বৃহস্পতিবার, জানুয়ারি ১৬, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের যত সুপারিশ

এমপিদের সুবিধা কমানো, একই সঙ্গে দলীয় প্রধান ও প্রধানমন্ত্রী নয়

বিচারবহির্ভূত হত্যা (খুন), গুম, অমানবিক নির্যাতনের মতো গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের অপরাধে কেউ অভিযুক্ত হলেই তিনি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন না। একইভাবে গুরুতর দুর্নীতি, অর্থ পাচারের অভিযোগ এবং আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে অভিযুক্ত হলেও তিনি নির্বাচনে অযোগ্য হবেন। এমনকি এসব ব্যক্তি কোনো রাজনৈতিক দলের কমিটির কোনো পদে বা সাধারণ সদস্য হিসাবেও থাকতে পারবেন না।

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে বুধবার জমা দেওয়া নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনে এ সুপারিশ করা হয়েছে। এতে সংবিধানের ৬৬(২)(ছ) অনুচ্ছেদের অধীনে একটি বিশেষ আইন প্রণয়নের কথা বলা হয়েছে।

ওই প্রতিবেদনের শুরুতেই বলা হয়েছে, নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সদস্যরা সর্বোচ্চ আন্তরিকতা ও নিষ্ঠার সঙ্গে এ প্রতিবেদন তৈরি করেছেন, যাতে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানে যারা নিহত-আহত হয়েছেন, তাদের চরম আত্মত্যাগ বৃথা না যায়।

সংশ্লিষ্টরা জানান, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে গণহত্যা এবং বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে গুম-খুনের ঘটনায় আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত এবং জেলায় জেলায় মামলা দায়ের হয়েছে। ওইসব মামলায় আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনাসহ দলটির শীর্ষ থেকে স্থানীয় পর্যায়ের নেতাকর্মীদের আসামি করা হয়েছে। ওইসব মামলায় আদালত কর্তৃক অভিযুক্ত হলে অর্থাৎ তাদের বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া চার্জশিট আদালত গ্রহণ করলেই তারা নির্বাচনে অযোগ্য হবেন। যদিও বিদ্যমান সংবিধান ও আরপিও অনুযায়ী সাজাপ্রাপ্তরা কেবল নির্বাচনে অযোগ্য হন।

নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনে জাতীয় সংসদের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন আয়োজন করার কথা বলা হয়েছে। যদিও বিএনপি জাতীয় সংসদের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন না করার দাবি জানিয়ে আসছে।
এছাড়াও জাতীয় সংসদে ৪০ শতাংশের কম ভোট পড়লে ওই আসনে পুনর্নির্বাচন করা এবং বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ের পথ বন্ধ করতে ‘না’ ভোটের বিধান চালু করাসহ ১৬ দফা সুপারিশ করা হয়েছে। এসব সুপারিশের মধ্যে আরও রয়েছে একই ব্যক্তির একাধিক আসনে প্রার্থী হওয়ার সুযোগ বন্ধ করা, রাষ্ট্রপতি ও সংসদের নারী আসনে সরাসরি ভোটের বিধান করা।

একই ব্যক্তি একই সঙ্গে দলীয় প্রধান, প্রধানমন্ত্রী এবং সংসদপ্রধান হতে পারবেন না। সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে না পারলে নির্বাচন কমিশনকে দায়বদ্ধ ও শাস্তির আওতায় আনার বিধান করা। এছাড়াও অনলাইন ভোটিং ব্যবস্থা চালু এবং প্রবাসীদের ভোটার করে তাদের পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে।

নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. বদিউল আলম মজুমদারের নেতৃত্বে কমিশনের সদস্যরা বুধবার প্রধান উপদেষ্টার কাছে এ প্রতিবেদন জমা দেন।

এদিন বিকালে জাতীয় সংসদ ভবনে সংবাদ সম্মেলন করেন ড. বদিউল আলম মজুমদার।

তিনি বলেন, আমাদের নির্বাচনব্যবস্থা ভেঙে গেছে। সেটিকে ঠিক করা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব। যে কাজটি করার চেষ্টা করেছি, সেটি হলো নির্বাচনব্যবস্থায় যাতে একটি স্বচ্ছতা প্রতিষ্ঠিত হয়। একই সঙ্গে সব অংশীজনের যেন দায়বদ্ধতা প্রতিষ্ঠিত হয় এবং নির্বাচনটা যেন অন্তর্ভুক্তিমূলক হয়, ভোটারদের ভোট দেওয়ার অধিকার যাতে প্রতিষ্ঠিত হয়।

