শনিবার, অক্টোবর ১৮, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

ইয়াবার টাকা না পেয়ে মায়ের পেটে কাঁচি ঢুকিয়ে দিলেন মেয়ে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে মাদক সেবনের টাকা না দেওয়ায় মেয়ের কাঁচির আঘাতে মা রহিমা বেগম (৫০) নিহত হয়েছেন। রোববার সকাল ছয়টার দিকে উপজেলার আইয়ূবপুর ইউনিয়নের দশআনী গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।

নিহতের স্বামীর নাম বাবুল মিয়া। স্বামীর বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আখাউড়া উপজেলার দেবগ্রামে হলেও বিয়ের পর থেকে তিনি বাবার বাড়িতেই থাকতেন। এ ঘটনায় ঘাতক মেয়ে পাপিয়া বেগমকে (২৭) আটক করেছে পুলিশ।

এলাকাবাসী জানায়, আইয়ুবপুর ইউনিয়নের দশআনী গ্রামের করিম মিয়ার মেয়ে রহিমা বেগমের সঙ্গে বিয়ে হয় আখাউড়া উপজেলার দেবগ্রাম বাবুল মিয়ার সাথে। বিয়ের পর থেকে স্বামীসহ বাবার বাড়িতে বসবাস করছিলেন তিনি। তাদের দুই মেয়ে পাপিয়া ও পপি। বড় মেয়ে পাপিয়া বেগম( ২৭) প্রথম স্বামীর সঙ্গে বিচ্ছেদের পর দুই বছর আগে আইয়ুবপুর গ্রামের ইসহাক মিয়া নামের এক যুবককে বিয়ে করেন। কিন্তু ইসহাক মিয়ার পরিবার এই বিয়ে মেনে না নেওয়ায় তিনিও পাপিয়ার বাবার বাড়িতে অবস্থান করছিলেন। পাপিয়া মাদকাসক্ত ছিলেন। মাদকের টাকার জন্য পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কলহ লেগেই থাকতো পাপিয়ার। তার স্বামী ইসহাকও মাদকাসক্ত।

পুলিশ জানায়, রোববার সকাল ছয়টার দিকে মার কাছে ইয়াবা কেনার জন্য টাকা চান পাপিয়া বেগম। এ নিয়ে মা-মেয়ের মধ্যে কথা কাটাকাটি শুরু হয়। এক পর্যায়ে পাপিয়া মায়ের পেটে কাঁচি দিয়ে আঘাত করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হলে তাকে প্রথমে দশআনী বাজারে বাবুল মিয়ার ফার্মেসিতে নেওয়া হয়। পরে তাকে বাঞ্ছারামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

নিহত রহিমা বেগমের ছোট মেয়ে পপি বলেন, সকালে আমরা ঘুমিয়ে ছিলাম। হঠাৎ শব্দ শুনে উঠে দেখি পাপিয়া মার পেটে কাঁচি ঢুকিয়ে দিয়েছে। এসময় আমরা মাকে বাবুল ডাক্তারের দোকানে নিয়ে যাই। সেখানে ব্যান্ডেজ করে বাড়িতে নিয়ে আসলে তার অবস্থা খারাপ হওয়ার বাঞ্ছারামপুর হাসপাতালে নিয়ে গেলে মা মারা যায়।

বাঞ্ছারামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার আতাউল করিম জানান, রহিমা বেগমকে হাসপাতালে আনার পর পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখি তিনি আগেই মারা গেছেন।

বাঞ্ছারামপুর মডেল থানার ওসি রাজু আহমেদ জানান, মেয়ের কেচির আঘাতে মা মারা যাওয়ার খবর পেয়ে আমরা অভিযান চালিয়ে ঘাতক পাপিয়াকে আটক করেছি। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হবে। এখনো কোনো মামলা হয়নি। তবে এই পরিবারের অনেকেই মাদকসেবন করেন বলে শুনেছি।

একই রকম সংবাদ সমূহ

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করলেন প্রধান উপদেষ্টা ও রাজনীতিবিদেরা

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসবিস্তারিত পড়ুন

সংসদ ভবন ঘিরে সতর্ক অবস্থান নিরাপত্তা বাহিনীর

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় জুলাই যোদ্ধাদেরবিস্তারিত পড়ুন

জুলাই সনদে স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয়নি এনসিপি

শেষ পর্যন্ত জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) অংশগ্রহণ করেনি।বিস্তারিত পড়ুন

  • জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে শুরু জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান
  • যশোরের শার্শায় ভ্যানচালক আব্দুল্লাহ হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার-৩
  • নেত্রকোনার মদনে বন্ধুর প্রতিশ্রুতি রক্ষায় নিজে বাসর ঘরে’ বন্ধুকে দিয়ে বাসর
  • চট্টগ্রাম ইপিজেডে পোশাক কারখানায় ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৬ ইউনিট
  • স্ত্রীসহ সাবেক বিএফআইইউ প্রধান শাহীনুলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞ
  • দিনাজপুর বোর্ডের ৪৩ কলেজের কেউ পাশ করেনি
  • পিআর-টিআর বাদ দেন, নির্বাচনে আসেন: মির্জা ফখরুল
  • হ্যান্ডবল খেলায় কলারোয়ার মেয়েরা ৩ বার সাতক্ষীরা জেলা চ্যাম্পিয়ন
  • ব্যারিকেড ভেঙে শাহবাগ অবরোধ শিক্ষকদের, যানচলাচল বন্ধ
  • ভোটগ্রহণ শেষ, চলছে গণনা
  • আমি নিজেই পিআর বুঝি না: মির্জা ফখরুল
  • ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন করতে সরকার বদ্ধপরিকর: আইন উপদেষ্টা