বুধবার, অক্টোবর ২৯, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

সাতক্ষীরায় নিখোঁজের ২ মাসেও সন্ধান মেলেনি স্কুলছাত্রী মুন্নির

নিজস্ব প্রতিনিধি: নিখোঁজের ২ মাস পরও সন্ধান মেলেনি সাতক্ষীরা টাউন গার্লস হাইস্কুলের নবম শ্রেণির ছাত্রী মোছা. সাদিয়া আফরিন মুন্নির।

২৫ সেপ্টেম্বর বিকাল থেকে নিখোঁজ রয়েছে। সাদিয়া আফরিন মুন্নি সাতক্ষীরা পৌরসভার ১নং ওয়ার্ডের উত্তর কাটিয়া এলাকার চা বিক্রেতা মজিজুল ইসলামের মেয়ে। নিখোঁজ স্কুল ছাত্রীর বাবা মফিজুল ইসলাম জানান, বহু খোঁজাখুঁজি করেও মুন্নির সন্ধান না পেয়ে ৫ অক্টোবর সাতক্ষীরা সদর থানায় সাধারণ ডায়েরি করি এবং ৯ অক্টোবর মামলা হয়। মামলার এজহার সূত্রে জানা গেছে, সাদিয়া আফরিন মুন্নী সাতক্ষীরা টাউন গার্লস হাইস্কুলের নবম শ্রেণিতে লেখাপড়া করে। গত ২৫ সেপ্টেম্বর বিকালে মুন্নি বাড়িতে একা ছিল। তার বাবা ও মা বাড়ীর বাইরে ছিল। সন্ধ্যায় মুন্নির মা বাড়ীতে এসে মেয়েকে না পেয়ে খোজাখুজি করতে থাকে। কোন সন্ধান না পেয়ে এক পর্যায়ে সাতক্ষীরা থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন।

এজহারে উল্লেখ করা হয়েছে, সাতক্ষীরা পৌরসভার ১নং ওয়ার্ডের মধ্য কাটিয়া গ্রামের মো. খোরশেদ, তানিশা, ফাতেমা খাতুন, কলারোয়া উপজেলার কেড়াগাছি গ্রামের শরিফুল ইসলামসহ অজ্ঞাতনামা ১/২ জন নারী পাচারকারী, নারী নির্যাতনকারী, সংঘবদ্ধ পাচারকারী দলের সক্রিয় সদস্য। মো. খোরশেদ তার বাড়ীতে মিনি পতিতালয় তৈরি করে দেশের বিভিন্ন জেলা হইতে মহিলা এনে দেহ ব্যবসা করছে। এতে এলাকাবাসী অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে।

এজহার সূত্রে জানা গেছে, ২৫ সেপ্টেম্বর বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে মুন্নির বাড়ি থেকে ডেকে ইজিবাইকে করে খোরশেদ এর বাড়িতে নিয়ে যায় তানিশা। পরবর্তীতে একটি মাইক্রোবাস যোগে কলারোয়া থানার কেড়াগাছি গ্রামে শরিফুল ইসলামের বাড়ীতে নিয়ে যায় এবং পতিতাবৃত্তির লক্ষ্যে বিক্রি করে দেয়।

আর্থিকভাবে লাভবানের উদ্দেশ্যে মুন্নিকে ভারতে পাচার করা হয়েছে বলে দাবি করেন তার পরিবার। নিখোঁজ সাদিয়া আফরিন মুন্নির বাবা মজিজুল ইসলাম জানান, তানিশা নামে একটি মেয়ে গত ২৫ সেপ্টেম্বর বিকালে তার মেয়েকে বাড়ি থেকে মোবাইল ফোনে ডেকে নিয়ে যায়। তিনি আরো জানান, খোরশেদ, আনার ও মহসিন নামে ৩ যুবক প্রায়ই মুন্নির সাথে ফোনে কথা বলতো। তিনি এ সময় তার মেয়েকে ওই চক্রটি ভারতে পাচার করেছে বলে অভিযোগ করেন। বিষয়টি তিনি থানা পুলিশকে জানালে সদর থানার এএসআই ফিরোজ এ ঘটনায় তানিশা ও খোরশেদকে থানায় নিয়ে আসেন। এরপর পৌরসভার ১নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর কায়ছারুজ্জামান হিমেল মুন্নির খোঁজে সহযোগিতা করবে এই শর্তে তার জিম্মায় ওই দুজনকে ছাড়িয়ে নেন।

তবে এসব ঘটনার ২ মাস পার হলেও এখনও পর্যন্ত মুন্নির বাবা মজিজুল তার মেয়ের কোন সন্ধান পাননি। এ বিষয়ে সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের সহযোগিতা কামনা করেছেন ভুক্তভোগি পরিবারটি।

একই রকম সংবাদ সমূহ

বন্ধ হচ্ছে অননুমোদিত মোবাইল ফোন

দেশে অবৈধভাবে আমদানিকৃত ও নিবন্ধনবিহীন মোবাইল ফোনের ব্যবহার রোধে আগামী ১৬ ডিসেম্বরবিস্তারিত পড়ুন

ফ্যাসিস্ট দলের দোসররা বিএনপির সদস্য হতে পারবে না: রিজভী

নরসিংদীর জেলা বিএনপির সদস্য সংগ্রহ কর্মসূচিতে দলকে সুসংগঠিত ও জনগণের দল হিসেবেবিস্তারিত পড়ুন

যেভাবে মাথাব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়

যেভাবে মাথাব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় ডা. তৌফিক সুলতান (প্রাক্তন ইন্টার্ন শিক্ষার্থী,বিস্তারিত পড়ুন

  • খুলনায় ইউনিয়ন পরিষদের রূপকল্প ও উন্নয়ন পরিকল্পনা বিষয়ক কর্মশালা
  • জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশের খসড়ায় যা যা রয়েছে
  • সংবিধান সংস্কারে গণভোট আয়োজনের পরামর্শ ঐকমত্য কমিশনের
  • বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রধান নিয়োগ বন্ধে মাউশির চিঠি
  • সংসদ ২৭০ দিনে ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
  • নিজেই বাসের টিকিট কেটে পঞ্চগড় গেছেন সেই খতিব: জিএমপি
  • শাপলা না দেয়ার বিষয়টি নির্বাচন কমিশনের স্বেচ্ছাচারিতা: নাহিদ ইসলাম
  • চেহারা মিল থাকায় ‘মেয়ে ভেবে মাকে তুলে নিয়ে ধর্ষ*ণ’, থানায় মাম*লা
  • পুলিশের ওপর আক্রমণ সহ্য করা হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • আগামি নির্বাচনে ৩০০ আসনে চূড়ান্ত ভোটকেন্দ্র ৪২ হাজার ৭৬১
  • আগামি নির্বাচনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত পুলিশ : আইজিপি
  • শুধুমাত্র কয়েকটি আসনের জন্য এনসিপি জোট করবে না: সারজিস