বৃহস্পতিবার, মে ১৫, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

পিলখানা ট্র্যাজেডি: চাপা কষ্ট বয়ে বেড়াচ্ছেন স্বজনরা

আলোচিত বিডিআর বিদ্রোহের (পিলখানা ট্র্যাজেডি) ১৫ বছর পূর্ণ হচ্ছে আজ। ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি তৎকালীন বিডিআর (বর্তমানে বিজিবি) সদর দপ্তরে বিপথগামী সদস্যরা কিছু দাবি-দাওয়া আদায়ের নামে অগ্নিসংযোগ, লুটপাট ও নির্মম হত্যাযজ্ঞের মাধ্যমে তাণ্ডব চালায়। এতে ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন হত্যাকাণ্ডের শিকার হন।

এদিকে দেশের ইতিহাসে ভয়ংকর এ হত্যাকাণ্ডে প্রিয়জন হারানো মানুষগুলো দেড় দশক বুকে চাপা কষ্ট বয়ে বেড়াচ্ছেন। তারা বলছেন, খুনিদের দৃষ্টান্তমূলক সাজা হলে পিলখানায় শহিদদের আত্মা শান্তি পাবে। তাই যত দ্রুত সম্ভব বিচার শেষ করে সাজা কার্যকর করা হোক। সরকার খুঁজে বের করুক হত্যাযজ্ঞের নেপথ্যের ইন্ধনদাতা কারা ছিল।

সেনাবাহিনীর ব্যবস্থাপনায় আজ সকাল ৯টায় বনানীর সামরিক কবরস্থানে নির্মিত স্মৃতিস্তম্ভে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর প্রতিনিধি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, তিন বাহিনীর প্রধান, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের জ্যেষ্ঠ সচিব ও বিজিবি মহাপরিচালক এবং শহিদদের পরিবারের সদস্যরা পুষ্পস্তবক দিয়ে শ্রদ্ধা জানান।

বিজিবির জনসংযোগ কর্মকর্তা শরীফুল ইসলাম বলেন, শহিদদের রুহের মাগফেরাত কামনায় পিলখানায় দোয়া ও মিলাদের আয়োজন করা হয়েছে। দিনটি পালন উপলক্ষে বিজিবির যেসব স্থানে রেজিমেন্টাল পতাকা উত্তোলন হয়, সেসব স্থানে পতাকা অর্ধনমিত থাকবে এবং বিজিবির সব সদস্য কালো ব্যাজ ধারণ করবেন।

২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি বিডিআর সদরদপ্তর পিলখানাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বিদ্রোহ হয়। পিলখানায় নির্মম হত্যাকাণ্ডের শিকার হন মোট ৭৪ জন। ওই ঘটনায় ২০০৯ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি হত্যা ও বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে দুটি মামলা হয়। এর মধ্যে হত্যা মামলায় ৮৫০ জনকে আসামি করা হয়। ২০১৩ সালের ৫ নভেম্বর এ মামলার রায়ে ১৫২ জনের মৃত্যুদণ্ড, ১৬০ জনের যাবজ্জীবন এবং ২৫৬ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

২০১৭ সালের ২৭ নভেম্বর হাইকোর্টে আপিলের রায়ে ১৩৯ জনের মৃত্যুদণ্ড বহাল থাকে। আটজনের সাজা কমিয়ে যাবজ্জীবন ও চারজনকে খালাস দেওয়া হয়। আর যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ পাওয়া ১৬০ জনের মধ্যে ১৪৬ জনের সাজা বহাল রাখা হয়। হাইকোর্টের রায়ের পর দণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে ২০৬ আসামি পৃথকভাবে ৫৩টি আপিল ও লিভ টু আপিল করেন।

অন্যদিকে হাইকোর্টের রায়ে খালাস পাওয়া এবং সাজা কমানো ৮৩ আসামির বিষয়ে ২০টি লিভ টু আপিল করে রাষ্ট্রপক্ষ। এসব আপিল ও লিভ টু আপিল শুনানির অপেক্ষায় রয়েছে। আর ২০১১ সালে শুরু হওয়া বিস্ফোরক আইনের মামলার বিচার সাক্ষ্য গ্রহণ পর্যায়ে রয়েছে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

‘জোবাইদা রহমানকে সম্পূর্ণ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে সাজা দেয়া হয়েছিল’ : খোকন

ডা. জোবাইদা রহমানকে সম্পূর্ণ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে সাজা দেয়া হয়েছিল বলে দাবি করেছেনবিস্তারিত পড়ুন

সম্পদের তথ্য গোপন মামলায় জোবাইদা রহমানের জামিন

সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দায়ের করা মামলায়বিস্তারিত পড়ুন

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা : সোহরাওয়ার্দী উদ্যানকে নিরাপদ করতে ৭ সিদ্ধান্ত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সাম্য হত্যাকাণ্ড নিয়ে ঢাবি প্রশাসন ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যান সংশ্লিষ্টবিস্তারিত পড়ুন

  • ফেসবুক-ইউটিউবসহ আ. লীগের বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম বন্ধে বিটিআরসিকে চিঠি
  • ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের সুনির্দিষ্ট রূপরেখা দেবে জাতীয় সনদ: আলী রীয়াজ
  • আ. লীগ বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বকে আপসের দিকে ঠেলে দিয়েছে: প্রেস সচিব
  • কেরি কেনেডির সামনে আয়নাঘরের দুঃসহ স্মৃতি বর্ণনা, কাঁদলেন মীর আহমদ
  • জামায়াতের নিবন্ধন ও প্রতীক ফিরে পেতে আপিল রায় ১ জুন
  • বেতন ও পদোন্নতি নিয়ে চিকিৎসকের সুখবর দিলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
  • জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের উপসচিবের ৬টি পদ সংরক্ষিত থাকবে, প্রজ্ঞাপন
  • ৩ বছরের সাজার বিরুদ্ধে ডা. জোবাইদা রহমানের আপিল
  • ঢাবিতে ভর্তির ভোগান্তি নিরসনে বিশেষ উদ্যোগ
  • চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা ফখরুল
  • জানা গেলো এতদিন কোথায় লুকিয়ে ছিলেন মমতাজ
  • জামায়াতের আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি