শুক্রবার, অক্টোবর ১৭, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের নাম-পদ বদলের প্রস্তাব নিয়ে ইসির মত বদল

ব্যাপক সমালোচনার মধ্যে স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের নাম-পদবির ইংরেজি শব্দ পাল্টে বাংলা পারিভাষিক শব্দ ব্যবহারের প্রস্তাব নিয়ে মত বদলেছে নির্বাচন কমিশন।

ফলে প্রস্তাবিত ‘স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান নির্বাচন পরিচালনা আইন-২০২০’ আইনে সিটি করপোরেশন-পৌরসভা-ইউনিয়ন পরিষদের নাম, মেয়র ও চেয়ারম্যানের নতুন বাংলা রূপ করার প্রস্তাব রাখা হচ্ছে না।

সোমবারের ‘মুলতবি কমিশন সভায়’ এ সংক্রান্ত প্রস্তাবে নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়।

পাঁচ সদস্যের নির্বাচন কমিশনে ইতোমধ্যে নাম-পদবির বাংলা রূপান্তর নিয়ে একজন নির্বাচন কমিশার ‘নোট অব ডিসেন্ট’ও দিয়েছিলেন। কয়েকজন নির্বাচন কমিশনার এ নিয়ে দ্বিমত পোষণ করলেও তা আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করেনি।

প্রস্তাবিত আইনের প্রাথমিক খসড়ায় সিটিকে মহানগর, পৌরসভাকে নগরসভা, সিটি মেয়রকে মহানগর আধিকারিক বা মহানগরপতি, পৌর মেয়রকে পুরাধ্যক্ষ বা নগরপতি, ইউপিকে পল্লী পরিষদ এবং পল্লী, উপজেলা ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে প্রধান করার প্রস্তাব করা হয়েছিল। তা এখন আর থাকছে না খসড়ায়।

জানতে চাইলে নির্বাচন কমিশনার মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, “স্থানীয় সরকারের আইনগুলোকে একসঙ্গে সামষ্টিক রূপে নেওয়ার জন্য একটা খসড়া উপস্থাপন করেছে ইসি সচিবালয়। তাতে নাম-পদবি বাংলায় করারও প্রস্তাব ছিল।

“আমরা বলেছি, নাম পাল্টানোর এখতিয়ার ইসির নয়। স্থানীয় সরকার যদি নাম-পদবি পরিবর্তন করে, তাহলে সেটা করতে পারে। এ বিষয়টি নীতিগতভাবে আমরা একমত হয়েছি।”

খসড়াটি এখনও কমিশন পর্যালোচনা করছে জানিয়ে তিনি বলেন, এখনও সিদ্ধান্ত হয়নি কিছু। খসড়াটি ওয়েবসাইটে প্রকাশের পর সবার মতামত নিয়ে চূড়ান্ত করা হবে।

এ প্রসঙ্গে রফিকুল ইসলাম বলেন, “কমিশন প্রস্তাবগুলো অনুমোদন দেবে সবার মত নিয়ে। এর আগেই নোট অব ডিসেন্ট কেন?
“আরও অনেক পথ বাকি। খসড়াটি করে মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। সরকার দেখবে। তারপর সংসদে যাবে। প্রস্তাব দিলেই তো হলো না; শেষ পর্যন্ত বিষয়টি চূড়ান্ত হবে সংসদে।”

সোমবারের বৈঠক সিইসি কে এম নূরুল হুদার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়।

তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ দেওয়া নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার অনুপস্থিত ছিলেন।

স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান নির্বাচন পরিচালনা আইন-২০২০’ খসড়া নিয়ে বৈঠক শেষে ইসি সচিব মো. আলমগীর সাংবাদিকদের বলেন, নাম ও পদবি প্রচলিত শব্দগুলোই রাখা হবে। এক্ষেত্রে বর্তমানে ব্যবহৃত নাম ও পদবিতে কোনো পরিবর্তন হবে না।

তিনি আরো বলেন, “এটি একটি প্রস্তাবনা। তার উপরেই আলোচনা হচ্ছে। পরিবর্তন, পরিবর্ধন হতে পারে।”

শিগরগিরই খসড়াটি ওয়েবসাইটে তোলার পর সবার মতামতের ভিত্তিতেই প্রস্তাব চূড়ান্ত করে সরকারের কাছে পাঠানো হবে বলে জানান সচিব।
সূত্র: বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম

একই রকম সংবাদ সমূহ

সন্ধ্যায় রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠক

জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানকে সামনে রেখে আজ বুধবার রাষ্ট্রীয় অতিথিবিস্তারিত পড়ুন

গুলশান এলাকার ভোটার হলেন প্রধান উপদেষ্টা

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবার গুলশান এলাকায় ভোটবিস্তারিত পড়ুন

ছেলে-মেয়ে সবাই দেশে, একা গিয়ে কী করব: সেফ এক্সিট প্রশ্নে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

রাজনীতিতে বহুল চর্চিত সেইফ এক্সিট প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জাববে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্টবিস্তারিত পড়ুন

  • আমরা স্বাভাবিক এক্সিট চাই: ধর্ম উপদেষ্টা
  • সাধারণ কর্মী নিয়োগে প্রথমবার বাংলাদেশ-সৌদি আরব চুক্তি স্বাক্ষর
  • সেপ্টেম্বরে প্রবাসীরা পাঠালেন ৩৩ হাজার কোটি টাকা
  • জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য নভেম্বরেই গণভোট চায় জামায়াত
  • এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া নিয়ে সুখবর দিল অর্থ মন্ত্রণালয়
  • প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে স্ন্যাপচ্যাটের সাবেক শীর্ষ কর্মকর্তার সাক্ষাৎ
  • সাতক্ষীরা জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের উদ্যোগে প্রধান শিক্ষকদের ১ দিনের প্রশিক্ষণ
  • হজ প্যাকেজ ঘোষণা: সর্বনিম্ন ৪ লাখ ৬৭ হাজার টাকা
  • ২৭ দিনে প্রবাসী আয় এল সাড়ে ২৮ হাজার কোটি টাকা
  • গ্যালারিতে বসে দেখার দিন শেষ, এখন নিজেরাই খেলব: প্রধান উপদেষ্টা
  • বর্তমান সিইসিকে সাবেক সিইসিদের পরিণতি স্মরণ করালেন সুশীলরা
  • নির্বাচনে কারও পক্ষে অন্যায়-বেআইনি নির্দেশনা দেবো না: সিইসি