বৃহস্পতিবার, সেপ্টেম্বর ১১, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

এখনো ৭ বছর পিছিয়ে চলে যে দেশ

সময়টা এখন ২০২৪, আর মাত্র ২ মাস পরই নতুন বছরকে স্বাগত জানাবে পুরো বিশ্ব। তারই তোরজোড় চলছে। কিন্তু এমন এক দেশ আছে যেখানে গেলে আপনি ২০১৭ তে ফিরে যাবেন। না, এজন্য কোনো টাইম ট্রাভেল করতে হবে না। দেশটিতে এখন ক্যালেন্ডারের পাতা ২০১৭ সালেই চলছে।

বিশ্ব দ্রুত এগিয়ে চললেও দেশটি চলছে তার আপন গতিতে। এই দেশটি হচ্ছে ইথোপিয়া। দেশের তুলনায় ৭ বছর পিছিয়ে সেই দেশ। ইথিওপিয়ান ক্যালেন্ডারে ১২ নয়, ১৩ মাস রয়েছে। সেখানকার ক্যালেন্ডার বাকি বিশ্বের থেকে ৭ বছর ৩ মাস পিছিয়ে।

এখানে শেষ মাসকে বলা হয় পাইগুম, যা মাত্র ৫ বা ৬ দিনের। একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই শেষ মাসটিতে কয়েকটি দিন জুড়ে দেওয়া হয়েছে, যে দিনগুলো কোনো কারণে বছরের গণনায় অন্তর্ভুক্ত হয়নি।

ইথিওপিয়া এখনো তার প্রাচীন ক্যালেন্ডার ব্যবহার করছে। এখানকার লোকজন তাদের সেই ক্যালেন্ডারের কারণে ১১ সেপ্টেম্বর ২০০৭ তারিখে নতুন শতাব্দী উদযাপন করেছিল। বলা হয়, এই ক্যালেন্ডার ৫২৫ খ্রিস্টাব্দে রোমান চার্চ দ্বারা সংশোধন করা হয়েছিল।

এখানে বছর শুরু হয় ১১ সেপ্টেম্বর বা ১২ সেপ্টেম্বর গ্রেগরিয়ান লিপ ইয়ারে। যীশুর জন্মের ঘোষণার তারিখ নির্ধারণে বিকল্প গণনার কারণে গ্রেগরিয়ান বছরের থেকে এটি সাত থেকে আট বছর পিছিয়ে।

বিশ্বের অধিকাংশ দেশ গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার অনুসরণ করে। ইথিওপিয়া তার নিজস্ব ক্যালেন্ডার সিস্টেম অনুসরণ করে। এখানে গুরুত্বপূর্ণ ছুটির দিনগুলো হয় যে দিনগুলো বাকি বিশ্বের থেকে আলাদা। ইথিওপিয়া ক্যালেন্ডারটি কপ্টিক মিশরীয় ক্যালেন্ডারের অনুরূপ কারণ উভয়েরই ১৩ মাস রয়েছে, যার মধ্যে ১২টি ৩০ তারিখ এবং বছরের শেষে একটি আন্তঃকালী মাস যা গ্রীক ভাষায় ‘ভুলে যাওয়া দিন’ বলে। এই শেষ মাসে একটি অধিবর্ষে পাঁচ দিন বা ছয় দিন থাকে।

ইথিওপিয়া ক্যালেন্ডারটিও মিশরীয় কপ্টিক ক্যালেন্ডারের অনুরূপ কারণ উভয়েরই একটি বছর রয়েছে ৩৬৫ দিন এবং একটি অধিবর্ষে ৩৬৬ দিন, যা প্রতি চতুর্থ বছরে হয়। অর্থোডক্স তেওয়াহেডো চার্চ যেখানে ইথিওপিয়া ক্যালেন্ডার প্রথম তার শিকড় খুঁজে পেয়েছিল তাও ক্যালেন্ডারের শারীরস্থান এবং অস্তিত্বকে প্রভাবিত করেছে।

যদিও ইথিওপিয়ার ক্যালেন্ডার কপটিক এবং জুলিয়ান উভয় ক্যালেন্ডার থেকে আলাদা; কপটিক এবং ইথিওপিয়ান ক্যালেন্ডারের মধ্যে পার্থক্য ২৭৬ বছর। ইথিওপিয়া একমাত্র আফ্রিকান জাতি হিসেবে আছে যারা তার নিজস্ব ক্যালেন্ডার সিস্টেম ব্যবহার করে।

এই দেশে আসা পর্যটকদের কোনো অসুবিধার সম্মুখীন হতে হয় না। প্রত্নতাত্ত্বিক অনুসন্ধানে এখানকার আফার অঞ্চলকে সবচেয়ে প্রাচীন বলা হয়। বিশ্বাস করা হয়, মানুষ এখানে প্রথম বসবাস শুরু করেছিল। খননকালে ৩.২ মিলিয়ন বছরের পুরোনো একটি হোমিনিড কঙ্কাল পাওয়া গিয়েছিল সেখানে।
সূত্র: ইথোপিয়া ক্যালেন্ডার

একই রকম সংবাদ সমূহ

আগামী নির্বাচনে প্রবাসীরা পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে পারবে : সিইসি

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেছেন, আগামী জাতীয়বিস্তারিত পড়ুন

পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি পাঠালেন প্রধান উপদেষ্টা

পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফবিস্তারিত পড়ুন

বাংলাদেশ-পা‌কিস্তানের সম্পর্ক আরও শক্তিশালী হওয়া উচিত : শেহবাজ শরিফ

বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে সম্পর্ক আরও শক্তিশালী হওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন

  • ভারত বিরোধিতার কারণে প্রধানমন্ত্রিত্ব হারিয়েছি : নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী
  • পরিবর্তন চাইছে এশিয়ার ক্ষুব্ধ জেন-জি
  • বিক্ষোভের সময় লুট হওয়া অস্ত্র সমর্পণের আহ্বান নেপালের সেনাবাহিনীর
  • নেপালে জেন জি বিক্ষোভ: সাবেক প্রধানমন্ত্রী-পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে পেটালো ক্ষুব্ধ জনতা
  • এবার নেপালের প্রেসিডেন্টের পদত্যাগ
  • আগামী নির্বাচনে ভোট দেবেন প্রবাসীরা, সর্বাত্মক প্রচেষ্টা আছে: ইসি সচিব
  • বাংলাদেশ-ইন্দোনেশিয়া পেরিয়ে লঙ্কার আগুন নেপালে
  • নেপালে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি বার্তা
  • বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
  • নেপালে প্রেসিডেন্ট-প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে আগুন
  • বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল, ফেসবুক-ইউটিউব-এক্স বন্ধ
  • ‘জেন-জি’ বিক্ষোভে র*ক্তাক্ত নেপাল, নিহ*ত ১৪