সোমবার, নভেম্বর ১৭, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

কলারোয়ায় গাছে গাছে পেরেক ঠুকে নির্বাচনী বিলবোর্ড

গাছ মানুষের পরম বন্ধু। গাছ যেমন পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করে, তেমনি আর্থিকভাবেও উপকার করে। কিন্তু আমরা গাছের সঙ্গে নিষ্ঠুর আচরণ করে থাকি। প্রয়োজনে– অপ্রয়োজনে গাছকে হত্যা করার অলিখিত প্রতিযোগিতা চলছে যেন সর্বত্র। এ রকমই এক প্রতযোগিতা চলছে সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলায় বিভিন্ন ইউনিয়নে।

বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের অধিনে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন তফশীল অনুযায়ী প্রথম ধাপে ৩৪২টি ইউনিয়নের নির্বাচন আগামী ১১ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হবে।
এর মধ্যে কলারোয়া উপজেলার ১০টি ইউনিয়নের ঐ একই তারিখে অনুষ্ঠিত হবে। ৩ই মার্চ তফশীল ঘোষনা হলেও আসান্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে সামনে রেখে উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের সড়কের পাশে সরকারী গাছে গাছে ঝুলছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীদের প্রচার-প্রচারণার অসংখ্য সাইনবোর্ড-ব্যানার-ফেস্টুন ও বিজ্ঞাপন। এসব ব্যানার, ফেস্টুন, বিজ্ঞাপন ঝোলানো হয়েছে পেরেক ঠুকে। একেকটি গাছ যেন একেকটি বিজ্ঞাপন বোর্ড। এটা কোনোভাবেই কাম্য নয়। এভাবে গাছে পেরেক ঠুকা হচ্ছে, অথচ তা দেখার কেউ নেই। আসলে কারও এ বিষয়ে কোনো মাথাব্যথাই নেই।

সাইনবোর্ড-ব্যানার-ফেস্টুন ও বিজ্ঞাপনে এমনভাবে ছেয়ে গেছে যে কোনটা কোন গাছ, তা আর চেনার উপায় থাকে না। এটা খুবই বিপজ্জনক একটি ব্যাপার।

পরিবেশবিদদের মতে, পেরেক লাগানোর কারণে গাছের গায়ে যে ছিদ্র হয়, তা দিয়ে পানি ও এর সঙ্গে বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া ও অণুজীব ঢোকে। এতে গাছের ওই জায়গায় দ্রæত পচন ধরে। ফলে তার খাদ্য ও পানি শোষণ প্রক্রিয়া ব্যাহত হয়। এতে গাছ মারাও যেতে পারে। তাই কোনো গাছে পেরেক ঠোকা মানে ওই গাছের চরম ক্ষতি করা। যেখানে আমাদের বেশি করে গাছ লাগানো এবং গাছের পরিচর্যা করা প্রয়োজন, সেখানে আমরা উল্টো গাছের ক্ষতি করে চলেছি।

উপজেলা বন ও পরিবেশে বিভাগের কর্মকর্তা মুহাম্মদ ও শামছুর রহমান বলেন এভাবে রাজনৈতিক দলের প্রচার প্রচারণা গাছ ব্যবহার করা বন্ধ করতে হবে। একান্ত প্রয়োজন দেখা দিলে গাছের গায়ে তার বা রশি দিয়ে তা বেঁধে ব্যানার, ফেস্টুন লাগানো যেতে পারে। কোনোভাবেই পেরেক ঠোকা চলবে না।

তারা আরো বলেন, গাছে পেরেক ঠুকে সাইনবোর্ড না লাগানোর বিষয়ে ২০০২ সালের ৭ জুলাই জাতীয় সংসদে একটি আইন পাস হয়।এটা একটি অপরাধ। এছাড়া উপজেলার নাগরিক কমিটির সদস্য জাকির হোসেন বালেন, শুধু কাগজপত্রেই আইনটি আছে। বাস্তবে এর কোনো প্রয়োগ নেই। এই আইনটি সম্পর্কে সবাইকে জানাতে হবে এবং এর প্রয়োগ ঘটাতে হবে। পাশাপাশি জনসচেতনতা সৃষ্টিতে উদ্যোগ নিতে হবে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

কলারোয়া পৌর জামায়াতে ইসলামীর নির্বাচনী মহিলা সমাবেশ

কলারোয়া পৌর জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে নির্বাচনী মহিলা সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার (১৬বিস্তারিত পড়ুন

কলারোয়ায় জিআর বালিকা দাখিল মাদ্রাসায় সুধী ও মা সমাবেশ

নিজস্ব প্রতিনিধি: কলারোয়ায় জিআর বালিকা দাখিল মাদ্রাসায় সুধী ও মা সমাবেশ অনুষ্ঠিতবিস্তারিত পড়ুন

কলারোয়ার শারদীয় দুর্গোৎসবোত্তর পুনর্মিলনী অনুষ্ঠান

বিএনপির প্রকাশনা সম্পাদক ও বিএনপির প্রার্থী সাবেক এমপি হাবিবুল ইসলাম হাবিব বলেছেন,বিস্তারিত পড়ুন

  • কলারোয়া উপজেলা সমিতি-ঢাকা’র পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন
  • কলারোয়ায় বাড়ি বাড়ি যেয়ে ভোট চাইলেন বিএনপি প্রার্থী সাবেক এমপি হাবিব
  • কলারোয়ার কেঁড়াগাছিতে মহিলা সমাবেশ
  • কলারোয়ায় সিসিডিবি’র আয়োজনে যুবদের ব্যবসার ব্যবস্থাপনা প্রশিক্ষণ
  • কলারোয়ায় অ্যাডভোকেট শাহানারা পারভীন বকুলকে ফুলেল শুভেচছা
  • কলারোয়ায় অ্যাডভোকেট শাহানারা পারভীন বকুলকে ফুলেল শুভেচছা
  • কলারোয়ায় কেন্দ্রীয় কর্মসূচি বাস্তবায়নে প্রাথমিক সহকারী শিক্ষকদের আলোচনা
  • ‘বস্তুনিষ্ঠ সংবাদে আপোষহীন’ কলারোয়া প্রতিদিন এর অফিস উদ্বোধন
  • কলারোয়ায় ‘উন্নয়ন পরিষদের’ উদ্যোগে স্বেচ্ছাসেবী সম্মেলন
  • কলারোয়ায় গ্রাম আদালতের ত্রৈমাসিক সমন্বয় সভা
  • কলারোয়ায় ধানের শীষের পক্ষে লিফলেট বিতরণ
  • কলারোয়ায় বেড়েছে কুলের চাষ