শনিবার, জুন ৭, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

সুখবর পেলেন ‘কাঁচা বাদাম’ খ্যাত ভুবন বাদ্যকর

সোশ্যাল মিডিয়ায় রাতারাতি ভাইরাল হন ভারতের বীরভূমের কুড়ালজুলির বাসিন্দা ভুবন বাদ্যকর। তিনি মূলত বাদাম বাদাম দাদা কাঁচাবাদাম, আমার কাছে নাই গো বুবু ভাজা বাদাম, আমার কাছে আছে শুধু কাঁচাবাদাম―এমনই কথায় গান গেয়ে আলোচনায় এসেছিলেন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে টালিউড ইন্ডাস্ট্রির তারকাদের কাছে পর্যন্ত নাম পৌঁছে যায় তার।

ভুবন বাদ্যকর তারকা খ্যাতি পেলেও আধুনিক সময় ডিজিটাল প্লাটফর্মে এসে প্রতারণার শিকার হন। পড়ালেখা বেশি না জানার কারণে বিপাকে পড়েন তিনি। যে গান গেয়ে আলোচনায় এসেছেন, সেই গানই প্রকাশ করলে কপিরাইট নিয়ে বিপাকে পড়েন। সংসারে নানা ঝামেলার মধ্যে এই সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার জন্য নানা চেষ্টা করেছেন ভুবন বাদ্যকর।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের খবর, অনেক ঝড় ঝঞ্ঝা পেরিয়ে কপিরাইট সমস্যার সমাধান পেয়েছেন ভুবন বাদ্যকর। এতে বেশ উচ্ছ্বসিত গায়ক। তবে আদালত এ ব্যাপারে কী রায় দেয়, সেটিই এখন দেখার অপেক্ষা।

ভুবন বাদ্যকর বলেন, গানটি যখন বীরভূম থেকে প্রথম ছড়িয়ে পড়ল তখনই সবাই রিমিক্স করতে থাকল। বাঁকুড়া থেকে বিশ্বজিৎ সাউ এসেছিলেন। আমি তাকে কপিরাইট দিয়েছিলাম। সেখান থেকে ঘুরে এসে ইসলামবাজার থেকে একজন আসেন। তার নাম ছিল গোপাল ঘোষ। তিনি আমায় টাকা দেয়ার কথা বলছিল বারবার। তিন লাখ টাকা দেয়ার কথা বলেছিল। কিন্তু কোনোটাই নিজ অ্যাকাউন্ট থেকে দেয় না। ভাইয়ের অ্যাকাউন্ট থেকে দুবার টাকা দিয়েছে।

‘কাঁচা বাদাম’ খ্যাত গায়ক আরও বলেন, কিছু কাগজে আমার স্বাক্ষরও নিয়েছেন তিনি। আমার সঙ্গে পুরো প্রতারণা করেছে। আমি ইংরেজি জানি না। পরে আমি মামলা করেছি। এবার কপিরাইটও দিতে পারব না আর।

এদিকে ভুবন বাদ্যকরের পাশে দাঁড়িয়ে দিলখুস খাঁ বলেন, আমরা শুরু থেকেই ভুবনবাবুর সঙ্গে ছিলাম। এখনো আছি, আগামীতেও থাকব। তার গানে কপিরাইটের কোনো ব্যাপারই নেই। বীরভূম চ্যানেল যখন প্রথম ভাইরাল হয়, তখন বিশ্বজুড়ে হাইলাইট হয়েছিল বিষয়টি। কিন্তু দু’দিন পরই দেখা যায় রিমিক্স হচ্ছে গানটি।

