বুধবার, মে ৭, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

৪ আসামি কারাগারে

আবু সাঈদ হত্যার তদন্ত ২ মাসের মধ্যে শেষ করার নির্দেশ

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) শিক্ষার্থী আবু সাঈদ হত্যার তদন্ত ২ মাসের মধ্যে শেষ করার নির্দেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। সেই সঙ্গে আলোচিত এ হত্যাকাণ্ডের ৪ আসামিকে গ্রেফতার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

বুধবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন ট্রাইব্যুনাল এ আদেশ দেন। আগামী ১৫ জুন মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে।

একইসঙ্গে এ মামলায় সাবেক এসআই আমির হোসেন, কনস্টেবল সুজন চন্দ্র রায়, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর শরিফুল ইসলাম, ছাত্রলীগ নেতা ইমরান চৌধুরী আকাশকে গ্রেফতার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

আদালতে প্রসিকিউশনের পক্ষে শুনানি করেন প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম, প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামিম, আব্দুস সাত্তার পালোয়ান।

পরে প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম বলেন, রংপুরে আবু সাঈদ হত্যা মামলায় ২৬ জনের বিরুদ্ধে অপরাধের প্রাথমিক প্রমাণ মিলেছে, তদন্ত শেষ পর্যায়ে রয়েছে। এ হত্যা মামলায় আটক চারজনকে গ্রেফতার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। তদন্ত শেষ করতে আরও দুই মাস সময় দেওয়া হয়েছে তদন্ত সংস্থাকে।

এর আগে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে রংপুরে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাইদ হত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় চার আসামিকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়।

গত ২ মার্চ জুলাই গণঅভ্যুত্থানে রংপুরে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাইদ হত্যার ঘটনায় চারজনকে হাজির করার নির্দেশ দেন ট্রাইব্যুনাল।

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন ট্রাইব্যুনাল এ আদেশ দেন।

কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন চলাকালে বিক্ষোভের সময় গত বছরের ১৬ জুলাই দুপুরে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে পার্ক মোড়ে প্রতিবাদমুখর নিরস্ত্র আবু সাঈদকে পুলিশ গুলি করে। পরে সহপাঠীরা তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক আবু সাঈদকে মৃত ঘোষণা করেন।

আবু সাঈদ বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের ১২তম ব্যাচের শিক্ষার্থী ছিলেন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের কোটা সংস্কার আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক ছিলেন। তাকে পুলিশের গুলি করার ভিডিও ছড়িয়ে পড়লে সারাদেশে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। এই হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে সোচ্চার হন বহু মানুষ, যাতে আরও গতিশীল হয় কোটা সংস্কার আন্দোলন।

একই রকম সংবাদ সমূহ

স্বদেশ প্রত্যাবর্তন খালেদা জিয়ার

দুই পুত্রবধূকে সাথে নিয়ে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করলেন বিএনপি চেয়ারপার্সন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদাবিস্তারিত পড়ুন

নেতাকর্মীদের ভালোবাসায় সিক্ত খালেদা জিয়া

দীর্ঘ চার মাস পর চিকিৎসা শেষে লন্ডন থেকে দেশে ফিরেছেন বিএনপি চেয়ারপারসনবিস্তারিত পড়ুন

বড় ছেলের ইমামতিতে সুপ্রিম কোর্টে ব্যারিস্টার রাজ্জাকের জা*না*জা সম্পন্ন

দেশের প্রখ্যাত ফৌজদারি আইন বিশেষজ্ঞ, সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাকেরবিস্তারিত পড়ুন

  • ৭টি নতুন আইন প্রণয়নের প্রস্তাব করেছে স্বাস্থ্য সংস্কার কমিশন
  • নির্বাচনের আগে প্রয়োজনীয় সংস্কারগুলো সম্পন্ন করা প্রয়োজন : ইইউ রাষ্ট্রদূত
  • কাতার সফর শেষে দেশে ফিরেছেন সেনাপ্রধান
  • শাপলা চত্বর গণহ*ত্যা: ৯৩ জন শহিদের খসড়া তালিকা প্রকাশ হেফাজতে ইসলামের
  • ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধি চিকিৎসকের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন না
  • কোটি টাকা চাঁদা দাবি, কলাবাগান থানার ওসিসহ এসআই প্রত্যাহার
  • ডা. জুবাইদা রহমানের নিরাপত্তায় বাড়তি সতর্কতা
  • জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে বহিরাগতদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
  • ‘গালি’ কেন দেন, ‘দেশ ছাড়তে বাধ্য’ কেন হয়েছিলেন- জানালেন পিনাকী ভট্টাচার্য
  • ঐকমত্য কমিশন কারও প্রতিপক্ষ নয়: আলী রীয়াজ
  • যে দুই মাসকে নির্বাচনের জন্য উপযুক্ত বলে মনে করে জামায়াত
  • হাসিনার মতো ভুল করবেন না, ড. ইউনূসকে সতর্কবার্তা হেফাজতের