীরা প্রতিনিধি: সাতক্ষীরা জেলা বিএনপির সাংগঠনিক কার্যক্রমকে গতিশীল ও স্বচ্ছ রাখতে গুরুত্বপূর্ণবিস্তারিত পড়ুন

  • সাতক্ষীরায় নারী, শিশুদের আইনী সহায়তা সেলে এড. সেলিম ও শামিমা মনোনীত
  • জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে রাজনৈতিক নেতাদের বৈঠক
  • বিগত সরকারের সময় অর্থনৈতিক তথ্য ছিল ‘গোঁজামিল নির্ভর’
  • গণপরিষদের মাধ্যমে সংবিধান সংস্কার চান নাহিদ
  • মাগুরার সেই শিশুটির পরিবারকে সহায়তার দায়িত্ব নিলো দুই মন্ত্রণালয়
  • নওগায় প্রত্যাশা ক্লাবের উদ্বোধন
  • সীমান্তে বিজিবির ধাওয়া, অস্ত্র ও গোলাবারুদ ফেলে পালালেন ভারতীয়রা
  • ‘কোন মানুষ যেন হয়রানি না হয়’ : কলারোয়ায় সাবেক এমপি হাবিব
  • মাগুরার সেই ‘ধ*র্ষ*কে*র’ বাড়ি গুঁড়িয়ে দিলো জনতা
  • রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শনে প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব
  • সেনাবাহিনীর অভিযানে গ্রেফতার ৩৮৩ ছিনতাইকারী-চাঁদাবাজ
  • জাতিসংঘ মহাসচিবকে নিয়ে কক্সবাজারে প্রধান উপদেষ্টা