শুক্রবার, জুন ২৭, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

সাতক্ষীরায় নিখোঁজের ২ মাসেও সন্ধান মেলেনি স্কুলছাত্রী মুন্নির

নিজস্ব প্রতিনিধি: নিখোঁজের ২ মাস পরও সন্ধান মেলেনি সাতক্ষীরা টাউন গার্লস হাইস্কুলের নবম শ্রেণির ছাত্রী মোছা. সাদিয়া আফরিন মুন্নির।

২৫ সেপ্টেম্বর বিকাল থেকে নিখোঁজ রয়েছে। সাদিয়া আফরিন মুন্নি সাতক্ষীরা পৌরসভার ১নং ওয়ার্ডের উত্তর কাটিয়া এলাকার চা বিক্রেতা মজিজুল ইসলামের মেয়ে। নিখোঁজ স্কুল ছাত্রীর বাবা মফিজুল ইসলাম জানান, বহু খোঁজাখুঁজি করেও মুন্নির সন্ধান না পেয়ে ৫ অক্টোবর সাতক্ষীরা সদর থানায় সাধারণ ডায়েরি করি এবং ৯ অক্টোবর মামলা হয়। মামলার এজহার সূত্রে জানা গেছে, সাদিয়া আফরিন মুন্নী সাতক্ষীরা টাউন গার্লস হাইস্কুলের নবম শ্রেণিতে লেখাপড়া করে। গত ২৫ সেপ্টেম্বর বিকালে মুন্নি বাড়িতে একা ছিল। তার বাবা ও মা বাড়ীর বাইরে ছিল। সন্ধ্যায় মুন্নির মা বাড়ীতে এসে মেয়েকে না পেয়ে খোজাখুজি করতে থাকে। কোন সন্ধান না পেয়ে এক পর্যায়ে সাতক্ষীরা থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন।

এজহারে উল্লেখ করা হয়েছে, সাতক্ষীরা পৌরসভার ১নং ওয়ার্ডের মধ্য কাটিয়া গ্রামের মো. খোরশেদ, তানিশা, ফাতেমা খাতুন, কলারোয়া উপজেলার কেড়াগাছি গ্রামের শরিফুল ইসলামসহ অজ্ঞাতনামা ১/২ জন নারী পাচারকারী, নারী নির্যাতনকারী, সংঘবদ্ধ পাচারকারী দলের সক্রিয় সদস্য। মো. খোরশেদ তার বাড়ীতে মিনি পতিতালয় তৈরি করে দেশের বিভিন্ন জেলা হইতে মহিলা এনে দেহ ব্যবসা করছে। এতে এলাকাবাসী অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে।

এজহার সূত্রে জানা গেছে, ২৫ সেপ্টেম্বর বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে মুন্নির বাড়ি থেকে ডেকে ইজিবাইকে করে খোরশেদ এর বাড়িতে নিয়ে যায় তানিশা। পরবর্তীতে একটি মাইক্রোবাস যোগে কলারোয়া থানার কেড়াগাছি গ্রামে শরিফুল ইসলামের বাড়ীতে নিয়ে যায় এবং পতিতাবৃত্তির লক্ষ্যে বিক্রি করে দেয়।

আর্থিকভাবে লাভবানের উদ্দেশ্যে মুন্নিকে ভারতে পাচার করা হয়েছে বলে দাবি করেন তার পরিবার। নিখোঁজ সাদিয়া আফরিন মুন্নির বাবা মজিজুল ইসলাম জানান, তানিশা নামে একটি মেয়ে গত ২৫ সেপ্টেম্বর বিকালে তার মেয়েকে বাড়ি থেকে মোবাইল ফোনে ডেকে নিয়ে যায়। তিনি আরো জানান, খোরশেদ, আনার ও মহসিন নামে ৩ যুবক প্রায়ই মুন্নির সাথে ফোনে কথা বলতো। তিনি এ সময় তার মেয়েকে ওই চক্রটি ভারতে পাচার করেছে বলে অভিযোগ করেন। বিষয়টি তিনি থানা পুলিশকে জানালে সদর থানার এএসআই ফিরোজ এ ঘটনায় তানিশা ও খোরশেদকে থানায় নিয়ে আসেন। এরপর পৌরসভার ১নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর কায়ছারুজ্জামান হিমেল মুন্নির খোঁজে সহযোগিতা করবে এই শর্তে তার জিম্মায় ওই দুজনকে ছাড়িয়ে নেন।

তবে এসব ঘটনার ২ মাস পার হলেও এখনও পর্যন্ত মুন্নির বাবা মজিজুল তার মেয়ের কোন সন্ধান পাননি। এ বিষয়ে সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের সহযোগিতা কামনা করেছেন ভুক্তভোগি পরিবারটি।

একই রকম সংবাদ সমূহ

কলারোয়া পৌরসভার ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘোষণা

নিজস্ব সংবাদদাতা: কলারোয়া পৌরসভার ২০২৫-২৬ অর্থবছরের উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা করা হয়েছে। বৃহস্পতিবারবিস্তারিত পড়ুন

হোসেন আলী ভিবিডি খুলনা ডিভিশনের জেনারেল সেক্রেটারি নির্বাচিত

দেশের সর্ববৃহৎ সেচ্ছাসেবী সংগঠন ভলান্টিয়ার ফর বাংলাদেশ (ভিবিডি) খুলনা ডিভিশন বোর্ড নির্বাচনবিস্তারিত পড়ুন

দেবহাটায় বিএনপির সদস্য নবায়ন ও মতবিনিময় সভা

দেবহাটা প্রতিনিধি: দেবহাটায় বিএনপির সদস্য নবায়ন ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবারবিস্তারিত পড়ুন

  • দেবহাটায় জলবায়ুর ক্ষতিকর প্রভাব মোকাবেলায় শিশুদের নিয়মিত অনুশীলন
  • আন্তর্জাতিক মাদক বিরোধী দিবসে দেবহাটায় জামায়াতের র‍্যালী ও আলোচনা সভা
  • শেখ পরিবারের নামে থাকা ১ হাজার অবকাঠামোর নাম পরিবর্তন
  • ১ জুলাই থেকে সরকারি চাকরিজীবীদের কার কত বেতন বাড়ছে
  • ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ নিয়ে হাসনাতের প্রতিক্রিয়া
  • স্বীকার করছি আমি ডামি নির্বাচন করেছি: আউয়াল
  • এপিএসএস স্পাইন কনফারেন্স ২০২৫-এ অংশগ্রহণ করে দেশে ফিরলেন ডা. মোঃ মাহমুদুল হাসান পলাশ
  • ১৬ জুলাই ‘শহীদ আবু সাঈদ’, ৫ আগস্ট ‘জুলাই গণ–অভ্যুত্থান দিবস’ ও ৮ আগস্ট ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ ঘোষণা
  • মব সৃষ্টি না হলে কি নুরুল হুদাকে গ্রেফতার করত পুলিশ, প্রশ্ন রাশেদের
  • হাসিনার পক্ষের আইনজীবী সরে দাঁড়ালেন কেন?
  • সাতক্ষীরার বাঁকাল চেকপোস্টে ৬টি স্বর্ণের বারসহ নারী আট*ক
  • যশোরে ৫টি স্বর্ণের বারসহ পাচারকারী আট*ক