শুক্রবার, আগস্ট ১, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

সিনিয়র আইনজীবী ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক আর নেই

সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী ও জামায়াতে ইসলামীর সাবেক সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল অ্যাডভোকেট ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক আর নেই। (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

রাজধানীর ইবনে সিনা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন।

রোববার (৪ মে) তার জুনিয়র আইনজীবী শিশির জানান, বিকাল চারটা ১০ মিনিটে ইন্তেকাল করেন ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক।

তিনি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় জামায়াতে ইসলামীর শীর্ষ নেতাদের আইনজীবী ছিলেন।

এক সময়ের আলোচিত সিনিয়র অ্যাডভোকেট ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক গত ২১ এপ্রিল গুরুতর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন।

গত বছরের ২৬ ডিসেম্বর ১১ বছর পর যুক্তরাজ্য থেকে দেশে ফেরেন তিনি। এরপর সুপ্রিম কোর্টে আইন পেশায় যুক্ত হন আবারও। ৬ জানুয়ারি তার জুনিয়র আইনজীবীরা সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনে তাকে সংবর্ধনাও দেন।

যুক্তরাজ্যে থাকা অবস্থায় ২০১৯ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি জামায়াত থেকে পদত্যাগ করেন তিনি। তখন দলটির আমির শফিকুর রহমান এক বার্তায় বলেছিলেন, তার পদত্যাগে আমরা ব্যথিত ও মর্মাহত। পদত্যাগ করা যে কোনো সদস্যের স্বীকৃত অধিকার। আমরা দোয়া করি তিনি যেখানেই থাকুন, ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন। আমরা আশা করি তার সঙ্গে আমাদের মহব্বতের সম্পর্ক অব্যাহত থাকবে।

এরপর তিনি নতুন দল আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির প্রধান উপদেষ্টা হন। ক্ষমতার পটপরিবর্তনের পর ১৭ আগস্ট সেই পদ থেকেও পদত্যাগ করেন তিনি।

২৬ ডিসেম্বর দেশে ফিরে বিমানবন্দরে রাজনীতিতে সক্রিয় হওয়ার প্রশ্নে তিনি বলেন, আমি একজন আইনজীবী। আমি কোর্ট রুম ব্যারিস্টার। আমি আইনের অঙ্গনে আমার অবদান রাখার চেষ্টা করব। আইনের শাসন একটি অতি বড় জিনিস। দেশে যদি আমরা আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত করতে পারি, তাহলে আমাদের রাজনীতি সফল হবে, অর্থনৈতিক উন্নতি হবে। সুতরাং আইন অঙ্গনে আমার বিচরণ, আইন অঙ্গনে আমি থাকব।

ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাকের জন্ম ১৯৪৪ সালে সিলেটের বিয়ানীবাজার উপজেলার মাথিউরা ইউনিয়নের শেখলাল গ্রামে। বিএ (অনার্স) ও এম এ ডিগ্রি অর্জনের পর ১৯৮০ সা‌লে তিনি যুক্তরাজ্যের লিংকনস ইন থেকে ব্যারিস্টার ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৮৫ সালের নভেম্বর পর্যন্ত তিনি লন্ডনেই আইন পেশায় নিয়োজিত ছিলেন। দেশে ফিরে ১৯৮৬ সালে আইনজীবী হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হন। ১৯৮৮ সালে হাইকোর্ট বিভাগে এবং ১৯৯৪ সালে আপিল বিভাগের আইনজীবী হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হন। ১৯৯০ সালে তিনি দ্য ল’ কাউন্সেল নামে একটি আইনি ফার্ম প্রতিষ্ঠা করেন। ২০০২ সালে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের সিনিয়র আইনজীবী হন।

ব্যারিস্টার রাজ্জাকের দুই ছেলে ও এক মে‌য়ে রয়েছেন। দুই ছেলেও ব্যারিস্টার এবং সুপ্রিম কোর্টে আইন পেশায় নিয়োজিত।

একই রকম সংবাদ সমূহ

যা কিছুই হোক, নির্বাচনে দেরি হবে না : প্রেস সচিব

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, ‘আগামী পাঁচ-ছয় দিনে আমরা বুঝব,বিস্তারিত পড়ুন

কিছুদিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা : আইন উপদেষ্টা

আগামী কিছুদিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হবে বলে জানিয়েছেন আইন, বিচারবিস্তারিত পড়ুন

১০০ আসনে হবে সংসদের উচ্চকক্ষ, পিআর পদ্ধতিতে সদস্য মনোনয়ন

দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এতে ১০০ আসনের একটিবিস্তারিত পড়ুন

  • পুলিশ সদস্যদের ঝুঁকি ভাতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
  • গোপালগঞ্জে প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহার হয়নি: সেনাসদর
  • গু/ম ও ক্র/সফায়া/রের নির্দেশনা আসতো প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর থেকে, করতো র‍্যা/ব
  • দলগুলোর মতামতের ভিত্তিতেই চূড়ান্ত হবে ‘জুলাই সনদ’
  • যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশি পণ্যে ভারতের চেয়ে কম শুল্কের সম্ভাবনা
  • ২৪’র আগস্ট নিয়ে নাহিদের পোস্টে জানা গেলো অজানা কথা
  • জাতীয় সরকারের প্রস্তাবে রাজি হননি তারেক, সায়েররা আর্মি ক্যু চেয়েছিল : নাহিদ ইসলাম
  • বাধ্যতামূলক হচ্ছে অটোরিকশার নিবন্ধন-চালকের লাইসেন্স
  • ওমানের অবৈধ প্রবাসীদের জন্য সুখবর
  • এলডিসি থেকে উত্তরণ নিয়ে উচ্চপর্যায়ের সভা, যে আলোচনা হলো
  • অনুমতি ছাড়াই প্রেস কাউন্সিল কমিটিতে অন্তর্ভুক্তির অভিযোগ নূরুল কবিরের
  • জবানবন্দিতে জুলাই আন্দোলন নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিলেন সাবেক আইজিপি মামুন