শনিবার, আগস্ট ২৩, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

কয়েকশ কোটি টাকা প্রশ্নপত্র ফাঁসে জড়িতদের একাউন্টে

প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগে গ্রেফতারদের ব্যাংক একাউন্টে পাওয়া গেছে কয়েকশ কোটি টাকার লেনদেন, বাড়ি, গাড়ি ও জমির সন্ধান। কয়েকজনের বিরুদ্ধে পাওয়া গেছে মানিলন্ডারিং এর অভিযোগ। সম্প্রতি সিআইডির অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে এসব তথ্য। শুধু ব্যক্তি নয়, সংস্থা বা কোনো প্রতিষ্ঠান জড়িত থাকলে সেটিকেও আইনের আওতায় আনা হবে বলে জানিয়েছে সিআইডি।

পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি ও ব্যাংকের নিয়োগসহ বিভিন্ন পরীক্ষার প্রশ্নফাঁসের ঘটনায় ২০১৭ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে হওয়া সাতটি মামলার তদন্তভার এখন সিআইডির হাতে। যার মধ্যে দু’টি মামলার চার্জশিট দাখিল হলেও বাকিগুলোর তদন্ত চলছে। এখন পর্যন্ত গ্রেফতার করা হয়েছে ৮৩ জনকে। গ্রেফতারদের মধ্যে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে ৭০ জন ।

সিআইডির তদন্তে বেরিয়ে আসে, প্রশ্নফাঁসকারীরা তিনটি দলে ভাগ হয়ে কাজ করে। একটি দল পরীক্ষার্থীদের টার্গেট করে মক্কেল বানায়। একটি দল প্রশ্নপত্র সমাধান করে। আরেকটি দল কেন্দ্র ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে থাকে। রাজধানীর তেজগাঁও, মিরপুর এবং যাত্রাবাড়ীসহ বিভিন্ন এলাকার অনেক কেন্দ্রে তারা সক্রিয় ছিল।

সিআইডির প্রধান ব্যারিস্টার মাহবুবুর রহমান বলেন, একটা গ্রুপ কেন্দ্র থেকে চেষ্টা করে প্রশ্নগুলো কীভাবে বের করে নিয়ে আসা যায়। আরেকটা গ্রুপ বাইরে বসে সলভ করে। এদের মধ্যে কেউ অংক, কেউ ইংলিশ, কেউ জেনারেল নলেজগুলো সমাধান করে। পরে আরেকটা গ্রুপ সমাধান নিয়ে কেন্দ্রে দিয়ে যায়।

সম্প্রতি রাজশাহীর মোহনপুর থানা এলাকা থেকে মানিক কুমার প্রামাণিক, তার সহযোগী সাদিকুল ইসলাম ও রিপন কুমারকে গ্রেফতার করে সিআইডি।

রাজশাহীতে অগ্রণী ব্যাংকের সিনিয়র অফিসার মানিক প্রশ্নপত্র ফাঁস করে তিন কোটি ৫৫ লাখ টাকা নেয়। রাজশাহীর মোহরপুর ধামিন নওগাঁয় প্রায় ৪ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত ডুপ্লেক্স বাড়ি রয়েছে তার।

সিআইডির প্রধান ব্যারিস্টার মাহবুবুর রহমান বলেন, এদের মধ্যে যাদেরকে আটক করা হয়েছে, তাদের প্রত্যেকে আলিশান বাড়ি রয়েছে, বিলাসবহুল গাড়ি, ব্যাংকে কোটি কোটি টাকা। এছাড়াও যদি কোচিং সেন্টারে জড়িত থাকলে আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ‘ঘ’ ইউনিটের প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগে ২০১৮ সালের ১৩ অক্টোবর শাহবাগ থানায় মামলায় ৬ জনকে আসামি করা হলেও আরো ১১ জনের সংশ্লিষ্টতা মেলে। ‘ক’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নফাঁসের অভিযোগে মামলায় ২ জনকে আসামি করা হলেও তদন্তে আরেকজনের নাম পাওয়া যায়। কওমি মাদ্রাসা বোর্ড মাস্টার্সের প্রশ্নফাঁসের অভিযোগে অজ্ঞাতদের আসামি করে ২০১৯ সালের ১২ মে মতিঝিল থানায় মামলা হয়। একজনকে গ্রেফতার করা হয়। এসএসসি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগে ২০১৮ সালে মতিঝিল থানায় মামলায় ১ জনকে আসামি করা হলেও তদন্তে আরও আটজনের নাম বেরিয়ে আসে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

ডাকসু নির্বাচনে নারীদের ভোটদানে নিরুৎসাহিত করার অপচেষ্টা চলছে : অভিযোগ আব্দুল কাদেরের

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে নারী শিক্ষার্থীদের ভোটদানে নিরুৎসাহিত করতেবিস্তারিত পড়ুন

পাঠ্যবইয়ে গণহত্যাকারী হিসেবে শেখ হাসিনার নাম যুক্ত হচ্ছে: আসিফ মাহমুদ

আগামী ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে মাধ্যমিকের বিভিন্ন শ্রেণির পাঠ্যবইয়ে গুরুত্ব দিয়ে স্থান পাচ্ছে জুলাইবিস্তারিত পড়ুন

বাড়ি ভাড়া ও চিকিৎসা ভাতা নিয়ে ‘সুখবর’ পাচ্ছেন এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা

এমপিওভুক্ত বেসরকারি শিক্ষক ও কর্মচারীদের বাড়ি ভাড়া মূল বেতনের ২০ শতাংশ করারবিস্তারিত পড়ুন

  • চা কফি খাওয়াতে পারবেন না ডাকসু প্রার্থীরা
  • সেই তন্বীর সম্মানে ডাকসুর গুরুত্বপূর্ণ পদ ছেড়ে দিলো ছাত্রদল
  • ডাকসুর পূর্ণাঙ্গ প্যানেল ঘোষণা ছাত্রদলের
  • ডাকসু নির্বাচন: কাদের-বাকেরের নেতৃত্বে গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের প্যানেল
  • ঢাবির ১৮ হল সংসদে প্রার্থী ঘোষণা ছাত্রদলের
  • থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, নতুন পদ্ধতিতে নিয়োগ দেবে এনটিআরসিএ
  • শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রথম নারী সচিব রেহানা পারভীন
  • কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তরে নতুন মহাপরিচালক
  • সরকার না চাইলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়: বদিউল আলম
  • সাতক্ষীরায় শিক্ষার্থীদের বৃক্ষরোপণ উৎসব
  • এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া-চিকিৎসাভাতা দ্বিগুণ করার প্রস্তাব
  • বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জাতীয়করণের দাবিতে আলটিমেটাম, না মানলে টানা কর্মবিরতি