রবিবার, এপ্রিল ১৩, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

সাড়া দেননি বাইডেন, ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসে ম্যাক্রোঁকে নিমন্ত্রণ

ভারতের জাতীয় প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে প্রধান অতিথি করতে চেয়েছিল ভারত। এতে বাইডেন সাড়া না দেওয়ায় ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁকে নিমন্ত্রণপত্র পাঠানো হয়েছে।

প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠান আগামী বছরের ২৬ জানুয়ারি। সেই অনুষ্ঠানে ম্যাক্রোঁকেই প্রধান অতিথি করার কথা ভাবছে নয়াদিল্লি। সেই লক্ষ্যে এলিসি প্রাসাদে নিমন্ত্রণপত্রও পাঠানো হয়েছে।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য ওয়্যারের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগামী জানুয়ারিতে ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসে অতিথি হিসেবে যোগ দিলে ষষ্ঠবারের মতো কোনো ফরাসি প্রেসিডেন্ট এ অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন, যা যেকোনো একক দেশ হিসেবে সর্বোচ্চ। নরেন্দ্র মোদি ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেওয়া পর এ নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো কোনো ফরাসি প্রেসিডেন্ট প্রজাতন্ত্র দিবসে অতিথি হিসেবে যোগ দেবেন।

ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁকে প্রজাতন্ত্র দিবসের প্রধান অতিথি হিসেবে আমন্ত্রণ জানানোর বিষয়টি এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করেনি ভারত। তবে বিষয়টির সঙ্গে পরিচিত এক সূত্র ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য ওয়্যারকে নিশ্চিত করেছে।

এর আগে ভারত সরকার ২০২৪ সালের প্রজাতন্ত্র দিবসের প্রধান অতিথি হিসেবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে নিমন্ত্রণ জানিয়েছিল। দিল্লির মার্কিন রাষ্ট্রদূত এরিক গারসেটি বিষয়টি নিশ্চিত করেছিলেন।

আগামী বছরের প্রজাতন্ত্র দিবসে বাইডেনকে আনার বিষয়টি বর্তমান ক্ষমতাসীন দল বিজেপির জন্য খুবই কৌশলগত সিদ্ধান্ত ছিল। কারণ আগামী বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের শুরুর দিকেই ভারতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

বাইডেন প্রশাসন ভারতের নিমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করায় বিষয়টি নিয়ে নতুন করে ভাবতে হচ্ছে মোদি প্রশাসনকে।

চলতি বছরের শুরুর দিকে ফ্রান্স সরকার বাস্তিল দিবসে প্রধান অতিথি হিসেবে নরেন্দ্র মোদিকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিল। এর আগেও একবার মোদি এ দিবসে আমন্ত্রণ পেয়েছিলেন।

তার আগে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট জ্যাক শিরাক ১৯৭৬ সালে প্রথমবারের মতো ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসের প্রধান অতিথি হয়েছিলেন এবং সর্বশেষ ২০১৬ সালে ফ্রাঁসোয়া ওলাঁদ এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হয়েছিলেন।

ভারত ১৯৪৭ সালের ১৫ আগস্ট ব্রিটিশদের কাছ থেকে স্বাধীনতা পেলেও আনুষ্ঠানিকভাবে কার্যকর গণতান্ত্রিক ও সার্বভৌম প্রজাতন্ত্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে ১৯৫০ সালের ২৬ জানুয়ারি।

কারণ এদিন থেকেই ভারতের সংবিধান কার্যকর হয়। এর আগে ১৯৪৯ সালের ২৬ নভেম্বর ভারতীয় গণপরিষদে ২৮৪ জন আইনপ্রণেতার সইয়ের মাধ্যমে দেশটির সংবিধান আনুষ্ঠানিকভাবে গৃহীত হয়।

একই রকম সংবাদ সমূহ

পশ্চিমবঙ্গের অবস্থা বাংলাদেশের থেকেও খারাপ: শুভেন্দু

ভারতের পার্লামেন্টে পাস হওয়া ‘ওয়াকফ সংশোধনী আইন, ২০২৫’-কে ঘিরে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মুর্শিদাবাদবিস্তারিত পড়ুন

ভারত থেকে এলো ৩৬ হাজার মেট্রিক টন চাল

আন্তর্জাতিক উন্মুক্ত দরপত্র চুক্তির আওতায় (প্যাকেজ-৭) ভারত থেকে ৩৬ হাজার ১ শতবিস্তারিত পড়ুন

ভারতের ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিলে বাংলাদেশের সমস্যা হবে না : বাণিজ্য উপদেষ্টা

ভারতের ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিলে বাংলাদেশের কোনো সমস্যা হবে না বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টাবিস্তারিত পড়ুন

  • ভারতের চেয়ে বেশি কেউ বাংলাদেশের মঙ্গল চায় না : জয়শঙ্কর
  • বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানির ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করলো ভারত
  • বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়ন না হলে যেসব ক্ষতির আশঙ্কা ভারতের
  • ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক এগিয়ে নিতে একসঙ্গে কাজ করার আহবান ড. ইউনূসের
  • নতুন শুল্ক আরোপ : যুক্তরাষ্ট্রে ভারত-ভিয়েতনামের দেনদরবার!
  • যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের ‘র’ এর ওপর নিষেধাজ্ঞার সুপারিশ, ক্ষুব্ধ দিল্লি
  • ভারতে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা পরিস্থিতির অবনতি: মার্কিন কমিশন
  • বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসে ভারতের রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা
  • কলকাতায় বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশনে স্বাধীনতা দিবস পালিত
  • ভারতের স্থলবন্দরে হেনস্তার শিকার বাংলাদেশি, পাঠানো হলো ফেরত
  • ভালো খেলেও ভারতের বিপক্ষে ড্র হামজা চৌধুরীর বাংলাদেশের
  • মোদি–ইউনূস বৈঠক আয়োজনের অনুরোধ বিবেচনাধীন: জয়শঙ্কর