মঙ্গলবার, ফেব্রুয়ারি ২৫, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

বিচার শুরুর আগেই এক বছর ধরে কারাগারে জবির সেই খাদিজা

এক বছর ধরে কারাগারে বন্দি রয়েছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী খাদিজাতুল কুবরা। তবে তিনি যে মামলায় গ্রেফতার আছেন, সেই মামলার বিচার শুরুই হয়নি।

এদিকে গত জুলাইয়ে আপিল বিভাগের এক আদেশে আগামী ১০ নভেম্বর পর্যন্ত (৪ মাস) তার জামিনসংক্রান্ত আবেদনের শুনানি স্ট্যান্ডওভার (মুলতবি) রাখা হয়েছে। প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের চার বিচারপতির বেঞ্চ এ আদেশ দেন। এতে ধারণা করা হচ্ছে, এর আগে তার জামিনসংক্রান্ত আবেদন শুনানির সুযোগ নেই।

জানা গেছে, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে ২০২০ সালে খাদিজার বিরুদ্ধে মামলা হয়। পরে ২০২২ সালের ২৭ আগস্ট পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হলে তিন থেকে সাত বছরের সাজা হতে পারে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের দুর্বলতা এটিই। বিচার শেষ হওয়ার আগে চাইলেই অজামিনযোগ্য ধারায় যে কাউকে দীর্ঘদিন কারাগারে রাখা যায়। এটি আইনের শাসনের পরিপন্থী।

খাদিজা জবির রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী। অনলাইনে সরকারবিরোধী বক্তব্য প্রচারসহ দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্নের অভিযোগে ২০২০ সালের অক্টোবরে খাদিজা ও অবসরপ্রাপ্ত মেজর দেলোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে রাজধানীর কলাবাগান ও নিউমার্কেট থানায় দুটি মামলা করে পুলিশ।

মামলা সূত্রে জানা গেছে, বাদী ২০২০ সালের ১১ অক্টোবর মেজর দেলোয়ার হোসেনের ইউটিউব চ্যানেলে ‘হিউম্যানিটি ফর বাংলাদেশ’ শিরোনামে এক ভিডিও দেখতে পান। সেখানে সঞ্চালক খাদিজাতুল কুবরার উপস্থাপনায় অবসরপ্রাপ্ত মেজর দেলোয়ার হোসেন তার বক্তব্যে বাংলাদেশ বৈধ গণতান্ত্রিক সরকারকে উৎখাতের বিভিন্ন নির্দেশনা প্রদান করেন।

এ ছাড়া তারা উসকানিমূলক বক্তব্য প্রচারের মাধ্যমে সরকারবিরোধী মনোভাব তৈরি করে দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরির চেষ্টা করছে এবং বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি দারুণভাবে ক্ষুণ্ন করছে। এটা ২০১৮ সালের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ২৫, ২৯, ৩১ ও ৩৫ ধারার অপরাধ বলে এজাহারে উল্লেখ করা হয়।
এদিকে গত বছরের ২৭ আগস্ট মিরপুরের বাসা থেকে খাদিজাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। সঞ্চালক খাদিজা গ্রেফতার হলেও মেজর দেলোয়ার এখনো বিদেশে অবস্থান করছেন।

বিচারিক আদালতে একাধিকবার খাদিজার জামিন আবেদন নাকচ হয়। পরে তিনি হাইকোর্টে জামিনের আবেদন করেন। গত ১৬ ফেব্রুয়ারি তাকে জামিন দেন হাইকোর্ট। পরে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনে গত ১০ জুলাই আপিল বিভাগ ওই আদেশ চার মাসের জন্য মুলতবি রাখেন। খাদিজা বর্তমানে কাশিমপুর মহিলা কারাগারে বন্দি।

এ সময় খাদিজার বয়সও আমলে নেওয়া হয়নি। ২০২০ সালে খাদিজার বিরুদ্ধে মামলার সময় খাদিজার বয়স ছিল ১৭ বছর।

তার বোন সিরাজুম মুনিরা বলেন, বিচারের সময় তার বয়সকে আমলে নেওয়া হচ্ছে না। এটি যদি আমলে নেওয়া হয়, তা হলে তার বিচার হবে শিশু আদালতে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

একদিন নাহিদ দেশের প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন: শফিকুল আলম

অন্তর্বর্তী সরকারের পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় এবং ডাক,বিস্তারিত পড়ুন

ডিসেম্বরের মধ্যে নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশা: সেনাপ্রধান

ডিসেম্বরের মধ্যে নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। ICTবিস্তারিত পড়ুন

মানবিক কাজের স্বাক্ষর রাখলেন কলারোয়ার ইউএনও জহুরুল ইসলাম

এবার মানবিক কাজের স্বাক্ষর রাখলেন সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার জহুরুল ইসলাম।বিস্তারিত পড়ুন

  • পিরোজপুরে পৃথক অ*গ্নি*কা*ণ্ডে প্রায় ৪০টি দোকান ভস্মীভূত
  • চাকরিচ্যুত ৮৫ জন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা পুনর্বহালের নির্দেশ
  • সারাদেশে র‌্যাবের ২১৮ টহল দল মোতায়েন
  • বিএনপি নেতা সাবেক মন্ত্রী আবদুল্লাহ আল নোমান মা*রা গেছেন
  • একদিন ‘ম্যানেজ’ করলে ঈদের ছুটি ৯ দিন
  • আগামী ডিসেম্বর বা পরের বছরের মার্চে হবে নির্বাচন : প্রেস সচিব
  • টানা ৩৮ দিনের ছুটিতে যাচ্ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
  • অগ্নিকাণ্ডের পর সাজেক ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা
  • ক্ষমতায় থেকে দল করলে লোকে কিংস পার্টি বলবে: মির্জা ফখরুল
  • সাতক্ষীরায় জলবায়ু সচেতনতায় “গোল ফর ক্লাইমেট” ফুটবল টুর্নামেন্ট
  • জুনে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু করবে নেপাল
  • সবার সহযোগিতায় ৯১, ৯৬ ও ২০০১ এর মত নির্বাচন করতে চাই: সিইসি