প্রতিবেদনে ১৫০টির মতো সুপারিশ করা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, এসব সুপারিশের অন্যতম লক্ষ্য ছিল যে নির্বাচন কমিশনের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা, তাদের ক্ষমতায়িত করা এবং একই সঙ্গে তাদের দায়বদ্ধ করা। ইসিকে দায়বদ্ধতার বিধান আমরা যুক্ত করেছি। গণতন্ত্রায়ণ ও রাজনৈতিক দলগুলোর জবাবদিহি চাট্টিখানি কথা নয়। এটি বলা সহজ। কিন্তু এটি আমাদের করতে হবে। যদি দলগুলোর মধ্যে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত না হয়, তাহলে আমরা গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা করতে পারব, সেই আশা করাও দুরূহ।

বদিউল আলম মজুমদার বলেন, গত তিনটি নির্বাচনে যারা নির্বাচনব্যবস্থাকে নির্বাসনে ফেলে দিয়েছে, সেসব নির্বাচন কমিশনার ও কর্মকর্তা বিশেষ করে ২০১৮ সালের নির্বাচনে মধ্যরাতে যে অভূতপূর্ব কাণ্ড ঘটেছে, সে ব্যাপারে একটি তদন্ত করে তাদের বিচারের আওতায় আনা গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করি।

তিনি আরও বলেন, আমরা কয়েকটা আইনের খসড়া তৈরি করেছি। আরও দু-একটা তৈরি করার প্রক্রিয়ায় আছি। আমাদের একটু সময় দিতে হবে।

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ জাতীয় সংসদ নির্বাচন : কমিটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনে বেশ কয়েকটি সুপারিশ করেছে। সুপারিশগুলোর মধ্যে রয়েছে ঋণ-বিল খেলাপি এবং আদালত কর্তৃক ফেরারি আসামিদের প্রার্থী হওয়া থেকে বিরত রাখা; সংবিধানের ৬৬(২)(ঘ)-এর অধীনে নৈতিক স্খলনজনিত অপরাধে বিচারিক আদালত এবং আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দোষী সাব্যস্ত হলেই তাকে প্রার্থী হওয়ার অযোগ্য ঘোষণা করা। আরও আছে গুরুতর মানবাধিকার (বিচারবহির্ভূত হত্যা, গুম, অমানবিক নির্যাতন, সংবাদিক/মানবাধিকারকর্মীর ওপর হামলা) এবং গুরুতর দুর্নীতি, অর্থ পাচারের অভিযোগে গুম কমিশন বা দুর্নীতি দমন কমিশন বা আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত কর্তৃক অভিযুক্ত হলে তাদের সংবিধানের ৬৬৯২)(ছ) অনুচ্ছেদের অধীনে একটি বিশেষ আইন প্রণয়ন করে সংসদ-সদস্য হওয়ার অযোগ্য করা। নির্বাচনব্যবস্থায় ইভিএম ব্যবহারের বিধান বাতিল করা; নির্বাচনকালীন আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সংজ্ঞায় প্রতিরক্ষা বিভাগকে অন্তর্ভুক্ত করা; নির্বাচনে ‘না’ ভোট বিজয়ী হলে সেই নির্বাচন বাতিল করা এবং পুনর্নির্বাচনের ক্ষেত্রে বাতিলকৃত নির্বাচনের কোনো প্রার্থীকে নতুন নির্বাচনে প্রার্থী হতে না দেওয়া; স্থানীয় সরকারের জনপ্রতিনিধিদের পদত্যাগ না করে সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপসহ কয়েকটি সুপারিশ করা হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতি নির্বাচন : প্রতিবেদনে সংবিধান সংশোধন করে একই ব্যক্তির সর্বোচ্চ দুইবার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পথ সীমিত করা, দুবার নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে অযোগ্য করা এবং একই ব্যক্তি একই সঙ্গে যাতে দলীয় প্রধান, প্রধানমন্ত্রী ও সংসদনেতা না হতে পারেন, সেই বিধান করার সুপারিশ করা হয়েছে। আর রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের ক্ষেত্রে জাতীয় সংসদের উভয় কক্ষের সদস্য এবং স্থানীয় সরকারের সব নির্বাচিত প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে গঠিত বৃহত্তর নির্বাচকমণ্ডলীর ভোটে রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হওয়ার বিধান করার সুপারিশ করা হয়েছে।

