বুধবার, নভেম্বর ২৭, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

কয়েকশ কোটি টাকা প্রশ্নপত্র ফাঁসে জড়িতদের একাউন্টে

প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগে গ্রেফতারদের ব্যাংক একাউন্টে পাওয়া গেছে কয়েকশ কোটি টাকার লেনদেন, বাড়ি, গাড়ি ও জমির সন্ধান। কয়েকজনের বিরুদ্ধে পাওয়া গেছে মানিলন্ডারিং এর অভিযোগ। সম্প্রতি সিআইডির অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে এসব তথ্য। শুধু ব্যক্তি নয়, সংস্থা বা কোনো প্রতিষ্ঠান জড়িত থাকলে সেটিকেও আইনের আওতায় আনা হবে বলে জানিয়েছে সিআইডি।

পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি ও ব্যাংকের নিয়োগসহ বিভিন্ন পরীক্ষার প্রশ্নফাঁসের ঘটনায় ২০১৭ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে হওয়া সাতটি মামলার তদন্তভার এখন সিআইডির হাতে। যার মধ্যে দু’টি মামলার চার্জশিট দাখিল হলেও বাকিগুলোর তদন্ত চলছে। এখন পর্যন্ত গ্রেফতার করা হয়েছে ৮৩ জনকে। গ্রেফতারদের মধ্যে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে ৭০ জন ।

সিআইডির তদন্তে বেরিয়ে আসে, প্রশ্নফাঁসকারীরা তিনটি দলে ভাগ হয়ে কাজ করে। একটি দল পরীক্ষার্থীদের টার্গেট করে মক্কেল বানায়। একটি দল প্রশ্নপত্র সমাধান করে। আরেকটি দল কেন্দ্র ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে থাকে। রাজধানীর তেজগাঁও, মিরপুর এবং যাত্রাবাড়ীসহ বিভিন্ন এলাকার অনেক কেন্দ্রে তারা সক্রিয় ছিল।

সিআইডির প্রধান ব্যারিস্টার মাহবুবুর রহমান বলেন, একটা গ্রুপ কেন্দ্র থেকে চেষ্টা করে প্রশ্নগুলো কীভাবে বের করে নিয়ে আসা যায়। আরেকটা গ্রুপ বাইরে বসে সলভ করে। এদের মধ্যে কেউ অংক, কেউ ইংলিশ, কেউ জেনারেল নলেজগুলো সমাধান করে। পরে আরেকটা গ্রুপ সমাধান নিয়ে কেন্দ্রে দিয়ে যায়।

সম্প্রতি রাজশাহীর মোহনপুর থানা এলাকা থেকে মানিক কুমার প্রামাণিক, তার সহযোগী সাদিকুল ইসলাম ও রিপন কুমারকে গ্রেফতার করে সিআইডি।

রাজশাহীতে অগ্রণী ব্যাংকের সিনিয়র অফিসার মানিক প্রশ্নপত্র ফাঁস করে তিন কোটি ৫৫ লাখ টাকা নেয়। রাজশাহীর মোহরপুর ধামিন নওগাঁয় প্রায় ৪ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত ডুপ্লেক্স বাড়ি রয়েছে তার।

সিআইডির প্রধান ব্যারিস্টার মাহবুবুর রহমান বলেন, এদের মধ্যে যাদেরকে আটক করা হয়েছে, তাদের প্রত্যেকে আলিশান বাড়ি রয়েছে, বিলাসবহুল গাড়ি, ব্যাংকে কোটি কোটি টাকা। এছাড়াও যদি কোচিং সেন্টারে জড়িত থাকলে আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ‘ঘ’ ইউনিটের প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগে ২০১৮ সালের ১৩ অক্টোবর শাহবাগ থানায় মামলায় ৬ জনকে আসামি করা হলেও আরো ১১ জনের সংশ্লিষ্টতা মেলে। ‘ক’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নফাঁসের অভিযোগে মামলায় ২ জনকে আসামি করা হলেও তদন্তে আরেকজনের নাম পাওয়া যায়। কওমি মাদ্রাসা বোর্ড মাস্টার্সের প্রশ্নফাঁসের অভিযোগে অজ্ঞাতদের আসামি করে ২০১৯ সালের ১২ মে মতিঝিল থানায় মামলা হয়। একজনকে গ্রেফতার করা হয়। এসএসসি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগে ২০১৮ সালে মতিঝিল থানায় মামলায় ১ জনকে আসামি করা হলেও তদন্তে আরও আটজনের নাম বেরিয়ে আসে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

৪৬তম বিসিএস প্রিলির ফল পুনরায় প্রকাশ, উত্তীর্ণ ২১৩৯৭

৪৬তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফলাফল পুনরায় প্রকাশ করা হয়েছে। এতে মোট ২১বিস্তারিত পড়ুন

টিএসসিতে আইনজীবী সাইফুল ইসলামের গায়েবানা জানাজা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) টিএসসিতে আইনজীবী সাইদুল ইসলাম আলিফের গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে।বিস্তারিত পড়ুন

ঢাকা কলেজ-সিটি কলেজে সংঘর্ষে আহত ৩২ শিক্ষার্থী ঢামেকে

রাজধানীর সায়েন্সল্যাবে ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ৩২বিস্তারিত পড়ুন

  • তিতুমীর কলেজের বিষয়ে কমিটি করবে সরকার, আন্দোলন প্রত্যাহার
  • সাতক্ষীরা সদর উপজেলার শ্রেষ্ঠ কলেজ প্রতিষ্ঠান প্রধান হলেন ঝাউডাঙ্গা কলেজের অধ্যক্ষ মোঃ খলিলুর রহমান
  • কলারোয়ায় ‘লাইটহাউজ মডেল একাডেমি’র শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
  • কলারোয়ায় ইলিশপুর সর: প্রাথ: বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বিলকিস বানুর অবসরজনিত বিদায় সংবর্ধনা
  • চাটগাঁইয়া ভাষায় আবৃত্তি করে সাড়া ফেলেছেন শাম্মী তুলতুল
  • কলারোয়ায় মাদকসেবন ছাড়ার শপথ অর্ধশত যুবকের
  • কলকাতা বইমেলায় বাংলাদেশের অংশ নিয়ে ধোঁয়াশা
  • বৃত্তি পরীক্ষা ফিরছে আগের নিয়মে
  • নাহিদ নয়, দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে স্লোগান দিয়েছিলো শিক্ষার্থীরা
  • কলারোয়ার কেঁড়াগাছি বিএনপির সভাপতি শফিকুল ইসলামের দাফন সম্পন্ন
  • বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের পূর্ণ বৃত্তি দেবে আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়
  • কলারোয়া সরকারি কলেজে ওয়ারিয়েন্টিশন ক্লাস