বুধবার, জানুয়ারি ২৯, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

সাড়া দেননি বাইডেন, ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসে ম্যাক্রোঁকে নিমন্ত্রণ

ভারতের জাতীয় প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে প্রধান অতিথি করতে চেয়েছিল ভারত। এতে বাইডেন সাড়া না দেওয়ায় ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁকে নিমন্ত্রণপত্র পাঠানো হয়েছে।

প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠান আগামী বছরের ২৬ জানুয়ারি। সেই অনুষ্ঠানে ম্যাক্রোঁকেই প্রধান অতিথি করার কথা ভাবছে নয়াদিল্লি। সেই লক্ষ্যে এলিসি প্রাসাদে নিমন্ত্রণপত্রও পাঠানো হয়েছে।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য ওয়্যারের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগামী জানুয়ারিতে ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসে অতিথি হিসেবে যোগ দিলে ষষ্ঠবারের মতো কোনো ফরাসি প্রেসিডেন্ট এ অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন, যা যেকোনো একক দেশ হিসেবে সর্বোচ্চ। নরেন্দ্র মোদি ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেওয়া পর এ নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো কোনো ফরাসি প্রেসিডেন্ট প্রজাতন্ত্র দিবসে অতিথি হিসেবে যোগ দেবেন।

ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁকে প্রজাতন্ত্র দিবসের প্রধান অতিথি হিসেবে আমন্ত্রণ জানানোর বিষয়টি এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করেনি ভারত। তবে বিষয়টির সঙ্গে পরিচিত এক সূত্র ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য ওয়্যারকে নিশ্চিত করেছে।

এর আগে ভারত সরকার ২০২৪ সালের প্রজাতন্ত্র দিবসের প্রধান অতিথি হিসেবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে নিমন্ত্রণ জানিয়েছিল। দিল্লির মার্কিন রাষ্ট্রদূত এরিক গারসেটি বিষয়টি নিশ্চিত করেছিলেন।

আগামী বছরের প্রজাতন্ত্র দিবসে বাইডেনকে আনার বিষয়টি বর্তমান ক্ষমতাসীন দল বিজেপির জন্য খুবই কৌশলগত সিদ্ধান্ত ছিল। কারণ আগামী বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের শুরুর দিকেই ভারতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

বাইডেন প্রশাসন ভারতের নিমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করায় বিষয়টি নিয়ে নতুন করে ভাবতে হচ্ছে মোদি প্রশাসনকে।

চলতি বছরের শুরুর দিকে ফ্রান্স সরকার বাস্তিল দিবসে প্রধান অতিথি হিসেবে নরেন্দ্র মোদিকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিল। এর আগেও একবার মোদি এ দিবসে আমন্ত্রণ পেয়েছিলেন।

তার আগে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট জ্যাক শিরাক ১৯৭৬ সালে প্রথমবারের মতো ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসের প্রধান অতিথি হয়েছিলেন এবং সর্বশেষ ২০১৬ সালে ফ্রাঁসোয়া ওলাঁদ এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হয়েছিলেন।

ভারত ১৯৪৭ সালের ১৫ আগস্ট ব্রিটিশদের কাছ থেকে স্বাধীনতা পেলেও আনুষ্ঠানিকভাবে কার্যকর গণতান্ত্রিক ও সার্বভৌম প্রজাতন্ত্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে ১৯৫০ সালের ২৬ জানুয়ারি।

কারণ এদিন থেকেই ভারতের সংবিধান কার্যকর হয়। এর আগে ১৯৪৯ সালের ২৬ নভেম্বর ভারতীয় গণপরিষদে ২৮৪ জন আইনপ্রণেতার সইয়ের মাধ্যমে দেশটির সংবিধান আনুষ্ঠানিকভাবে গৃহীত হয়।

একই রকম সংবাদ সমূহ

ড. ইউনূসকে শুভেচ্ছা জানিয়ে নরেন্দ্র মোদির চিঠি

বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে নববর্ষ-২০২৫ উপলক্ষে শুভেচ্ছাবিস্তারিত পড়ুন

ট্রাম্প-মোদি ফোনালাপ, যা জানালো হোয়াইট হাউস

মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে গত ২০ জানুয়ারি শপথ নেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। সেইদিনেই ট্রাম্পকেবিস্তারিত পড়ুন

ড. ইউনূসের পরিবার সম্পর্কে ইন্ডিয়া ডট কমের প্রতিবেদন মিথ্যা : প্রেস উইং

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের পরিবার নিয়ে ইন্ডিয়া ডট কম-এর প্রকাশিত প্রতিবেদনটিবিস্তারিত পড়ুন

  • বাংলাদেশ নিয়ে এখন কোনো বক্তব্য দেবো না: অমর্ত্য সেন
  • আদানির সঙ্গে বিদ্যুৎ ক্রয় চুক্তি বাতিল করলো শ্রীলঙ্কা
  • অপরাধ বন্ধ করতে সীমান্তে বেড়া দেয়া দরকার : ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র
  • বাংলাদেশ সীমান্তে ‘অপস অ্যালার্ট’ মহড়া শুরু করলো বিএসএফ
  • হাসিনাসহ সব বাংলাদেশিকে বের করে দেওয়া উচিত: ভারতীয় এমপি
  • পশ্চিমবঙ্গের আরজি কর মামলার সাজা: আমৃত্যু কারাগারে থাকতে হবে সঞ্জয়কে
  • বেনাপোলে বিজিবি-বিএসএফের সেক্টর কমান্ডার পর্যায়ে সীমান্ত সম্মেলন
  • ভিসা জটিলতায় ফাঁকা বেনাপোল ও ভোমরা ইমিগ্রেশন!
  • বাংলাদেশকে ‘কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ’ বললেন ভারতের সেনাপ্রধান
  • ‘বাংলাদেশে কিছুই নেই, পুরো দেশ ভারতের উপর নির্ভরশীল’: শুভেন্দুর কটাক্ষ
  • এবার বাংলাদেশি হাইকমিশনারকে তলব করলো ভারত
  • বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ভারতের বৈঠক