বুধবার, নভেম্বর ২৬, ২০২৫
প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

মিশ্র প্রতিক্রিয়া

২বছর বন্ধ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, আর ৬মাস অন্তর করতে হয় এডহক কমিটি!

অদৃশ্য এই অতিমারি করোনার ভয়াল থাবায় প্রতিনিয়ত শুনতে হচ্ছে স্বজন হারানোর আহাজারি। এরমধ্যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রতি ৬মাস অন্তর গঠন করতে হচ্ছে এডহক কমিটি গঠনের কাজ। এতে স্বাস্থ্য ঝুঁকি নিয়ে নবগঠিত কমিটির সভাপতির স্বাক্ষর নেওয়ার জন্য যেতে হবে একাধিক ব্যাংকে। আবার দীর্ঘ ছুটির মধ্যে ৬মাস অন্তর ব্যয় করতে হবে ৩/৪ হাজার টাকা।

এ ব্যাপারে অনেক সচেতন মানুষ মিশ্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বলেন, করোনার এই ক্রান্তিকালীন সময়ে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চেকপোস্ট এড়িয়ে বাইরে যাওয়া খুবই কষ্টসাধ্য। তাই এ সময়ে কাউকে সাথে নিয়ে বাইরে যাওয়া মোটেও সমীচীন নয়। সদাশয় সরকারসহ শিক্ষাবোর্ড ও শিক্ষা অধিদপ্তরের কাছে তাঁদের দাবি করোনার এই ভয়াবহতার মধ্যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের এডহক কমিটিতে যেন সভাপতি পদটি পরিবর্তন না করা হয়। পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত যেন বিশেষ ক্ষমতায় এটি বহাল রাখা হয়।

এ ব্যাপারে সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি প্রধান শিক্ষক আমানুল্লাহ আমান বলেন, ‘যশোর -সাতক্ষীরা তথা খুলনা বিভাগের মানুষ এখন দেখছে করোনার ভয়াবহতা। এরমধ্যে ৬ মাস অন্তর করতে হচ্ছে স্কুলের এডহক কমিটি। এই কমিটিতে যদি নতুন কারো নাম আসে তাহলে ঝুঁকি নিয়ে তাঁকে সাথে করে একাধিক ব্যাংকে স্বাক্ষর পরিবর্তনের জন্য যেতে হয়। তাছাড়া, দীর্ঘ ছুটির মধ্যে এমন অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আছে যাদের পক্ষে ৬মাস অন্তর ৩/৪ হাজার টাকা ব্যয় করা খুবই কষ্টকর ব্যাপার। তাদের মধ্যে নন এমপিও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অবস্থা আরো খারাপ। সেজন্য করোনার এই ভয়াবহতার মধ্যে শিক্ষাসংশ্লিষ্টদের এ বিষয়টি একটু বিবেচনায় আনা উচিৎ।’

খুলনা বিভাগের শ্রেষ্ঠ উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি প্রধান শিক্ষক আখতার আসাদুজ্জামান চান্দু বলেন, ‘৬মাস অন্তর এডহক কমিটি গঠন সত্যি খুবই কষ্টসাধ্য ব্যাপার। অতিমারি করোনার ভয়াল থাবা আমাদের খুলনা বিভাগে ব্যাপকভাবে বিস্তার করেছে।’

তিনি বলেন, ‘প্রধান শিক্ষকদের অনেক ঝুঁকি নিয়ে বিভিন্ন ব্যাংকে সভাপতির স্বাক্ষর পরিবর্তনের জন্য যেতে হয়। তাছাড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পক্ষে ৬মাস অন্তর ৩/৪ হাজার টাকা বের করাও খুব কষ্টকর। আসলে কোভিড-১৯এর এই মহামারির ভিতরে ছয় মাস পর পর এডহক কমিটি গঠন এ যেন মরার পরে খাঁড়ার ঘা।’

তাই সংশ্লিষ্টদের প্রতি এ বিষয়টি ভেবে দেখার দাবি জানান তিনি।

এ ব্যাপারে একাধিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান জানান, যদি কোন স্কুল কমিটির বিরুদ্ধে অভিযোগ না থাকে তাহলে চলমান এই লকডাউনের মধ্যে পূর্বের সভাপতিকে মনোনয়ন দিলে ভালো হয়।

এ ব্যাপারে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড যশোর এর চেয়ারম্যান ড.মোল্লা আমীর হোসেন জানান, ‘সরকারি প্রজ্ঞাপন সংশোধন না করা পর্যন্ত কিছু করার নেই। মন্ত্রণালয় এব্যাপারে পদক্ষেপ গ্রহণ না করলে বোর্ডগুলোর কিছুই করার নেই।’

একই রকম সংবাদ সমূহ

কলারোয়া উপজেলা তাঁতীদলের ধানের শীষের প্রচার প্রচারণা অব্যাহত

নিজস্ব প্রতিনিধি: ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চলমান গণসংযোগ ও প্রচারের অংশগ্রহণে বাংলাদেশবিস্তারিত পড়ুন

কলারোয়ার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ৪০টি হাই-বেঞ্চ বিতরণ

মোস্তফা হোসেন বাবলু, কলারোয়া (সাতক্ষীরা): সাতক্ষীরার কলারোয়ায় বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বিনামূল্যে হাইবিস্তারিত পড়ুন

কলারোয়ায় বেপরোয়া গতির প্রাইভেটকারের ধাক্কায় যুবদল নেতার অবস্থা আশ*ঙ্কাজনক

সাতক্ষীরার কলারোয়ায় বেপরোয়া গতির প্রাইভেটকারের ধাক্কায় গু*রুতর আহ*ত উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহবায়কবিস্তারিত পড়ুন

  • কলারোয়ার জয়নগরে দিনব্যাপী জামায়াতে ইসলামীর গণসংযোগ ও কর্মী সমাবেশ
  • কলারোয়ায় তারুণ্যের সমাবেশ উপলক্ষ্যে বিভিন্ন ইউনিয়নে যুবদলের মতবিনিময়
  • কলারোয়ার সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আ.লীগ নেতা লাল্টু ঢাকায় গ্রেফতার
  • মানব পাচাররোধে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সমূহে সচেতনতা তৈরি ও বৃদ্ধির জন্য ক্যাম্পাইন
  • কলারোয়ায় তারুণ্যের সমাবেশ সফলে প্রস্তুতিসভা
  • কলারোয়ায় ধানের শীষের সমর্থনে সমর্থনে মতবিনিময় সভা
  • কলারোয়ায় শিক্ষক-কর্মচারীদের সাথে সাবেক এমপি হাবিবের মতবিনিময়
  • কলারোয়ায় বিভিন্ন মাদ্রাসায় বেঞ্চ বিতরণ
  • কলারোয়ায় গণমাধ্যমকর্মী ও নাগরিক সমাজের আয়োজনে ইউএনও’র বিদায়ী সংবর্ধনা
  • কলারোয়া পৌর জামায়াতে ইসলামীর নির্বাচনী মহিলা সমাবেশ
  • কলারোয়ায় জিআর বালিকা দাখিল মাদ্রাসায় সুধী ও মা সমাবেশ
  • কলারোয়ার শারদীয় দুর্গোৎসবোত্তর পুনর্মিলনী অনুষ্ঠান