মঙ্গলবার, সেপ্টেম্বর ১৬, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

নায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলা: আজিজ মোহাম্মদ ভাইসহ তিনজনের যাবজ্জীবন

নব্বই দশকের চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মামলায় ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই ওরফে আব্দুল আজিজসহ তিনজনের বিরুদ্ধে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।
এছাড়া অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় শীর্ষ সন্ত্রাসী সানজিদুল ইসলাম ইমনসহ ছয়জনকে খালাস দিয়েছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক অরুণাভ চক্রবর্তী এ রায় ঘোষণা করেন।

যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত অন্য দুই আসামি হলেন- ট্রাম্পস ক্লাবের মালিক আফাকুল ইসলাম ওরফে বান্টি ইসলাম ও আদনান সিদ্দিকী।

যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের পাশাপাশি তাদের দুই লাখ টাকা অর্থদণ্ডের আদেশ দেন ট্রাইব্যুনাল। অর্থদণ্ড অনাদায়ে তাদের আরও একমাসের কারাভোগ করতে হবে।

খালাস পাওয়া আসামিরা হলেন- তারেক সাঈদ মামুন, সেলিম খান, হারুন অর রশীদ ওরফে লেদার লিটন, ফারুক আব্বাসী ও শীর্ষ সন্ত্রাসী আশিষ রায় চৌধুরী ওরফে বোতল চৌধুরী।

রায় ঘোষণার আগে ইমনকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। আসামি আশিষ রায় জামিনে থেকে হাজিরা দেন। অন্য আসামিরা পলাতক ছিলেন।

এর আগে ২৯ এপ্রিল ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক অরুণাভ চক্রবর্তী রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামিপক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষে রায় ঘোষণার জন্য বৃহস্পতিবার (৯ মে) ধার্য করেন।

১৯৯৮ সালের ১৭ ডিসেম্বর রাজধানীর বনানীতে ট্রাম্পস ক্লাবের নিচে সোহেল চৌধুরীকে গুলি করে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় তার ভাই তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী গুলশান থানায় মামলা করেন। সোহেল চৌধুরী নিহত হওয়ার পরপরই এ হত্যাকাণ্ডে চলচ্চিত্র প্রযোজক ও ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের সম্পৃক্ততার অভিযোগ ওঠে।

মামলায় অভিযোগ করা হয়, হত্যাকাণ্ডের কয়েক মাস আগে আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের সঙ্গে সোহেল চৌধুরীর কথা কাটাকাটি হয়। এর প্রতিশোধ নিতে সোহেল চৌধুরীকে হত্যা করা হয়। ঘটনার রাতে সোহেল তার বন্ধুদের নিয়ে ট্রাম্পস ক্লাবে ঢোকার চেষ্টা করেন। তাকে ভেতরে ঢুকতে বাধা দেওয়া হয়। রাত আড়াইটার দিকে আবারও তিনি ঢোকার চেষ্টা করেন। তখন সোহেলকে লক্ষ্য করে ইমন, মামুন, লিটন, ফারুক ও আদনান গুলি চালান।

মামলার তদন্ত শেষে ১৯৯৯ সালের ৩০ জুলাই গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী কমিশনার আবুল কাশেম ব্যাপারী ৯ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দাখিল করেন। ২০০১ সালের ৩০ অক্টোবর ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। এর দুই বছর পর মামলাটির বিচার দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য ঢাকার দুই নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে পাঠানো হয়।

মামলা দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে পাঠানোর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে আসামি আদনান সিদ্দিকী ২০০৩ সালের ১৯ নভেম্বর হাইকোর্টে রিট করেন। এ পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্ট ২০০৪ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি মামলার কার্যক্রম স্থগিত করে রুলসহ আদেশ দেন।

বিচারপতি মো. রূহুল কুদ্দুস ও বিচারপতি ভীষ্মদেব চক্রবর্তীর তৎকালীন ডিভিশন বেঞ্চ শুনানি শেষে ২০১৫ সালের ৫ আগস্ট রায় দেন। রায়ে রুলটি খারিজ করে দেওয়া হয় এবং হাইকোর্টের দেওয়া স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করা হয়। মামলায় ১০ জনের সাক্ষ্য শেষ হয়েছে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য আরো গভীর করতে চান প্রধান উপদেষ্টা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য, বিনিয়োগ, জ্বালানি ও উন্নয়ন সহযোগিতা আরও গভীর করবেন বলেবিস্তারিত পড়ুন

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ‘মহোৎসবের নির্বাচন’: প্রধান উপদেষ্টা

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, আগামি ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিতব্য ত্রয়োদশ জাতীয়বিস্তারিত পড়ুন

১২ অক্টোবর থেকে দেশব্যাপী টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন

বাংলাদেশে টাইফয়েড জ্বরের ভয়াবহ প্রাদুর্ভাব রোধে আগামী ১২ অক্টোবর থেকে দেশব্যাপী টিকাদানবিস্তারিত পড়ুন

  • নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে: প্রধান উপদেষ্টাকে কমিশন চেয়ারম্যান
  • সেনাপ্রধানের সঙ্গে মালদ্বীপের চিফ অব ডিফেন্স ফোর্সের সৌজন্য সাক্ষাৎ
  • পাচারকৃত অর্থ অনুসন্ধানের চেষ্টা করছে সরকার: অ্যাটর্নি জেনারেল
  • উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমি নিজেও নিরুপায় হয়ে ঘুষ দিয়েছি: অর্থ উপদেষ্টা
  • মানুষের জন্ম হয়েছে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য : প্রধান উপদেষ্টা
  • ঢাকাসহ সারাদেশে ভূমিকম্প অনুভূত
  • বাংলাদেশিদের জন্য চীনের ভিসা আবেদনের নতুন নির্দেশনা
  • ১৯ বছর পরে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে লুৎফুজ্জামান বাবর
  • ডাকসু-জাকসুতে নির্দিষ্ট সংগঠনকে জালিয়াতি করে জয়ী করেছে কর্তৃপক্ষ : রিজভী
  • সংবিধান সংশোধন-সংস্কার টেকসই করতে প্রয়োজন গণপরিষদ নির্বাচন: এনসিপি
  • জাকসুর ভিপি, জিএস ও এজিএসের কার বাড়ি কোথায়
  • যে ভোট দিয়েছে তাকে বিয়ে করতে চান ডাকসুর ভিপিপ্রার্থী!