সোমবার, মার্চ ৩১, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটির মেয়র ঘোষণা

২০২০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হওয়া ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) নির্বাচনে বিএনপি দলীয় প্রার্থী ইশরাক হোসেনকে জয়ী ঘোষণা করেছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (২৭ মার্চ) নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালে দায়িত্বপ্রাপ্ত ঢাকার প্রথম যুগ্ম জেলা জজ মো. নুরুল ইসলাম এ রায় ঘোষণা করেন।

আদেশে নৌকা প্রতীক নিয়ে সাবেক মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপসকে মেয়র হিসেবে সরকারের গেজেট বাতিল করা হয়। ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী ইশরাক হোসেনকে মেয়র হিসেবে ঘোষণা করা হয়।

ইশরাক হোসেনের উপস্থিতিতে আদালতে রায় ঘোষণা করা হয়।

অনিয়ম, দুর্নীতি ও অগ্রহণযোগ্যতার অভিযোগে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) নির্বাচন ও ফলাফল বাতিল চেয়ে ২০২০ সালের ৩ মার্চ মামলা করেছিলেন মেয়র প্রার্থী ইশরাক হোসেন।

মামলায় তৎকালীন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নুরুল হুদা, রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. আবদুল বাতেন ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসসহ মোট আটজনকে বিবাদী করা হয়।

ইশরাকের আইনজীবী তাহেরুল ইসলাম তৌহিদ বলেন, অনিয়ম, দুর্নীতি ও অগ্রহণযোগ্যতার অভিযোগে আমরা নির্বাচন বাতিল চেয়ে মামলা করেছিলাম। তাকে মেয়র হিসেবে ঘোষণার আবেদন করেছিলাম। আদালত আমাদের পক্ষে রায় দিলেন। ইসরাক হোসেনকে মেয়র হিসেবে ঘোষণা দিয়েছেন।

উল্লেখ্য, ২০২০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আতিকুল ইসলাম উত্তরে ও ফজলে নূর তাপস দক্ষিণের মেয়র নির্বাচিত হন। নির্বাচন কমিশন ২ ফেব্রুয়ারি ভোটের গেজেট প্রকাশ করেন। তারা শপথ গ্রহণ করে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর তাদের মেয়র পদ থেকে বহিস্কার করা হয়।

গত বছর ১৬ অক্টোবর রাতে রাজধানীর মহাখালী ডিওএইচএস এলাকা থেকে সাবেক মেয়র আতিককে গ্রেফতার করে মোহাম্মদপুর থানা পুলিশ। পরে তাকে বিভিন্ন মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয় এবং রিমান্ডে নেওয়া হয়। বর্তমানে তিনি কারাগারে আছেন।

এদিকে সাবেক মেয়র তাপসের কোনো হদিস নেই। বিভিন্ন সূত্র দাবি করছে, তিনি শেখ হাসিনা সরকারের পতনের আগেই দেশ ছেড়েছেন।

নির্বাচনি আইন অনুযায়ী ফলাফলের গেজেট প্রকাশের ৩০ দিনের মধ্যে নির্বাচনি ট্রাইব্যুনালে সংক্ষুব্ধ প্রার্থী বা তার মনোনীত ব্যক্তিকে আবেদন করতে হয়। মামলার পর পরবর্তী ১৮০ দিনের মধ্যে তা নিষ্পত্তি করবেন ট্রাইব্যুনাল। সংক্ষুব্ধ ব্যক্তি রায়ে খুশি না হলে ৩০ দিনের মধ্যে তিনি নির্বাচনি আপিল ট্রাইব্যুনালে যেতে পারবেন। নির্বাচনি আপিল ট্রাইব্যুনাল ১২০ দিনের মধ্যে আপিলটি নিষ্পত্তি করবেন।

একই রকম সংবাদ সমূহ

বঙ্গবন্ধু এভিনিউ এখন থেকে ‘শহীদ আবরার ফাহাদ এভিনিউ’

ছাত্র-জনতার তীব্র গণআন্দোলনের মুখে গত বছরের ৫ আগস্ট টানা দেড় দশক স্বৈরাচারিবিস্তারিত পড়ুন

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের বিষয়ে যে বার্তা দিলেন ট্রাম্প

বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা দিবসে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও বাংলাদেশের জনগণেরবিস্তারিত পড়ুন

‘ইনশাআল্লাহ জুনে ফিরছি’—বলে চলে গেলেন হামজা

গেল ১৭ মার্চ হামজা চৌধুরীর আগমন উপলক্ষে বিপুল উন্মাদনা তৈরি হয়েছিল দেশেরবিস্তারিত পড়ুন

  • তামিম ধূমপায়ী, তাকে আমরা ধূমপান করতে দিচ্ছি না– বললেন ডাক্তার
  • ডিসেম্বরে নির্বাচনের কথা বললেও জুনে চলে যায় কীভাবে : রিজভীর প্রশ্ন
  • ‘ওয়াকার যৌবনের ধারালো সময়েও ইমামতি করতেন’
  • বঙ্গভবনে নামাজে ইমামতি করলেন সেনাপ্রধান
  • ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে সাদা পোশাকে মাঠে র‍্যাব, স্ট্রাইকিং ফোর্স
  • পুরস্কার ও অক্সিলিয়ারি ফোর্সে নিয়োগ পাচ্ছেন ডাকাত ধরা ৫ শ্রমিক
  • ঈদের ছুটিতে ঢাকাবাসী নিরাপদ থাকবেন: স্বরাষ্ট্র সচিব
  • জাতীয় স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
  • দ্বিতীয় স্বাধীনতা বলে কিছু নেই: মির্জা আব্বাস
  • স্বাধীনতাকে রক্ষা করেছে চব্বিশের গণঅভ্যুত্থান: উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
  • শহীদ জিয়ার কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণ বিএনপির