সোমবার, জানুয়ারি ২০, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

হাসিনাকে ফাঁসির দাবি

৭০ বছর সাজাপ্রাপ্ত বিএনপি নেতা সাবেক এমপি হাবিব কারামুক্ত

নিজস্ব প্রতিনিধি: দীর্ঘ প্রায় ৪ বছর কারাভোগের পর মুক্তি পেলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় প্রকাশনা সম্পাদক, সাতক্ষীরা জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও সাতক্ষীরা-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য হাবিবুল ইসলাম হাবিব।
রাজধানী ঢাকার কেরানীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) বিকাল ৫টার দিকে তিনি মুক্তি পান।

এসময় বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মীরা তাকে ফুলেল শুভেচ্ছায় সিক্ত করেন।

পরে সেখানে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে আল্লাহর প্রতি শুকরিয়া জানিয়ে হাবিবুল ইসলাম হাবিব বলেন, ‘আমাকে ৭০ বছরের সাজা দেয়া হয়েছিলো যা বাংলাদেশের ইতিহাসে বিরল। আমি যে আপনাদের মাঝে ফিরে আসতে পারবো বিশ্বাস করিনি। জেলখানা থেকে আমার সাথী সাবু, লাকী, সাত্তার ও দিদারের লাশ প্রেরণ করতে হয়েছে। আমি নিজেও অসুস্থ্য।’

তিনি আরো বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ আজ জল্লাদ শেখ হাসিনার থেকে মুক্তি পেয়েছে। ছাত্ররা জীবনের তাজা রক্ত দিয়েছে তাদেরকে আমি স্যালুট জানাই, সম্মান করি। আবু সাঈদসহ যারা ইন্তেকাল করেছেন তাদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি, শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাচ্ছি। ১৫বছরে যারা নিহত হয়েছেন সেই শহীদের তালিকা তৈরির দাবি জানাচ্ছি।’

বিএনপি নেতা হাবিব বলেন, ‘এই কারাগারে আমাকে কনডেম সেলে রাখা হয়েছিলো। এখানে এখনো আ.লীগের ভুত আছে। আমি নব্যরাজাকার খুনি হাসিনার ফাঁসির দাবি করছি। আমার প্রিয় নেত্রী অসুস্থ্য, তার জন্য দোয়া চাচ্ছি, তারেক রহমানের সুস্বাস্থ্য কামনা করছি।’

উল্লেখ্য, কলারোয়ায় শেখ হাসিনার গাড়িবহরে হামলার মিথ্যা মামলায় ৭০ বছরের সাজাপ্রাপ্ত হয়ে দীর্ঘ কারাভোগের পর জামিনে মুক্ত হন সাতক্ষীরা-১, (তালা-কলারোয়া) আসনের সাবেক এমপি ও কেন্দ্রীয় বিএনপির প্রকাশনা সম্পাদক হাবিবুল ইসলাম হাবিব। উচ্চ আদালত থেকে জামিনের আদেশ পাওয়ার পর মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে কেরানীগঞ্জস্থ ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে তিনি মুক্তি পান।

এর আগে সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) বিএনপি নেতা হাবিবুল ইসলাম হাবিবের পৃথক তিনটি জামিননামা সম্পাদন করেন সাতক্ষীরা জেলা জজ আদালতের সিনিয়র আইনজীবী অ্যাডভোকেট আব্দুল মজিদ। গত ২৭ আগস্ট দুপুরে উচ্চ আদালতের ১১ নম্বর বেঞ্চ থেকে ওই মামলায় তিনিসহ কারাগারে থাকা বিএনপির সব নেতাকর্মীকে জামিন দেওয়া হয়।

এদিকে, হাবিবুল ইসলাম হাবিবের কারামুক্তিতে সন্ধ্যায় কলারোয়া পৌরসদরে আনন্দ মিছিল বের করে ছাত্রদল, পৌর যুবদল ও শ্রমিক দলের নেতা-কর্মীরা। এছাড়া, প্রিয় নেতার মুক্তিতে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় মিষ্টি বিতরণ ও আনন্দ মিছিলের খবর পাওয়া যায়।

উল্লেখ্য, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গাড়ি বহরে হামলার মামলায় ৭০ বছরের সাজাপ্রাপ্ত হয়ে দীর্ঘ দিন কারাভোগের পর জামিন মুক্তি পেয়েছেন সাতক্ষীরা-১ আসনের সাবেক এমপি ও বিএনপির কেন্দ্রীয় প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক হাবিবুল ইসলাম হাবিব।

উচ্চ আদালত থেকে জামিনের আদেশ পাওয়ার পর মঙ্গলবার বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে কেরানীগঞ্জস্থ ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি পান তিনি। কারাগারে থাকা বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা হাবিবুল ইসলাম হাবিব জামিনে মুক্তি পাওয়ার খবরে মঙ্গলবার দুপুর থেকে সাতক্ষীরাসহ তালা-কলারোয়া এলাকার সহস্রাধিক নেতা কর্মী তাকে স্বাগত জানানোর জন্য ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের সামনে ভীড় জমান।

পরে মিছিল স্লোগান সহকারে বিএনপি নেতা হাবিবকে নিয়ে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আসেন। এ সময়ে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী খান সোহেল, তথ্য বিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল তাকে স্বাগত জানান। সবার সাথে সাক্ষাৎ-কুশলাদি বিনিময়ের পর শারীরিকভাবে অসুস্থ থাকায় ধানমন্ডিস্থ বাসভবনে চলে যান।

