বৃহস্পতিবার, অক্টোবর ২৩, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

বিচার শুরুর আগেই এক বছর ধরে কারাগারে জবির সেই খাদিজা

এক বছর ধরে কারাগারে বন্দি রয়েছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী খাদিজাতুল কুবরা। তবে তিনি যে মামলায় গ্রেফতার আছেন, সেই মামলার বিচার শুরুই হয়নি।

এদিকে গত জুলাইয়ে আপিল বিভাগের এক আদেশে আগামী ১০ নভেম্বর পর্যন্ত (৪ মাস) তার জামিনসংক্রান্ত আবেদনের শুনানি স্ট্যান্ডওভার (মুলতবি) রাখা হয়েছে। প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের চার বিচারপতির বেঞ্চ এ আদেশ দেন। এতে ধারণা করা হচ্ছে, এর আগে তার জামিনসংক্রান্ত আবেদন শুনানির সুযোগ নেই।

জানা গেছে, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে ২০২০ সালে খাদিজার বিরুদ্ধে মামলা হয়। পরে ২০২২ সালের ২৭ আগস্ট পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হলে তিন থেকে সাত বছরের সাজা হতে পারে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের দুর্বলতা এটিই। বিচার শেষ হওয়ার আগে চাইলেই অজামিনযোগ্য ধারায় যে কাউকে দীর্ঘদিন কারাগারে রাখা যায়। এটি আইনের শাসনের পরিপন্থী।

খাদিজা জবির রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী। অনলাইনে সরকারবিরোধী বক্তব্য প্রচারসহ দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্নের অভিযোগে ২০২০ সালের অক্টোবরে খাদিজা ও অবসরপ্রাপ্ত মেজর দেলোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে রাজধানীর কলাবাগান ও নিউমার্কেট থানায় দুটি মামলা করে পুলিশ।

মামলা সূত্রে জানা গেছে, বাদী ২০২০ সালের ১১ অক্টোবর মেজর দেলোয়ার হোসেনের ইউটিউব চ্যানেলে ‘হিউম্যানিটি ফর বাংলাদেশ’ শিরোনামে এক ভিডিও দেখতে পান। সেখানে সঞ্চালক খাদিজাতুল কুবরার উপস্থাপনায় অবসরপ্রাপ্ত মেজর দেলোয়ার হোসেন তার বক্তব্যে বাংলাদেশ বৈধ গণতান্ত্রিক সরকারকে উৎখাতের বিভিন্ন নির্দেশনা প্রদান করেন।

এ ছাড়া তারা উসকানিমূলক বক্তব্য প্রচারের মাধ্যমে সরকারবিরোধী মনোভাব তৈরি করে দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরির চেষ্টা করছে এবং বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি দারুণভাবে ক্ষুণ্ন করছে। এটা ২০১৮ সালের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ২৫, ২৯, ৩১ ও ৩৫ ধারার অপরাধ বলে এজাহারে উল্লেখ করা হয়।
এদিকে গত বছরের ২৭ আগস্ট মিরপুরের বাসা থেকে খাদিজাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। সঞ্চালক খাদিজা গ্রেফতার হলেও মেজর দেলোয়ার এখনো বিদেশে অবস্থান করছেন।

বিচারিক আদালতে একাধিকবার খাদিজার জামিন আবেদন নাকচ হয়। পরে তিনি হাইকোর্টে জামিনের আবেদন করেন। গত ১৬ ফেব্রুয়ারি তাকে জামিন দেন হাইকোর্ট। পরে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনে গত ১০ জুলাই আপিল বিভাগ ওই আদেশ চার মাসের জন্য মুলতবি রাখেন। খাদিজা বর্তমানে কাশিমপুর মহিলা কারাগারে বন্দি।

এ সময় খাদিজার বয়সও আমলে নেওয়া হয়নি। ২০২০ সালে খাদিজার বিরুদ্ধে মামলার সময় খাদিজার বয়স ছিল ১৭ বছর।

তার বোন সিরাজুম মুনিরা বলেন, বিচারের সময় তার বয়সকে আমলে নেওয়া হচ্ছে না। এটি যদি আমলে নেওয়া হয়, তা হলে তার বিচার হবে শিশু আদালতে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

বাতিল ইভিএম, ফিরল ‘না ভোট’

জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধন, ২০২৫-এর খসড়া নীতিগতবিস্তারিত পড়ুন

রাজধানীতে আ.লীগের ঝটিকা মিছিল নিয়ে যা বললেন ডিএমপি কমিশনার

রাজধানীর বিভিন্ন জায়গায় প্রায়ই কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলের খবর পাওয়াবিস্তারিত পড়ুন

উপদেষ্টা পরিষদের সভা অনুষ্ঠিত

বৈঠক করেছে উপদেষ্টা পরিষদ। বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে এবিস্তারিত পড়ুন

  • বিশ্ববাজারে আবার বাড়ল স্বর্ণের দাম
  • পাঁচ দাবিতে চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধীদের যমুনা অভিমুখে যাত্রা, পুলিশের বাধা
  • প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
  • এনসিপিকে জুলাই সনদে সই করার আহ্বান করেছে সরকার
  • হাওরের প্রকল্প স্থগিত
  • কলারোয়ায় দুই মেয়ের পর তৃতীয় মেয়ের জন্ম, নবজাতককে পানিতে ফেলে হ*ত্যা, মা আটক
  • এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা ১৫ শতাংশ বাড়লো, পাবেন দুই ধাপে
  • বিদেশ থেকে যতটুকু স্বর্ণ আনলে দিতে হবে না শুল্ক
  • নির্বাচনে এআই’র অপব্যবহার রোধে সেন্ট্রাল সেল করা হবে : সিইসি
  • পর্নো সাইটে চট্টগ্রামের আজিম-মানিকগঞ্জের বৃষ্টির ১১২ ভিডিও, র‍্যাঙ্কিংয়ে অষ্টম
  • বিমানবন্দরের আগুনে ১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি: ইএবি
  • শেখ হাসিনা ও কামাল খালাস পাবেন, প্রত্যাশা আইনজীবীর