বুধবার, সেপ্টেম্বর ১০, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

সাতক্ষীরায় শহীদ জননী জাহানারা ইমামের মৃত্যুবার্ষিকীতে আলোচনা সভা

শহীদ জননী জাহানারা ইমামের ত্রিশতম মৃত্যুবার্ষিকীতে সাতক্ষীরায় অনুষ্ঠিত হয়েছে আলোচনা সভা।

সম্মিলিত সামাজিক আন্দোলন সাতক্ষীরা জেলা কমিটি এই আলোচনা সভার আয়োজন করে।

বুধবার বিকাল সাড়ে পাঁচটায় সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় আলোচনা করেন সাতক্ষীরার একাত্তরের বধ্যভূমি স্মৃতি সংরক্ষণ কমিটির আহবায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা সুভাষ সরকার, সাতক্ষীরা নাগরিক কমিটির সদস্য সচিব এডভোকেট আবুল কালাম আজাদ, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি সাতক্ষীরা জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট ফাহিমুল হক কিসলু, স্বদেশের নির্বাহী পরিচালক মাধব দত্ত, বাংলাদেশ জাসদের সাধারণ সম্পাদক প্রভাষক ইদ্রিস আলী, মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশনের সাতক্ষীরা জেলা কমিটির সদস্য সচিব এডভোকেট মুনীর উদ্দিন, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমীর সাতক্ষীরা জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক শেখ মুসফিকুর রহিম মিল্টন, বাংলাদেশ কৃষক লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক প্রভাষক হেদায়েতুল ইসলাম, বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সাতক্ষীরা জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক জোসনা দত্ত, শ্রমিক নেতা মহব্বত হোসেন, রবিউল ইসলাম, উন্নয়ন কর্মী মহুয়া মঞ্জুরী, কবি রুবেল হোসেন প্রমুখ।

আলোচনা সভার শুরুতে শহীদ জননী জাহানারা ইমামের স্মরণে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নিরাবতা পালন করে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করা হয়।

আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন সম্মিলিত সামাজিক আন্দোলন সাতক্ষীরা জেলা কমিটির সভাপতি সাংবাদিক শরীফুল্লাহ কায়সার সুমন।

শুরুতে কবিতা আবৃত্তি করেন স্বপ্না চক্রবর্তী ও সঙ্গীত পরিবেশন করেন তীর্যক মন্ডল।

আলোচনা সভায় সাতক্ষীরার একাত্তরের বধ্যভূমি স্মৃতি সংরক্ষণ কমিটির আহবায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা সুভাষ সরকার বলেন, মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তির দ্বিধাবিভক্তি দেশের মৌলবাদ বিরোধী লড়াইকে সাংঘাতিকভাবে বিভ্রান্ত করেছে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে প্রজন্মের কাছে বিকশিত করেছে শহীদ জননী জাহানারা ইমাম।

সাতক্ষীরা নাগরিক কমিটির সদস্য সচিব এডভোকেট আবুল কালাম আজাদ বলেন, শহীদ জাহানারা ইমামের শৈশব কেটেছে সাতক্ষীরায়। তিনি সাতক্ষীরায় এসেছিলেন এবং যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে সংগঠিত লড়াইয়ের জন্য সাতক্ষীরাবাসীকে সংগঠিত করেন। বিশাল জনসভা করেন। জনসভায় বক্তব্য রাখেন এবং মানুষকে মৌলবাদ বিরোধী সংগ্রামে উদ্বুদ্ধ করেন।

বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি সাতক্ষীরা জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট ফাহিমুল হক কিসলু বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের জন্য শহীদ জননীর আহবানে সংগঠিত গণআদালত ছিল বাংলাদেশের জন্য একটি টার্ণিং পয়েন্ট। যা বাংলাদেশকে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের কাজটির পথ দেখিয়েছে। আজকে সে কাজটির সফল বাস্তবায়নের পথে হাটছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

একই রকম সংবাদ সমূহ

সাতক্ষীরা পিএন হাইস্কুল পরিদর্শনে জেলা প্রশাসক

নিজস্ব প্রতিনিধি: সাতক্ষীরা পিএন হাইস্কুল এন্ড কলেজ তাৎক্ষণিক পরিদর্শন করেছেন সাতক্ষীরা জেলাবিস্তারিত পড়ুন

বয়স ১৬ হলেই পাওয়া যাবে এনআইডি

১৬ বছর বয়স হলেই জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) দিতে নাগরিকদের নিবন্ধন তথ্য নেবেবিস্তারিত পড়ুন

ব্যাংক একীভূত হলেও গ্রাহকের ভোগান্তি হবে না: অর্থ উপদেষ্টা

ব্যাংক একীভূত হলেও গ্রাহকদের কোনো ভোগান্তি বা আর্থিক ক্ষতি হবে না বলেবিস্তারিত পড়ুন

  • আরাকান আর্মি বেঁচে আছে মাদক বিক্রির ওপর: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • হত্যাকাণ্ড ও অপহরণের ঘটনা কি বাড়ছে? যে ব্যাখ্যা দিলেন প্রেস সচিব
  • সাংবাদিক নির্যাতনের মামলায় সাবেক ডিসি সুলতানার জামিন
  • ভারত থেকে দেশে ফিরলেন পাচারের শিকার বাংলাদেশি নারী সবেদা বেগম
  • ফ্যাসিস্ট শাসনব্যবস্থায় ধ্বংস হওয়া প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী করবে বিএনপি: মির্জা ফখরুল
  • দুর্গাপূজায় নিরাপত্তা হুমকি নেই, সন্ধ্যার আগেই প্রতিমা বিসর্জন : : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • নির্বাচন নিয়ে সেনাবাহিনী প্রস্তুত, ইসির নির্দেশনার অপেক্ষা
  • প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান : শামসুজ্জামান দুদু
  • ভারতে ইলিশ রপ্তানির সিদ্ধান্ত বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের
  • বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ম্যানেজিং কমিটি নিয়ে জরুরি নির্দেশনা
  • শেখ হাসিনা সরণিসহ ৬ স্থাপনার নাম পরিবর্তন
  • আমার ছেলে-মেয়ে হলে থাপড়িয়ে দাঁত ফেলে দিতাম: দুদু