এ সময় সাতক্ষীরা জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমানে যুগ্ম আহবায়ক তারিকুল হাসান, জেলা যুবদলের সাবেক সভাপতি আবুল হাসান হাদি, জেলা যুবদলের প্রধান সমন্বয়ক আইনুল ইসলাম নান্টাসহ সাতক্ষীরা জেলা, তালা ও কলারোয়ার বিএনপি, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে গত সোমবার বিএনপি নেতা হাবিবুল ইসলাম হাবিব এর পৃথক তিনটি জামিননামা সম্পাদন করেন সাতক্ষীরা জেলা জজ আদালতের সিনিয়র আইনজীবী অ্যাডভোকেট আব্দুল মজিদ। গত ২৭ আগস্ট দুপুরে উচ্চ আদালতের ১১নং বেঞ্চ থেকে তিনিসহ কারাগারে থাকা বিএনপির ৪৬ নেতা-কর্মীদের সবাইকে জামিন দেওয়া হয়। জামিনপ্রাপ্ত বাকিরা বুধবার সাতক্ষীরা কারাগার থেকে মুক্তি পাবেন বলে জানিয়েছেন স্থানীয় বিএনপির নেতৃবৃন্দ।

অ্যাডভোকেট আব্দুল মজিদ বলেন, ২০০২ সালে কলারোয়ায় শেখ হাসিনার গাড়ি বহরে হামলার ঘটনার ১২ বছর পর কলারোয়া থানায় একটি মিথ্যা মামলা দায়ের করা হয়। এই মামলায় তদন্তকারী কর্মকর্তা আদালতে পৃথক তিনটি চার্জশীট দাখিল করেন। যার প্রেক্ষিতে আদালত সাবেক এমপি হাবিবসহ ৫০ জন বিএনপি নেতাকর্মীকে অস্ত্র ও বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা প্রদান করে। এর মধ্যে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা হাবিবকে সর্বোচ্চ ৭০ বছরের সাজা প্রদান করে আদালত।

তিনি আরো বলেন, নিম্ন আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে কারাবন্দী বিএনপি নেতাকর্মীদের পক্ষ থেকে উচ্চ আদালতে আপিল করা হয়। ইতিমধ্যেই এই মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হয়ে চারজন বিএনপি নেতা কর্মী কারাগারে মৃত্যুবরণ করেছেন। সাবেক এমপি হাবিবসহ ৪৬ জন বিএনপি নেতাকর্মী দীর্ঘদিন কারাভোগের পর গত ২৭ আগস্ট মঙ্গলবার দুপুরে উচ্চ আদালতের ১১ নং বেঞ্চ থেকে তিনিসহ সকল নেতা-কর্মীর জামিন প্রদান করা হয়। উচ্চ আদালতের জামিনের আদেশের কপি সাতক্ষীরায় আসার পর বিএনপি নেতা হাবিবের তিনিটি মামলার জামিননামা সম্পাদান করার পর মঙ্গলবার বিকাল সাড়ে ৪টায় তিনি কারামুক্ত হলেন।

একই রকম সংবাদ সমূহ

গর্ভবতী-সন্তানসহ নারীরাও গুমের শিকার হয়েছিলেন : গুম সংক্রান্ত তদন্ত কমিশন

তদন্ত প্রতিবেদন তৈরি করতে গিয়ে ভয়ংকর সব তথ্য পেয়েছে গুম সংক্রান্ত তদন্তবিস্তারিত পড়ুন

বিএনপির সদস্য নবায়ন কর্মসূচির উদ্বোধন করলেন তারেক রহমান

বিএনপির সদস্যপদ নবায়ন কর্মসূচির প্রথম দিনে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ওবিস্তারিত পড়ুন

অন্তর্বর্তী সরকারকে সমর্থন দেয়ার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত যুক্তরাষ্ট্রের

বাংলাদেশে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের নতুন চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসন বলেছেন, উন্নয়নবিস্তারিত পড়ুন

  • জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নির্বাচন কমিশন প্রতিজ্ঞাবদ্ধ: সিইসি
  • পাল্টে যাচ্ছে পুলিশ, র‌্যাব, আনসারের পোশাক
  • হজ ও ওমরাহ যাত্রীদের বিশেষ নির্দেশনা ঢাকার শাহজালাল বিমানবন্দরের
  • বঞ্চিত উপসচিবরা পদোন্নতি পাচ্ছেন
  • ভূমি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেলেন আলী ইমাম মজুমদার
  • ফ্যাসিস্ট আমলে সাংবাদিক ও সংবাদপত্রের ওপর জুলুম চালানো হয়েছিল: জামায়াত আমির
  • কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে টিস্যু পেপারে ‘চিঠি’ লিখলেন দীপু মনি
  • ঢাকা-৭ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মোস্তফা জালাল গ্রেফতার
  • জনগণ সঙ্গে না থাকলে কী হয় ৫ আগস্ট দেখিয়ে দিয়েছে: তারেক রহমান
  • শিগগিরই ‘আয়নাঘর’ পরিদর্শন করবেন প্রধান উপদেষ্টা
  • আ.লীগ সরকার এতদিন দেশবাসীকে মিথ্যা তথ্য দিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টার প্রেসসচিব
  • ঐক্যের মাঝে এ সরকারের জন্ম, একতাই শক্তি: ড. ইউনূস