শুক্রবার, আগস্ট ২২, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

কালিগঞ্জের ৪ জনের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধ মামলার তদন্ত সম্পন্ন

মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে সাতক্ষীরার কালিগঞ্জ উপজেলার চার জনের বিরুদ্ধে তদন্ত সম্পন্ন করেছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা।

সোমবার (২৫ অক্টোবর) তদন্ত সংস্থার ধানমন্ডির কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সংস্থাটির প্রধান সানাউল হক এ তথ্য জানান। এটি তদন্ত সংস্থার ৭৯তম প্রতিবেদন।

তদন্ত সংস্থা জানায়, সাতক্ষীরা জেলার কালিগঞ্জ ও দেবহাটা থানা এলাকার বাসিন্দা মো. আকবর আলী শেখসহ চারজনের বিরুদ্ধে তদন্ত সম্পন্ন করা হয়েছে। চার আসামির মধ্যে আকবর আলী ছাড়া বাকি তিনজন পলাতক। আসামিদের বিরুদ্ধে দুটি অভিযোগে এনে তদন্ত প্রতিবেদন প্রস্তুত করা হয়েছে।

অভিযোগ-১ এ বলা হয়েছে, ১৯৭১ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর আনুমানিক সময় ৪ ঘটিকার সময় রহমতুল্লা মোড়ল, তার পুত্র গোলাম মোস্তফা মোড়লকে সঙ্গে নিয়ে আকবর আলী সাতক্ষীরা জেলার কালিগঞ্জ থানাধীন নলতা হাটে বাজার করতে যান।

এ সময় বীর মুক্তিযোদ্ধা আনছারুল মাহমুদ হাটে সাতক্ষীরা কালিগঞ্জ সড়কে একটি লাইনের বাস-গাড়িতে পাকিস্তানি আর্মি আছে সন্দেহে গ্রেনেড ছুড়ে মারে। কিন্তু এতে কেউ হতাহত হয়নি। এ ঘটনায় প্রতিশোধ নিতে বিকেল ৫টার দিকে আসামিরা পাকিস্তানি আর্মি ইন্দ্রনগর মাদরাসায় একত্রিত হয়ে নলতা হাটে আক্রমণ করে। রাজাকাররা স্বরাব্দীপুর গ্রামের মাদার আলী গাজীকে গুলি করে হত্যা করে। এ ঘটনায় রাজাকারদের গুলিতে ইন্দ্রনগর গ্রামের আব্দুল রহমান ওরফে মেদু মোড়ল ও রহমতুল্লাহ মোড়ল গুরুতর আহত হন। ২৬ সেপ্টেম্বর সকাল ৮টায় রহমতুল্লাহ মোড়ল নিজ বাড়িতে মৃত্যুবরণ করেন।

অভিযোগ-২ এ বলা হয়েছে, ১৯৭১ সালে ৬ মে আনুমানিক ১২টার সময় সাতক্ষীরা জেলার কালিগঞ্জ থানাধীন ইন্দ্রনগর মাদরাসার রাজাকার ক্যাম্প থেকে আসামিরাসহ পাকিস্তানি আর্মি দেবহাটা থানাধীন হাদিপুর গ্রামের ঘোষবাড়িতে হামলা করে। সেখান থেকে নরেন্দ্রনাথ ঘোষকে আটক করে বাড়ির পেছনে নিয়ে গুলি হত্যা করে লাশ পুকুরে ফেলে দেয়। এরপর তারা শরৎচন্দ্র ঘোষ, গোপিনাথ ঘোষ, হেমনাথ ঘোষ এবং ওয়াজেদ আলী বিশ্বাসকে আটক করে বাড়ির দক্ষিণ দিকে ডোবায় নিয়ে সারিবদ্ধভাবে হত্যা করে লাশ পানিতে ফেলে রাখে।

সেখানে নরেন্দ্রনাথ ঘোষের অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী বাধা দিতে গেলে আসামিরা তাকে আটক করে নির্যাতন করে। ঘোষ বাড়ির মালামাল লুটপাট করে এবং অগ্নিসংযোগ করে।

মামলার তদন্ত করেন ট্রাইব্যুনালের তদন্ত কর্মকর্তা মো. শাহজাহান কবীর। মামলায় ১৯ জনকে সাক্ষী করা হয়েছে।
তথ্যসূত্র: পত্রদূত।

একই রকম সংবাদ সমূহ

জলবায়ু পরিবর্তন ও নারীর প্রতি সহিংসতা: সাতক্ষীরার উপকূলে বাড়ছে দ্বৈত সংকট

গাজী হাবিব, সাতক্ষীরা: বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় উপকূল সাতক্ষীরা। সুন্দরবনের সন্নিকটে এই অঞ্চলটি শুধুবিস্তারিত পড়ুন

সাতক্ষীরায় জামায়াতের নির্বাচনী অফিস উদ্বোধন, যুবদলের ৬ নেতাকর্মীর যোগদান

হাফিজুল ইসলাম, সাতক্ষীরা : সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ৯নং ব্রহ্মরাজপুর ইউনিয়নের বাংলাদেশ জামায়াতেবিস্তারিত পড়ুন

স্বদেশ’র আয়োজনে কমিউনিটি লিগ্যাল ক্যাম্প

স্বদেশ সংস্থার বাস্তবায়নে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক) এর সহযোগিতায় দাতা সংস্থাবিস্তারিত পড়ুন

  • বল্লিতে বিএনপি নেতা কর্মির বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে প্রতিবাদ সভা ও মিছিল
  • সাতক্ষীরা কালেক্টরেট স্কুলে এসএসসি উত্তীর্ণদের সংবর্ধনা ও অভিভাবক সমাবেশ
  • পরীক্ষার হলে অসুস্থ হয়ে সাতক্ষীরা সরকারি কলেজের ছাত্রীর মৃত্যু
  • সাতক্ষীরায় জলবায়ু পরিবর্তন ও নারীর সহিংসতা প্রতিরোধে বার্ষিক সংলাপ
  • সাতক্ষীরা সরকারি কলেজ ছাত্রশিবিরের শহীদ স্মৃতি ফুটবল টুর্ণামেন্ট
  • তদবির ছাড়া সুযোগ হয়না সাতক্ষীরার বয়সভিত্তিক ক্রিকেট দলে, নেপথ্যে শক্তিশালী সিন্ডিকেট
  • সাতক্ষীরা জেলায় জলাবদ্ধতা প্রধান কারণ অপরিকল্পিত মৎস্য ঘের
  • সাতক্ষীরা জেল থেকে পালিয়ে যাওয়া ১১ মামলার আসামি গ্রে*প্তা*র
  • সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে চাল আমদানি শুরু
  • সাতক্ষীরায় জলবায়ু দুর্যোগ ঝুঁকি ক্ষতিপূরণে অবস্থান কর্মসূচি ও মতবিনিময় সভা
  • সাতক্ষীরা পৌরসভার জরাজীর্ণ সড়কে জনভোগান্তি, সংস্কারের দাবি
  • সাতক্ষীরায় সপ্তাহব্যাপী বৃক্ষরোপণ ও বৃক্ষ মেলার উদ্বোধন