বৃহস্পতিবার, নভেম্বর ৬, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

বলাডাঙ্গা ছয়ঘরিয়া দাখিল মাদরাসায় নিয়োগ বাণিজ্যের পায়তারা!

সাতক্ষীরা সদর উপজেলার বলাডাঙ্গা ছয়ঘরিয়া দাখিল মাদরাসায় সভাপতি ও ভারপ্রাপ্ত সুপারের বিরুদ্ধে নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগ উঠেছে।

গত ৮ জুন ‘যায়যায়দিন’ পত্রিকায় প্রকাশিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি (৪র্থ বার) সূত্রে জানা গেছে, বলাডাঙ্গা ছয়ঘরিয়া দাখিল মাদরাসায় শূন্য পদে অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর, পরিচ্ছন্নতাকর্মী এবং নবসৃষ্ট পদে নিরাপত্তা কর্মী ও আয়া নিয়োগ দেওয়া হবে। প্রার্থীদের আবেদনের শেষ দিন ২২ জুন ২০২৪ তারিখে। এদিকে, পুর্বের আবেদনকৃত প্রার্থীদের বয়স শেষ হওয়া একাধিক প্রার্থীকে বহাল রেখে টানা ৪র্থ বারের নিয়োগ বোর্ড কিভাবে সম্পন্ন হবে? এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট শিক্ষা অফিসারের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন সাবেক সভাপতিসহ স্থানীয়রা।

স্থানীয় আরো জানান, মোটা অংকের অর্থের বিনিময়ে নিয়োগ পক্রিয়া সম্পন্ন করতে মারিয়া হয়ে উঠেছে ভারপ্রাপ্ত সুপার আব্দুল কুদ্দুস ও সভাপতি মুকুল।

স্থানীয়রা জানান, ইতোমধ্যে প্রার্থীদের কাছ থেকে অর্থ লেনদেন পক্রিয়াও সম্পন্ন করা হয়েছে। এনিয়ে এলাকার সুধীজনদের মাঝে মিশ্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে।

সূত্রে আরো জানা গেছে, একজন সিনিয়র সাংবাদিক মোটা অংকের অর্থের বিনিময়ে এই নিয়োগ পক্রিয়াটি সম্পন্ন করে দিতে কাজ করছেন। এছাড়াও জেলার বিভিন্ন নিয়োগ পরীক্ষায় সাংবাদিকদের নাম ব্যবহার করে অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে।

সরেজমিনে গিয়ে জানা গেছে, বলাডাঙ্গা ছয়ঘরিয়া দাখিল মাদরাসায় মাত্র ৭০-৮০ জন শিক্ষার্থী নিয়ে চলছে পাঠদান কার্যক্রম। অথচ খাতা কলমে রয়েছে ৪০০ শিক্ষার্থী। প্রতি বছর দাখিল পরীক্ষায় অন্য প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী নিয়ে প্রক্সি দেওয়া হয় বলেও অভিযোগ রয়েছে। এব্যাপারে সংশ্লিষ্টদের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দাবী সচেতন মহলের। এছাড়া সম্প্রতি নিয়োগ বাণিজ্য বন্ধ করতে এবং সুষ্ঠু পক্রিয়ায় নিয়োগ বোর্ড সম্পন্ন করার দাবী অভিভাবক ও সচেতন মহলের।

স্থানীয়রা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, সাতক্ষীরায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বোর্ড হলেই অর্থ বাণিজ্যের ঘটনা স্বাভাবিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। বলাডাঙ্গা ছয়ঘরিয়া দাখিল মাদরাসায় সাবেক সভাপতিকেও এই নিয়োগ বোর্ড সম্পন্ন করে দেওয়ার জন্য ৩ লক্ষ টাকার অফার করা হয় কিন্তু সভাপতি রাজি না হওয়ায় শিক্ষা অফিসারের যোগসাজসে কৌশলে নতুন কমিটি গঠন করা হয়। মাদ্রাসার বর্তমান সভাপতি ও সুপারের এখন প্রধান মিশন এই নিয়োগ পক্রিয়া সম্পন্ন করা।

মাদ্রাসার সাবেক সভাপতি মো. হাফিজুল ইসলাম ক্বারী বলেন, মাদ্রাসাটির কমিটি গঠনের ক্ষেত্রে নির্বাচন হওয়ার কথা থাকলেও কৌশলে তারা শিক্ষা অফিসারের রুমে বসে কমিটি গঠন করে। বর্তমান ভারপ্রাপ্ত সুপার আব্দুল কুদ্দুসের ভাষ্য কোন দক্ষ প্রার্থী লাগবে না। টাকা হলে তাকেই নিয়োগ দেওয়া হবে। সভাপতি ও ভারপ্রাপ্ত সুপারের এখন একটাই লক্ষ্য যে কোন মূল্যে নিয়োগ বোর্ড সম্পন্ন করবেন। এ বিষয়ে বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান ও সংশ্লিষ্ট শিক্ষা অফিসারের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করছি।

একই রকম সংবাদ সমূহ

মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্তের কারণ ‘পাইলটের উড্ডয়ন ত্রুটি’

পাইলটের উড্ডয়ন ত্রুটির কারণে রাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ ক্যাম্পাসে বিমানবাহিনীরবিস্তারিত পড়ুন

নভেম্বরে না হলেও জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট চায় জামায়াত

জুলাই সনদকে আইনি ভিত্তি দিতে নভেম্বরে গণভোট দাবি করে আসছিল জামায়াতে ইসলামী।বিস্তারিত পড়ুন

নির্বাচন হলে দেশ ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল হবে: সেনাসদর

দেশের জনগণের মতো সেনাবাহিনীও চায় সরকারের রূপরেখা অনুযায়ী একটি অবাধ, সুষ্ঠু ওবিস্তারিত পড়ুন

  • ডেঙ্গুতে একদিনে ঝরলো ১০ প্রাণ
  • মাদারীপুর-১ আসনে ঘোষিত প্রার্থীর মনোনয়ন স্থগিত করল বিএনপি
  • দেশে জলবায়ু খাতে দুই হাজার কোটি টাকার বেশি দুর্নীতি হয়েছে: টিআইবি
  • ঢাবির ৪০৩ শিক্ষার্থীকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
  • তিন আসন থেকে নির্বাচন করবেন খালেদা জিয়া
  • প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগের বড় বিজ্ঞপ্তি আসছে
  • বিএনপির প্রার্থী তালিকায় নেই রুমিন ফারহানার নাম
  • এবার সঠিক সময়েই বই পাবে প্রাথমিকের শিক্ষার্থীরা: উপদেষ্টা
  • বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান জামায়াতের
  • ‘জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট না হলে পুরো প্রক্রিয়া প্রশ্নবিদ্ধ হবে’
  • জুলাই সনদের স্বাক্ষরিত কপি বদলে বিএনপির সঙ্গে প্রতারণা করা হয়েছে: রিজভী
  • প্রতীক তালিকায় ‘শাপলা কলি’ যুক্ত করল ইসি