রবিবার, জানুয়ারি ১৯, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

অধ্যাপক তাহের হত্যা মামলায় দুই আসামির ফাঁসির রায় কার্যকর

অধ্যাপক তাহের হত্যায় দুই আসামির ফাঁসি কার্যকর অধ্যাপক তাহের আহমেদ (বামে) ও মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দুই আসামি

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. এস তাহের আহমেদ হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দুই আসামির ফাঁসি কার্যকর করা হয়েছে।

রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে বৃহস্পতিবার (২৭ জুলাই) রাত ১০টা ১ মিনিটে আসামি ড. মিয়া মোহাম্মদ মহিউদ্দিন এবং জাহাঙ্গীর আলমের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়।

ফাঁসি কার্যকরের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার মো. আব্দুল জলিল।

২০০৬ সালের (১ ফেব্রুয়ারি) নিখোঁজ হন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতত্ত্ব ও খনিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক এস তাহের আহমেদ। দুইদিন পর (৩ ফেব্রুয়ারি) রাবিতে তার কোয়ার্টারের বাসার পেছনের ম্যানহোল থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ওইদিন রাতে তার ছেলে সানজিদ আলভি আহমেদ রাজশাহীর মতিহার থানায় হত্যা মামলা করেন। এ মামলায় পুলিশ অধ্যাপক তাহেরের সহকর্মী সহযোগী অধ্যাপক ড. মিয়া মোহাম্মদ মহিউদ্দিন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ইসলামী ছাত্রশিবিরের তৎকালীন সভাপতি মাহবুবুল আলম সালেহী ও স্থানীয় জাহাঙ্গীর আলমসহ আটজনকে গ্রেফতার করে।

২০০৭ সালের (১৭ মার্চ) ছয়জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দেয় পুলিশ। ২০০৮ সালের (২২ মে) রাজশাহীর দ্রুত বিচার আদালতের বিচারক চারজনকে ফাঁসির আদেশ ও দুজনকে খালাস দেন।

সাজাপ্রাপ্তরা হলেন একই বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মিয়া মোহাম্মদ মহিউদ্দিন, অধ্যাপক ড. তাহেরের বাসার কেয়ারটেকার জাহাঙ্গীর আলম, তার ভাই নাজমুল আলম ও নাজমুল আলমের স্ত্রীর ভাই আব্দুস সালাম। তবে বিচারে খালাস পান রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রশিবিরের তৎকালীন সভাপতি মাহবুবুল আলম সালেহী ও জাহাঙ্গীরের বাবা আজিমুদ্দিন মুন্সি।

পরবর্তীতে সাজাপ্রাপ্তরা উচ্চ আদালতে আপিল করেন। আপিল বিভাগ মিয়া মহিউদ্দিন ও জাহাঙ্গীর আলমের রায় বহাল রাখলেও নাজমুল আলম ও নাজমুলের স্ত্রীর ভাই আব্দুস সালামের সাজা কমিয়ে যাবজ্জীবন করেন।

সর্বশেষ মহিউদ্দিন ও জাহাঙ্গীর রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষার আবেদন করেন। কারা কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে প্রায় ছয় মাস আগে রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষার আবেদন করেছিলেন তারা। সে আবেদন নাকচ করেন রাষ্ট্রপতি। এরপর সব প্রক্রিয়া শেষে বৃহস্পতিবার রাতে দুই আসামির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়।

এর আগে গত (২৫ জুলাই) দুই আসামির পরিবারের সদস্যরা তাদের সঙ্গে শেষ সাক্ষাৎ করেছেন। জাহাঙ্গীরের পরিবারের ৩৫ সদস্য তার সঙ্গে দেখা করেন। আর মহিউদ্দিনের সঙ্গে দেখা করে তার পরিবারের পাঁচ সদস্য।

একই রকম সংবাদ সমূহ

দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন : ড. ইউনূসের উদ্দেশ্যে রিজভী

দ্রুত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেনবিস্তারিত পড়ুন

৪০তম এএসপি ও ক্যাডেট এসআইদের প্রশিক্ষণের সমাপনী কুচকাওয়াজ স্থগিত

৪০তম বিসিএস (পুলিশ) ব্যাচের সহকারী পুলিশ সুপারদের (শিক্ষানবিশ) প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানবিস্তারিত পড়ুন

‘গণঅভ্যুত্থানে আহতদের আমৃত্যু চিকিৎসা-কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হবে’

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশন এবং বিভিন্ন অংশীদারদের সমন্বয়ে গণঅভ্যুত্থানে আহতদের আমৃত্যুবিস্তারিত পড়ুন

  • সারদায় প্রশিক্ষণরত আরো ৫৮ এসআইকে অব্যাহতি
  • সারদায় প্রশিক্ষণরত ২৫০ এসআইকে অব্যাহতি
  • শিক্ষানবিশ এএসপিদের প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ স্থগিত
  • দলীয় বিবেচনায় নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের লিখিত পরীক্ষায় পাশ শহীদ আবু সাঈদ
  • সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী যেভাবে পালিয়ে ভারত থেকে রাশিয়ায়
  • দিল্লির কোনো গোলামকে আর দেশের জনগণের ওপর রাজত্ব করতে দেয়া হবে না: রিজভী
  • সাতক্ষীরায় রাবি এলামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সভা, কমিটি গঠন
  • ‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের রাজনৈতিক দল গঠনের বিষয়টি গুজব’
  • রাজশাহী-৪ আসনের আ.লীগের সাবেক এমপি এনামুল গ্রেপ্তার
  • আগামি নির্বাচন ইতিহাসের কঠিন পরীক্ষা: তারেক রহমান
  • অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা এড়াতে ক্ষমতাচ্যুত অনেককেই আশ্রয় দেয়া হয়েছে: সেনাপ্রধান