রবিবার, জুলাই ৭, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

গণমাধ্যমের ওপর ভিসানীতি আরোপ নিয়ে যা বললেন মিলার

বাংলাদেশের নির্বাচনের ফলাফলকে প্রভাবিত করতে চায় না যুক্তরাষ্ট্র। বাংলাদেশের জনগণ যেন স্বাধীনভাবে তাদের নেতা নির্বাচন করতে পারে, সেই বিষয়টি নিশ্চিত করতে চায় দেশটি।

ওয়াশিংটন ডিসিতে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ব্রিফিংয়ে এক প্রশ্নের জবাবে বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের এই অবস্থানের কথা জানান মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথু মিলার। এ সময় তার কাছে গণমাধ্যমের ওপর সম্ভাব্য ভিসানীতি আরোপ নিয়েও প্রশ্ন করা হয়।

ব্রিফিংয়ে এক সাংবাদিক বাংলাদেশের গণমাধ্যমের ওপর সম্ভাব্য ভিসা নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের বক্তব্য নিয়ে প্রশ্ন করেন। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে পিটার হাস বলেছেন, গণমাধ্যমও মার্কিন ভিসানীতির আওতায় আসতে পারে।

তিনি প্রশ্নে বলেন, বাংলাদেশে তালেবানি ব্যবস্থা চালুর পক্ষে থাকা কট্টরপন্থী গোষ্ঠী ও বিরোধী নেতারা মার্কিন রাষ্ট্রদূতের ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছেন। ইতিমধ্যে গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের হুমকি দেওয়া হচ্ছে। এমনকি উগ্র মতাদর্শের সমালোচক সাংবাদিকদের তালিকাও প্রচার করা হচ্ছে।

অন্যদিকে, নাগরিক ও মানবাধিকারকর্মী, যুদ্ধাপরাধবিরোধী প্রচারকর্মী, সম্পাদক, সাংবাদিক, লেখক, সংখ্যালঘু নেতারা গণমাধ্যমের ওপর সম্ভাব্য ভিসা নিষেধাজ্ঞা নিয়ে মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বক্তব্যকে সংবাদপত্রের স্বাধীনতার প্রতি অবমাননা হিসেবে দেখছেন। সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের কেন্দ্রে আছে সংবাদপত্রের স্বাধীনতা।

ওই সাংবাদিক মিলারের কাছে জানতে চান, তিনি কি মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বক্তব্যকে সমর্থন করেন? ধর্মনিরপেক্ষ জাতির সমর্থনকারী এত বড় উদারপন্থী গোষ্ঠীর উদ্বেগকে কি তিনি সরাসরি অস্বীকার করেন?

জবাবে মিলার বলেছেন, তিনি গত সপ্তাহে যা বলেছিলেন, তা একটু ভিন্ন ভাষায় আবার বলতে চান। তা হলো, বাংলাদেশিরা যা চায়, যুক্তরাষ্ট্রও তা-ই চায়। আর সেই চাওয়া হলো—বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণভাবে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠান। বাংলাদেশের সরকার, রাজনৈতিক দল, সুশীল সমাজ ও গণমাধ্যম—সবাই তাদের এই ইচ্ছার কথা প্রকাশ করেছে যে তারা চায় আসন্ন জাতীয় নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হোক। একই চাওয়া যুক্তরাষ্ট্রের। যুক্তরাষ্ট্র যে ভিসা নিষেধাজ্ঞার নীতি ঘোষণা করেছে, তা এই উদ্দেশ্যকে সমর্থন করে। বাংলাদেশের জনগণের স্বাধীনভাবে তাদের নেতা নির্বাচনের আকাঙ্ক্ষাকে সমর্থন করে।

মিলার আরও বলেছেন, তিনি শুধু বলবেন, যুক্তরাষ্ট্র কোনো বিশেষ দলকে সমর্থন করে না। বাংলাদেশের মানুষের মতের প্রতিফলন যেন ঘটে ভোটে।

প্রসঙ্গত, বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ জাতীয় নির্বাচন নিশ্চিতের লক্ষ্যে গত ২৪ মে নতুন ভিসানীতি ঘোষণা করে যুক্তরাষ্ট্র। এই ঘোষণার প্রায় চার মাস পর গত ২২ সেপ্টেম্বর ভিসা বিধিনিষেধ আরোপের পদক্ষেপ শুরু হয়েছে বলে জানায় যুক্তরাষ্ট্র।

একই রকম সংবাদ সমূহ

আমরা সৎ থাকলে দুর্নীতি হওয়ার সুযোগ কম: ওবায়দুল কাদের

আমরা সৎ থাকলে দুর্নীতি হওয়ার সুযোগ কম বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগেরবিস্তারিত পড়ুন

ঢাকাসহ চার মহানগরে বিএনপির নতুন কমিটি

ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণসহ চার মহানগরে নতুন কমিটি ঘোষণা করেছে বিএনপি। ICT কোচিংবিস্তারিত পড়ুন

ছাত্র ও শিক্ষকদের আন্দোলনে সমর্থন দিলো বিএনপি

সরকারি চাকরিতে কোটার ব্যাপারে ছাত্র-তরুণদের দাবি অবশ্যই ন্যায্য এবং যৌক্তিক বলে মনেবিস্তারিত পড়ুন

  • ভারত আমাদের রাজনৈতিক বন্ধু, চীন উন্নয়নের বন্ধু : ওবায়দুল কাদের
  • শিশুরাই হবে আসল স্মার্ট, তারাই দেশ চালাবে : প্রধানমন্ত্রী
  • এমপি আনার হত্যা: ঘুরেফিরে সবকিছুতেই আসছে শাহীনের নাম
  • মিথ্যাচার এবং অপপ্রচার বিএনপির একমাত্র রাজনৈতিক হাতিয়ার : ওবায়দুল কাদের
  • ভারতের সঙ্গে ট্রানজিট চুক্তি নিয়ে প্রশ্ন, যা বললেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
  • সাতক্ষীরায় বেগম খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তির দাবীতে সমাবেশে
  • ফিরোজায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
  • সরকার আজিজ, বেনজীর, আসাদ, মতিউরদের তৈরি করেছে: জয়নুল আবদিন
  • সরকার বাংলাদেশকে পরনির্ভরশীল করতে চায়: ফখরুল
  • বিএনপি নেতারা কূটনীতির ভাষা বোঝে না: কাদের
  • প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফর নিয়ে ফখরুলের মন্তব্যে যা বললেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী
  • ভারতের সঙ্গে চুক্তি-সমঝোতা প্রত্যাখ্যান করেছে বিএনপি