কার্যালয় থেকে একটি স্মারকে জলমহাল ইজারা বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। সেই বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী জলমহাল ইজারা বন্দোবস্ত পাওয়ার জন্য ১৩৪২৬ নং আবেদনকরেন। কিন্তু বৈশ্বিক করোনা পরিস্থিতির কারনে উক্ত জলমহালটি দীর্ঘ চার বছর কোন উজারা বন্দবস্ত দেওয়া হয়নি। সে কারনে উক্ত জলমহালটিতে আবেদনকারী
খোরদো মৎস্য বীজি সমবায় সমিতি লিঃ জলমহাল নীতিমালা উপেক্ষা করে পুরাতন কিছু মাছ জোর পূর্বক ধরে নেওয়ার চেষ্টা করছে। যে কারনে অত্র এলাকার জনমনে
বিরাট খোব ও টান টান উত্তেজনা বিরাজ করছে। যে কোন সময় বাঁওড়ে মাছ ধরাকে কেন্দ্র করে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে রুপ নিতে পারে। এদিকে উপজেলার দরবাসা
মৎস্যজীবি সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম বলেন-সমিতির ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি সহ এখাধিক সদস্যের বিরুদ্ধে সরকার বিরোধী বিভিন্ন রকম নাশকতা মামলা রয়েছে। যা তদন্ত করিলে সত্যতা পাওয়া যাবে।
তিনি আরো বলেন-খোরদো বাঁওড় জলমহালটি ইজারা না পাওয়া পর্যন্ত কোন সমিতির সদস্যরা মাছ ধরিতে না পারে তার জন্য জেলা প্রশাসকের সুদৃষ্টি কামনা
করেছেন। এদিকে শনিবার (১১মার্চ)২৩ তারিখে সকালে সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে-খোরদো মৎস্য বীজি সমবায় সমিতি লিঃ এর সভাপতি, সহ.সভাপতি ও সদস্যরা
ওই জলমহাল থেকে জাল দিয়ে মাছ ধরে নিয়ে বিক্রিয় করে দিচ্ছেন।
তাদের কাছে জানতে চাইলে তারা বলেন-আমাদের কাছে কোন বৈধ কাগজ পত্র নেই। জলমহাল ইজারা
নেওয়ার জন্য জেলা প্রশাসকের দপ্তরে আবেদন করেন। কোন প্রকার আদেশ আসলে তারা আর মাছ ধরবেন না বলে জানান।