শুক্রবার, জুলাই ৪, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

পিলখানা ট্র্যাজেডি: চাপা কষ্ট বয়ে বেড়াচ্ছেন স্বজনরা

আলোচিত বিডিআর বিদ্রোহের (পিলখানা ট্র্যাজেডি) ১৫ বছর পূর্ণ হচ্ছে আজ। ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি তৎকালীন বিডিআর (বর্তমানে বিজিবি) সদর দপ্তরে বিপথগামী সদস্যরা কিছু দাবি-দাওয়া আদায়ের নামে অগ্নিসংযোগ, লুটপাট ও নির্মম হত্যাযজ্ঞের মাধ্যমে তাণ্ডব চালায়। এতে ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন হত্যাকাণ্ডের শিকার হন।

এদিকে দেশের ইতিহাসে ভয়ংকর এ হত্যাকাণ্ডে প্রিয়জন হারানো মানুষগুলো দেড় দশক বুকে চাপা কষ্ট বয়ে বেড়াচ্ছেন। তারা বলছেন, খুনিদের দৃষ্টান্তমূলক সাজা হলে পিলখানায় শহিদদের আত্মা শান্তি পাবে। তাই যত দ্রুত সম্ভব বিচার শেষ করে সাজা কার্যকর করা হোক। সরকার খুঁজে বের করুক হত্যাযজ্ঞের নেপথ্যের ইন্ধনদাতা কারা ছিল।

সেনাবাহিনীর ব্যবস্থাপনায় আজ সকাল ৯টায় বনানীর সামরিক কবরস্থানে নির্মিত স্মৃতিস্তম্ভে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর প্রতিনিধি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, তিন বাহিনীর প্রধান, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের জ্যেষ্ঠ সচিব ও বিজিবি মহাপরিচালক এবং শহিদদের পরিবারের সদস্যরা পুষ্পস্তবক দিয়ে শ্রদ্ধা জানান।

বিজিবির জনসংযোগ কর্মকর্তা শরীফুল ইসলাম বলেন, শহিদদের রুহের মাগফেরাত কামনায় পিলখানায় দোয়া ও মিলাদের আয়োজন করা হয়েছে। দিনটি পালন উপলক্ষে বিজিবির যেসব স্থানে রেজিমেন্টাল পতাকা উত্তোলন হয়, সেসব স্থানে পতাকা অর্ধনমিত থাকবে এবং বিজিবির সব সদস্য কালো ব্যাজ ধারণ করবেন।

২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি বিডিআর সদরদপ্তর পিলখানাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বিদ্রোহ হয়। পিলখানায় নির্মম হত্যাকাণ্ডের শিকার হন মোট ৭৪ জন। ওই ঘটনায় ২০০৯ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি হত্যা ও বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে দুটি মামলা হয়। এর মধ্যে হত্যা মামলায় ৮৫০ জনকে আসামি করা হয়। ২০১৩ সালের ৫ নভেম্বর এ মামলার রায়ে ১৫২ জনের মৃত্যুদণ্ড, ১৬০ জনের যাবজ্জীবন এবং ২৫৬ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

২০১৭ সালের ২৭ নভেম্বর হাইকোর্টে আপিলের রায়ে ১৩৯ জনের মৃত্যুদণ্ড বহাল থাকে। আটজনের সাজা কমিয়ে যাবজ্জীবন ও চারজনকে খালাস দেওয়া হয়। আর যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ পাওয়া ১৬০ জনের মধ্যে ১৪৬ জনের সাজা বহাল রাখা হয়। হাইকোর্টের রায়ের পর দণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে ২০৬ আসামি পৃথকভাবে ৫৩টি আপিল ও লিভ টু আপিল করেন।

অন্যদিকে হাইকোর্টের রায়ে খালাস পাওয়া এবং সাজা কমানো ৮৩ আসামির বিষয়ে ২০টি লিভ টু আপিল করে রাষ্ট্রপক্ষ। এসব আপিল ও লিভ টু আপিল শুনানির অপেক্ষায় রয়েছে। আর ২০১১ সালে শুরু হওয়া বিস্ফোরক আইনের মামলার বিচার সাক্ষ্য গ্রহণ পর্যায়ে রয়েছে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

৫ আগস্ট ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’, সাধারণ ছুটি ঘোষণা

৫ আগস্টকে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ ঘোষণা করে ওই দিন সাধারণ ছুটি ঘোষণাবিস্তারিত পড়ুন

ভুয়া তথ্য মোকাবিলায় জাতিসংঘের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস মিথ্যা তথ্য প্রতিরোধ ও নৈতিক মান বজায়বিস্তারিত পড়ুন

২০১৮’র প্রহসনের নির্বাচনের আগে গোপন বৈঠক হয় যেখানে

রাষ্ট্রদ্রোহ ও জনগণের ভোট ছাড়া নির্বাচন সম্পন্ন করার অভিযোগে বিএনপির করা মামলায়বিস্তারিত পড়ুন

  • সংসদ নির্বাচনে ৪.৮ মিলিয়ন ডলার দিচ্ছে জাপান
  • সংসদীয় আসনের সীমানা নির্ধারণে সাংবিধানিক কমিটি হবে: ডা. তাহের
  • ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর কোনো মামলায় প্রথম সাজা শেখ হাসিনার
  • ক্ষমতায় এলে চব্বিশের শহীদদের নামে স্থাপনা-সড়কের নামকরণ করবে বিএনপি
  • ২০১৮ সংসদ নির্বাচন : রাতের ভোটের দায় স্বীকার করে নুরুল হুদার জবানবন্দি
  • ফুল গিয়ারে জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে কমিশন: সিইসি
  • সেই একান্ত বৈঠকে কী বলেছিলেন প্রধান উপদেষ্টা, জানালেন সিইসি
  • জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গু*লি ছোড়া হয়
  • ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি বৃত্তি’ চালু করেছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
  • ‘আ.লীগ কখনই শোধরাবে না, সুযোগ পেলে আগের চেয়েও ভয়ঙ্কর হবে’
  • জুলাইকে গণজাগরণ ও ঐক্যের মাসে পরিণত করার আহবান প্রধান উপদেষ্টার
  • নির্বাচনী বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা