রবিবার, জানুয়ারি ১৯, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

সাতক্ষীরায় নিখোঁজের ২ মাসেও সন্ধান মেলেনি স্কুলছাত্রী মুন্নির

নিজস্ব প্রতিনিধি: নিখোঁজের ২ মাস পরও সন্ধান মেলেনি সাতক্ষীরা টাউন গার্লস হাইস্কুলের নবম শ্রেণির ছাত্রী মোছা. সাদিয়া আফরিন মুন্নির।

২৫ সেপ্টেম্বর বিকাল থেকে নিখোঁজ রয়েছে। সাদিয়া আফরিন মুন্নি সাতক্ষীরা পৌরসভার ১নং ওয়ার্ডের উত্তর কাটিয়া এলাকার চা বিক্রেতা মজিজুল ইসলামের মেয়ে। নিখোঁজ স্কুল ছাত্রীর বাবা মফিজুল ইসলাম জানান, বহু খোঁজাখুঁজি করেও মুন্নির সন্ধান না পেয়ে ৫ অক্টোবর সাতক্ষীরা সদর থানায় সাধারণ ডায়েরি করি এবং ৯ অক্টোবর মামলা হয়। মামলার এজহার সূত্রে জানা গেছে, সাদিয়া আফরিন মুন্নী সাতক্ষীরা টাউন গার্লস হাইস্কুলের নবম শ্রেণিতে লেখাপড়া করে। গত ২৫ সেপ্টেম্বর বিকালে মুন্নি বাড়িতে একা ছিল। তার বাবা ও মা বাড়ীর বাইরে ছিল। সন্ধ্যায় মুন্নির মা বাড়ীতে এসে মেয়েকে না পেয়ে খোজাখুজি করতে থাকে। কোন সন্ধান না পেয়ে এক পর্যায়ে সাতক্ষীরা থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন।

এজহারে উল্লেখ করা হয়েছে, সাতক্ষীরা পৌরসভার ১নং ওয়ার্ডের মধ্য কাটিয়া গ্রামের মো. খোরশেদ, তানিশা, ফাতেমা খাতুন, কলারোয়া উপজেলার কেড়াগাছি গ্রামের শরিফুল ইসলামসহ অজ্ঞাতনামা ১/২ জন নারী পাচারকারী, নারী নির্যাতনকারী, সংঘবদ্ধ পাচারকারী দলের সক্রিয় সদস্য। মো. খোরশেদ তার বাড়ীতে মিনি পতিতালয় তৈরি করে দেশের বিভিন্ন জেলা হইতে মহিলা এনে দেহ ব্যবসা করছে। এতে এলাকাবাসী অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে।

এজহার সূত্রে জানা গেছে, ২৫ সেপ্টেম্বর বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে মুন্নির বাড়ি থেকে ডেকে ইজিবাইকে করে খোরশেদ এর বাড়িতে নিয়ে যায় তানিশা। পরবর্তীতে একটি মাইক্রোবাস যোগে কলারোয়া থানার কেড়াগাছি গ্রামে শরিফুল ইসলামের বাড়ীতে নিয়ে যায় এবং পতিতাবৃত্তির লক্ষ্যে বিক্রি করে দেয়।

আর্থিকভাবে লাভবানের উদ্দেশ্যে মুন্নিকে ভারতে পাচার করা হয়েছে বলে দাবি করেন তার পরিবার। নিখোঁজ সাদিয়া আফরিন মুন্নির বাবা মজিজুল ইসলাম জানান, তানিশা নামে একটি মেয়ে গত ২৫ সেপ্টেম্বর বিকালে তার মেয়েকে বাড়ি থেকে মোবাইল ফোনে ডেকে নিয়ে যায়। তিনি আরো জানান, খোরশেদ, আনার ও মহসিন নামে ৩ যুবক প্রায়ই মুন্নির সাথে ফোনে কথা বলতো। তিনি এ সময় তার মেয়েকে ওই চক্রটি ভারতে পাচার করেছে বলে অভিযোগ করেন। বিষয়টি তিনি থানা পুলিশকে জানালে সদর থানার এএসআই ফিরোজ এ ঘটনায় তানিশা ও খোরশেদকে থানায় নিয়ে আসেন। এরপর পৌরসভার ১নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর কায়ছারুজ্জামান হিমেল মুন্নির খোঁজে সহযোগিতা করবে এই শর্তে তার জিম্মায় ওই দুজনকে ছাড়িয়ে নেন।

তবে এসব ঘটনার ২ মাস পার হলেও এখনও পর্যন্ত মুন্নির বাবা মজিজুল তার মেয়ের কোন সন্ধান পাননি। এ বিষয়ে সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের সহযোগিতা কামনা করেছেন ভুক্তভোগি পরিবারটি।

একই রকম সংবাদ সমূহ

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে সংঘর্ষ, বিএসএফের গুলি, বাংলাদেশিকে তুলে নেওয়ার চেষ্টা

চাঁপাইনবাবগঞ্জের কিরনগঞ্জ সীমান্তে ভারতীয় ও বাংলাদেশিদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (১৮বিস্তারিত পড়ুন

অসহায় ও ছিন্নমূল শীতার্ত মানুষের মাঝে সাতক্ষীরা পুলিশ সুপারের কম্বল বিতরণ

আবু সাঈদ সাতক্ষীরা : অসহায় ও ছিন্নমূল শীতার্ত মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণবিস্তারিত পড়ুন

সাতক্ষীরায় কায়পুত্র সম্প্রদায়ের ভূমি সংক্রান্ত আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

জি.এম আবুল হোসাইন : সাতক্ষীরা সদর উপজেলার আলিপুর ইউনিয়নের বসবাসরত কায়পুত্র সম্প্রদায়বিস্তারিত পড়ুন

  • ঝাউডাঙ্গা বাজার কমিটির নির্বাচনকে ঘিরে তুমুল উদ্দীপনা
  • কলারোয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের মাঝে শীত বস্ত্র বিতরণ
  • দেবহাটায় হিফজুল কুরআন ও ইসলামী সংগীত প্রতিযোগিতা
  • দেবহাটা পুলিশের অভিযানে মাদক ও সাজাপ্রাপ্ত ২ আসামী গ্রেফতার
  • ঝাউডাঙ্গায় জাতীয়তাবাদী কৃষকদলের সমাবেশ অনুষ্ঠিত
  • কলারোয়া পরিবেশক ব্যবসায়ী সমিতির কমিটি গঠন: সভাপতি শেখ সেলিম, সম্পাদক রবিউল
  • কলারোয়া সীমান্তে নারী-শিশুসহ আটক ৬, রুপিসহ ভারতীয় মোবাইল ফোন উদ্ধার
  • চলেন হিংসা ভুলে নতুন বাংলাদেশকে সামনের দিকে নিয়ে যাই: মির্জা ফখরুল
  • পিরোজপুরে সড়ক দুর্ঘট*নায় দু’জন নিহ*ত
  • দুর্ঘটনায় যশোরের রাজগঞ্জের যুবকের মৃ*ত্যু
  • সাতক্ষীরায় সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সন্তানদের ক্রীড়া প্রতিযোগিতা
  • শার্শায় তারুণ্যের পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত