বৃহস্পতিবার, জানুয়ারি ৯, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

ঢাবি বন্ধ থাকলেও হল খোলা থাকবে

মহামারি করোনাভাইরাসের কারণে দেশের স্কুল-কলেজ ও সমমানের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান দুই সপ্তাহের জন্য বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। ২১ জানুয়ারি (শুক্রবার) থেকে আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে।

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে ২১ জানুয়ারি থেকে আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত স্কুল-কলেজ বন্ধসহ জরুরি ৫ দফা নির্দেশনা জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।

এদিকে সরকারের এ সিদ্ধান্তের সঙ্গে একমত পোষণ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

শুক্রবার (২১ জানুয়ারি) সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, জাতীয় সিদ্ধান্তের সঙ্গে সংহতি রেখে আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। অনলাইনে ক্লাস কার্যক্রম চালু থাকবে।

শিক্ষার্থীদের আবাসিক হল বন্ধ হবে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ছেলেমেয়েরা যেখানে আসছে সেখানে স্থির থাকুক। তাদের এখান থেকে সরিয়ে অন্য ঝুঁকির মধ্যে ফেলানো ঠিক হবে না।

এদিকে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে রাজধানীর মহাখালীতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে করোনার সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে ব্রিফ করেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, শুক্রবার ২১ জানুয়ারি থেকে ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। এ ছাড়া সামাজিক, রাজনৈতিক ও ধর্মীয় অনুষ্ঠানে ১০০ জনের বেশি লোক অংশ নিতে পারবে না। সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান অর্ধেক জনবল নিয়ে চলবে। এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়েছে। শিগগিরই প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে।

মন্ত্রী বলেন, করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ায় আমরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলেছিলাম। সব অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বজায় রেখেছিলাম। কিন্তু ইদানীং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে করোনা সংক্রমণের হার বেড়ে যাচ্ছে। তাই প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আগামী ২ সপ্তাহ স্কুল, কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

জাহিদ মালেক আরও বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার উদ্দেশ্য হচ্ছে, সংক্রমণ কমানো। যাতে শিক্ষার্থীরা সংক্রমিত না হয়। আগামী দুই সপ্তাহ পরে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে।
তিনি বলেন, সংক্রমণ কমানোর জন্য আরও কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে। দেশে পরিবহন ও সামাজিক অনুষ্ঠানে প্রচুর পরিমাণে লোক চলাচল করছে। এতে করোনা সংক্রমণ বাড়ছে। তাই সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, কোনো অনুষ্ঠানে ১০০ জনের বেশি লোক থাকতে পারবে না। এবং যারা আসবে, তাদের টিকার সদন এবং করোনা পরীক্ষা করা থাকতে হবে। যানবাহনে উঠার ক্ষেত্রেও একই বিষয় প্রয়োজন হবে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

ফেব্রুয়ারি মধ্যেই সবার হাতে নতুন বই যাবে: শফিকুল আলম

আগামী ফেব্রুয়ারি মাসের মধ্যেই সবার হাতে নতুন বই পৌঁছে দেয়া বলে জানিয়েছেনবিস্তারিত পড়ুন

বিভাজন সৃষ্টি না করে ঐক্যের আহ্বান মির্জা ফখরুলের

শেখ হাসিনার পতনের পর, সবার মধ্যে অনৈক্য তৈরি হয়েছে উল্লেখ করে এইবিস্তারিত পড়ুন

টিউলিপের এখন দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ানো উচিত : দ্য টাইমস

বাংলাদেশের রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগ এবং লন্ডনে ‘বিনে পয়সার ফ্ল্যাট’বিস্তারিত পড়ুন

  • খালেদা জিয়া-তারেক রহমানের ছবি পোস্ট করে কেন ডিলিট করলেন অরুণা বিশ্বাস?
  • তারেক রহমানের দেশে ফেরা নিয়ে যা জানালেন মির্জা ফখরুল
  • হাসিনার দুর্নীতির ফিরিস্তি খুঁজতে যৌথ টাস্কফোর্স গঠনের সিদ্ধান্ত
  • পাসপোর্ট বাতিল হয়ে গেলে ভিসার কোনো ইস্যু থাকে না : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র
  • আমাদের উদ্দেশ্য একটা সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দেয়া: সিইসি
  • মা-ছেলের আলিঙ্গন দেখে যা বললেন মিজানুর রহমান আজহারী
  • অবশেষে মায়ের বুকে ছেলে, এক মধুর মুহূর্ত
  • জিয়া পরিবারের অবিস্মরণীয় একটি দিন
  • মা-ছেলের আবেগঘন মুহূর্ত: লন্ডনে খালেদা জিয়া, বিমানবন্দরে মাকে স্বাগত তারেক রহমানের
  • সাড়ে ৭ বছর পর মাকে বুকে জড়িয়ে ধরলেন ছেলে
  • লন্ডন ক্লিনিকে খালেদা জিয়া
  • লন্ডন পৌঁছেছেন খালেদা জিয়া