তিনি বলেন, আমরা বিশ্বজিতের কাছেই প্রথম কপিরাইট দেই। তার তিন-চারদিন পর শিল্পী ভাতা দেয়ার নামে গোপাল ঘোষ এসে বলেন, সব ব্যবস্থা হয়ে যাবে। আর তিনি ভাতার কাগজ বলে স্বাক্ষর নিয়ে নেয় ভুবনবাবুর। সে তো বেশি লেখাপড়া জানে না। তাকে লোভ দেখিয়েছে মাসে চল্লিশ হাজার টাকা করে দেয়া হবে। এভাবেই ফাঁদে ফেলা হয়েছে তাকে। অথচ গোপাল বাবুর কাছে কোনো ট্রেড লাইসেন্স বা কাগজপত্র নেই। আমরা প্রথম থেকেই কপিরাইট বিশ্বজিতকে দিয়েছি।

এছাড়া ইলাম বাজারের গোপাল সাহা ও তার প্রতিষ্ঠান গোধূলি বেলা মিউজিকের বিরুদ্ধে অজান্তেই কপিরাইট কেড়ে নেয়ার অভিযোগ ছিল ভুবন বাদ্যকরের।

অভিযোগ করেছিলেন, বেঙ্গল রিমিক্স মিউজিকের সঙ্গে কপিরাইট চুক্তি হওয়ার পরও তাকে আইপিআরএসের শিল্পী ভাতার ব্যবস্থা করে দেয়ার নাম করে কপিরাইটের মালিকানা লিখে নিয়েছিল গোপাল সাহা। এ জন্য কপিরাইট ফেরত চেয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের কপিরাইট বোর্ডের কাছে অভিযোগ করেছিলেন ভুবন বাদ্যকর।

একই রকম সংবাদ সমূহ

জনতার হাতে আটক বিএসএফ সদস্যকে পতাকা বৈঠকে হস্তান্তর

চাঁপাইনবাবগঞ্জের জোহরপুর সীমান্তে জনতার হাতে আটক হওয়া বিএসএফ সদস্য গনেশ মূর্তিকে পতাকাবিস্তারিত পড়ুন

আইপিএলে অবিশ্বাস্য পারফরম্যান্সে কে কত পেলেন

ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (আইপিএল) সদ্য শেষ হওয়া আসরে চ্যাম্পিয়ন রয়েল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুবিস্তারিত পড়ুন

অনুপ্রবেশ করায় জনতার হাতে ধরা বিএসএফ সদস্য, নেপথ্যে যে ঘটনা

চাঁপাইনবাবগঞ্জে সীমান্তে অনুপ্রবেশের দায়ে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের এক সদস্যকে আটক করেছেবিস্তারিত পড়ুন

  • ১ম শ্রেণি থেকেই সামরিক প্রশিক্ষণ চালু করছে ভারতের একটি রাজ্য
  • কলারোয়া সীমান্তে ৬ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর বিএসএফের
  • ‘মোদি সরকার জাতিকে বিভ্রান্ত করেছে’, শীর্ষ জেনারেলের বক্তব্য ঘিরে উত্তপ্ত নয়াদিল্লির রাজনীতি
  • বাংলাদেশ নিয়ে মমতার বিরুদ্ধে অমিত শাহের ‘বিস্ফোরক’ মন্তব্য
  • পাকিস্তানের কাছে যুদ্ধবিমান হারানোর কথা স্বীকার করলো ভারত
  • জয়সওয়ালের মন্তব্যের প্রতিবাদ জামায়াতের
  • সীমান্তে সব লাইট বন্ধ করে পুশইন চেষ্টা, রুখে দিল বিজিবি-জনতা
  • দ্রুততম সময়ে বাংলাদেশে নির্বাচন চায় ভারত
  • কলারোয়া সীমান্তে ৬ লক্ষাধিক টাকার ভারতীয় পণ্যসামগ্রী উদ্ধার
  • ভারতের রাষ্ট্রপতির কাছে বাংলাদেশের হাইকমিশনারের পরিচয়পত্র পেশ
  • এবার সাতক্ষীরা সীমান্তে ২৩ জন বাংলাদেশিকে পুশব্যাক করলো বিএসএফ
  • ভারতে পাচার ৩৬ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী বেনাপোল দিয়ে দেশে ফিরলো