সোমবার, সেপ্টেম্বর ২২, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

সাজা হয় কুলসুমার, জেল খাটছেন মিনু

রমজান উপলক্ষে বিনামূল্যে দেওয়া হবে ভোগ্যপণ্য-এ আশায় কুলসুমা আক্তারের সঙ্গে যাওয়ার পর আকস্মিক কারগারে যেতে হয় মিনু আক্তারকে। কুলসুমা আক্তারের পরিবর্তে তিন বছর ধরে কারাভোগ করছেন চট্টগ্রামের মিনু আক্তার।

হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি কুলসুমার প্ররোচনায় তার এ কারাবাস বলে অভিযোগ মিনুর। এর সঙ্গে কারা কর্তৃপক্ষেরও গাফিলতির অভিযোগ করেছেন সরকার নিয়োজিত কৌঁসুলি।

চট্টগ্রাম আদালতের টুলে বসে থাকা তিন শিশু জানে না মা মিনু আক্তার জীবিত থাকা সত্ত্বেও গত ৩ বছর ধরে তাদের জীবন কাটছে এতিমখানায়। এক আইনজীবীর মাধ্যমে জানার পর আদালতের নির্দেশেই কারাগারে থাকা মা এবং এতিমখানা থেকে নিয়ে আসা হয় এ তিন শিশুকে।

২০১৮ সালের ১২ জুন থেকে কুলসুমা আক্তার নামে অন্য এক আসামির হয়ে কারাগারে রয়েছেন তাদের মা মিনু আক্তার। কোহিনূর বেগম নামে এক পোশাক শ্রমিককে হত্যার দায়ে এ মামলায় কুলসুমা আক্তারের যাবজ্জীবন সাজা দেন আদালত।

আবেদনকারী আইনজীবী গোলাম মওলা মুরাদ বলেন, মিনু আক্তার ও তার তিন শিশুকে এভাবে দেখার পর আমার মনে হলো ঘটনাটা তদন্ত করা দরকার। সেটি দেখতে গিয়ে দেখলাম আসলে যিনি হত্যা মামলার আসামি তিনি পলাতক। আর তার হয়ে কারাভোগ করছেন মিনু।

চট্টগ্রাম মহানগর আদালতের অতিরিক্ত পিপি মোহাম্মদ নোমান চৌধুরী বলেন, কুলসুমা আক্তার এ মিনু আক্তারকে যেভাবেই হোক ম্যানেজ করে তাকে আদালতে দাঁড় করিয়ে দেন।

এদিকে আদালতে দেওয়া জবানবন্দিতে মিনু আক্তার দাবি করেন, তিন বছর আগে রমজান মাসে ভোগ্যপণ্য দেওয়ার নাম করেই কুলসুমা আক্তার তাকে আদালতে নিয়ে আসেন। কুলসুমা আক্তারের শেখানো মতো আদালতের ডাকে সাড়া দিতে গিয়ে তাকে কারাবাস করতে হচ্ছে।

অথচ ২০০৬ সালের এ ঘটনার পর ২০০৭ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত দুই বছর কারাগারে ছিলেন প্রকৃত আসামি কুলসুমা আক্তার। এক্ষেত্রে ভুল আসামি হিসেবে মিনু আক্তারের তিন বছরের সাজাভোগের জন্য কারা কর্তৃপক্ষকে দুষছেন সরকার নিয়োজিত কৌঁসুলি গোলাম মওলা মুরাদ।

আবেদনকারী আইনজীবী গোলাম মওলা মুরাদ আরও বলেন, চাল-ডাল যখন দেবে তখন তোমার নাম ধরে ডাকবে, সেই সময় তুমি হাত তুলবে এভাবে মিনু আক্তারকে শেখায় কুলসুমা আক্তার। আদালতের লোকজন যখন নাম ধরে ডাকে তখন কুলসুমা আক্তারের শেখানো কথায় সাড়া দিয়ে হাত তোলে সে।

চট্টগ্রাম মহানগর আদালতের অতিরিক্ত পিপি মোহাম্মদ নোমান চৌধুরী বলেন, কুলসুমার যে মূল্যায়ক ছিল, তার উচিত ছিল এটি দেখার। সে যদি আত্মসমর্পণ করে থাকে, সে সেটি জেনেশুনে এ অপরাধের সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়েছেন। কারাগারের উচিত ছিল এ আসামির ছবি এবং আগের আসামির ছবি এবং স্বাক্ষর এক আছে কিনা সেটা দেখা।

চট্টগ্রামের চতুর্থ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ শরীফুল আলম ভূঁইয়ার আদালতে মিনু আক্তারের কারাবাসের তথ্য উঠে আসলেও উচ্চ আদালতে এ হত্যা মামলার আপিল শুনানি চলছে। এ অবস্থায় নিষ্পত্তির জন্য পুরো নথি উচ্চ আদালতে পাঠানো হবে বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।

সৌজন্যে সময় সংবাদ

একই রকম সংবাদ সমূহ

সাতক্ষীরায় জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

নিজস্ব প্রতিনিধি: নতুন বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে তারুণ্যের উৎসব-২০২৫ জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ-২০২৫ ফুটবল টুর্নামেন্টেরবিস্তারিত পড়ুন

বিতর্কিত মন্তব্যের জন্য ক্ষমা চাইলেন আমির হামজা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের হল নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্যের পর আলোচিত ইসলামিবিস্তারিত পড়ুন

এবার জানুয়ারিতেই নতুন বই পাবে শিক্ষার্থীরা: অর্থ উপদেষ্টা

চলতি বছর শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দিতে দেরি হলেও, আগামী শিক্ষাবর্ষেবিস্তারিত পড়ুন

  • পিআর নাকি বিদ্যমান পদ্ধতিতে ভোট, সিদ্ধান্ত নেবে দলগুলোই : প্রেস সচিব
  • দুর্গাপূজায় ২৪ সেপ্টেম্বর থেকে মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • যশোর বোর্ডের এসএসসি পরীক্ষার ১৪০ ভেন্যুকেন্দ্রের সবগুলোই বাতিল
  • ‘কেউ যেন বিএনপির নাম ব্যবহার করে ব্যক্তিস্বার্থ হাসিল করতে না পারে’ : তারেক রহমান
  • জুলাই আন্দোলন বিরোধিতাকারীরা ফিরবে না, আত্মত্যাগ বৃথা যাবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • ৭৭টি অতি গুরুত্বপূর্ণ সংস্কারের মধ্যে বাস্তবায়িত হয়েছে ২৪টি : প্রেস সচিব
  • দুর্গাপূজা নিয়ে দেশে কোনো হুমকি বা চ্যালেঞ্জ নেই: ধর্ম উপদেষ্টা
  • মাটি খুঁড়তেই বেরিয়ে এলো হাঁড়িভর্তি ব্রিটিশ আমলের ধাতব মুদ্রা
  • আধুনিক বাংলাদেশের ভিত্তি স্থাপন করেছেন জিয়াউর রহমান: মির্জা ফখরুল
  • পিআর ইস্যুতে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: সালাহউদ্দিন
  • যাদের সদ্যজন্ম কিংবা স্বাধীনতা প্রশ্নে ভিন্নমত ছিল তারাও আজ বিএনপির সমালোচনা করে- মির্জা ফখরুল
  • গায়ের জোরে দেশ শাসনের দিন শেষ: মিয়া গোলাম পরওয়ার