রবিবার, নভেম্বর ১৬, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

তদন্তে সম্পৃক্ততা না মিললে মামলা থেকে নাম বাদ, পুলিশের নির্দেশনা

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান ঘিরে যেসব মামলা হচ্ছে, সেগুলোর প্রাথমিক তদন্তে কোনো আসামির সম্পৃক্ততা পাওয়া না গেলে মামলা থেকে তার নাম প্রত্যাহারের ব্যবস্থা করতে বলেছে পুলিশ সদর দপ্তর। একইসঙ্গে সঠিক তথ্যপ্রমাণ ছাড়া এসব মামলায় কোনো সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারিকে গ্রেপ্তার করা যাবে না বলেও নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

পুলিশ সদর দপ্তরের ডিআইজি (কনফিডেন্সিয়াল) কামরুল আহসানের স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এসব নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। গত ১০ সেপ্টেম্বর পুলিশ সদর দপ্তর থেকে এ চিঠি জারি করা হয়েছে।

ওই চিঠিতে আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির প্রথম সভার কার্য বিবরণীর বরাত দিয়ে আরও বলা হয়, জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থান ঘিরে হত্যাকাণ্ড ও অন্যান্য মামলায় তদন্ত ছাড়া কোনো সরকারি কর্মকর্তার সম্পৃক্ততার প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া না গেলে তাদের নামও প্রত্যাহারের ব্যবস্থা নিতে হবে।

রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর ক্ষমতাচুত্য আওয়ামী লীগ সরকারের মন্ত্রী, সংসদ সদস্য এবং দলটির নেতা–কর্মীদের বিরুদ্ধে সারা দেশের বিভিন্ন থানা ও আদালতে বহু মামলা হয়েছে। এসব মামলায় নাম উল্লেখ করে আসামি করা ছাড়াও অজ্ঞাত পরিচয় হিসেবে অসংখ্য আসামি করা হয়েছে।

ছাত্র-জনতার আন্দোলন দমনে জুলাইয়ের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে গুলি চালাতে নির্দেশ দিয়ে হত্যা এবং নির্যাতন চালানোর অভিযোগ আনা হয়েছে এসব মামলায়। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামেই ১৬৫টির মামলার তথ্য পাওয়া গেছে, যার মধ্যে ১৪৭টিতে হত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে। বাকি ১৮টি মামলা হয়েছে হত্যাচেষ্টা ও অপহরণের অভিযোগে।

বর্তমানে পুলিশ ইনভেস্টিগেশন ব্যুরোর (পিবিআই) প্রধানের দায়িত্বে থাকা ডিআইজি মোস্তফা কামাল চিঠি পাওয়ার বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, মামলার প্রাথমিক তদন্তে যদি প্রমাণিত হয়, সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি জড়িত নয়, তাহলে তাকে কেন গ্রেপ্তার করে হয়রানি করব আমরা? মূল বিষয়টি হচ্ছে, মামলায় যখন পুলিশ রিপোর্ট দেবে, সেখানে তার নাম থাকবে কি থাকবে না।

ক্ষমতার পালাবদলের পর গত এক মাসে বিগত সরকারের মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের নামে প্রায় পৌনে তিনশ মামলা হয়েছে আদালতে এবং দেশের বিভিন্ন থানায়। এসব মামলায় নাম প্রকাশ করে আসামি করা হয়েছে ২৬ হাজারের বেশি মানুষকে; অজ্ঞাতপরিচয় আসামি রয়েছে দেড় লাখের ওপর। আর সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামেই ১৩০টির বেশি মামলার তথ্য পাওয়া যাচ্ছে, যার মধ্যে ১১৯টিতেই হত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে। বাকি ১১টি মামলা হয়েছে হত্যাচেষ্টা ও অপহরণের অভিযোগে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

এখন আমরা নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : প্রধান উপদেষ্টা

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, এখন আমরা নির্বাচনের প্রস্তুতিবিস্তারিত পড়ুন

দিল্লিতে বোমা হামলায় ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি প্রত্যাখ্যান বাংলাদেশের

পাকিস্তানের আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদী সংগঠন লস্কর-ই-তৈয়বার প্রধান হাফিজ সাঈদ ভারতে হামলার ছক বাংলাদেশেরবিস্তারিত পড়ুন

৩-৪ দিনের মধ্যে জুলাই সনদ বাস্তবায়নে সিদ্ধান্ত: আইন উপদেষ্টা

আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়নের বিষয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আগামীবিস্তারিত পড়ুন

  • পালিয়ে গিয়েও হাসিনার সন্ত্রাস থামছে না: প্রেস সচিব
  • নির্বাচনী প্রচারণায় পোস্টার ও ড্রোন ব্যবহারে কঠোর নিষেধাজ্ঞা
  • শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেপ্তার
  • জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া কোনো নির্বাচন হবে না: জামায়াত আমির
  • এত কিছুর পরও এদেরকে আ.লীগের একটা অংশ কী করে সমর্থন করে: সোহেল তাজ
  • হাসিনাকে ফাঁ*সিতে না ঝোলানো পর্যন্ত তার নাম মাথায় ঘুরবে: মীর স্নিগ্ধ
  • ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে জাতীয় নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা
  • বন্ধ হচ্ছে অননুমোদিত মোবাইল ফোন
  • গভর্নরকে মন্ত্রীর পদমর্যাদা দেয়ার প্রস্তাব, যেসব সুবিধা পাবেন
  • এসবই নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র: মির্জা ফখরুল
  • বিএনপি কেন গণভোট নির্বাচনের দিনে চায়, জানালেন সালাহউদ্দিন
  • গণভোটের তারিখ ঘোষণায় যত দেরি হবে, জাতীয় নির্বাচন তত সংকটের মধ্যে পড়বে: গোলাম পরওয়ার