এছাড়া সংবিধান সংশোধনের মাধ্যমে ১০০ আসন নিয়ে সংসদের উচ্চকক্ষ সৃষ্টি করা; সংসদ নির্বাচনে দলগুলোর প্রাপ্ত ভোটের হারের ভিত্তিতে (সংখ্যানুপাতিকভাবে) আসন বণ্টন করা; উচ্চকক্ষে প্রত্যেক দলের প্রাপ্ত আসনের ৫০ শতাংশ দলের সদস্যদের মধ্য থেকে এবং অবশিষ্ট ৫০ শতাংশ আসন নির্দলীয় ভিত্তিতে নাগরিক সমাজ, শিক্ষাবিদ, বিজ্ঞানী, মানবসেবা প্রদানকারী, শ্রমজীবীদের প্রতিনিধিসহ বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর মধ্যে সংখ্যানুপাতিক হারে নির্বাচিত করার বিধান করার সুপারিশ করা হয়েছে। সংসদের উচ্চকক্ষের সদস্যদের বয়স কমপক্ষে ৩৫ বছর এবং শিক্ষাগত যোগ্যতা কমপক্ষে স্নাতক নির্ধারণ করার সুপারিশ করা হয়েছে।

হলফনামা তথ্য গোপনে সংসদ-সদস্য পদ বাতিল : প্রার্থী কর্তৃক মনোনয়নপত্রের সঙ্গে প্রত্যেক দল তার প্রার্থীদের জন্য প্রত্যয়নপত্রের পরিবর্তে দলের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক বা অনুরূপ পদধারী ব্যক্তি কর্তৃক হলফনামা জমা দেওয়ার বিধান করা, যাতে মনোনীত প্রার্থীর নামের পাশাপাশি মনোনয়ন বাণিজ্য না হওয়ার এবং দলীয় প্যানেল থেকে প্রার্থী মনোনয়ন প্রদানের বিষয়টি উল্লেখ থাকে। পরবর্তী নির্বাচনের আগে যে কোনো সময় নির্বাচন কমিশন নির্বাচিত ব্যক্তির হলফনামা যাচাই-বাছাই করতে এবং মিথ্যা তথ্য বা গোপন তথ্য পেলে তার নির্বাচন বাতিল করার বিধান চালু করার সুপারিশ করা হয়েছে।

নির্বাচনি আচরণবিধি : নির্বাচনি প্রচারণায় ব্যানার, তোরণ ও পোস্টারের পরিবর্তে লিফলেট, ভোটার-প্রার্থী মুখোমুখি অনুষ্ঠান, পত্রপত্রিকায় বিজ্ঞাপন ও সরকারি গণমাধ্যমে প্রচারের সমসুযোগ প্রদানের বিধান করা, সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৪ মেনে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারণার বিধান করা এবং ১৯৯০ সালের তিন জোটের রূপরেখার মতো রাজনৈতিক দলের জন্য আচরণবিধি প্রণয়ন করার সুপারিশ করা হয়েছে।

নির্বাচন কমিশনের দায়বদ্ধতা : প্রতিবেদনে নির্বাচন কমিশনকে দায়বদ্ধ করার সুপারিশ করা হয়েছে। এতে নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে অসদাচরণ বা অসামর্থ্যরে অভিযোগ উঠলে তা সংবিধানের ১১৮ ও ৯৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের মাধ্যমে সুরাহ করার বিদ্যমান আইন কার্যকর করা; সাংবিধানিক দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হলে বা শপথ ভঙ্গ করলে সংসদীয় কমিটি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য রাষ্ট্রপতির কাছে সুপারিশ করা এবং ইসির আইনি, আর্থিক ও প্রশাসনিক প্রস্তাব কোনো মন্ত্রণালয়ের পরিবর্তে সংসদের উচ্চকক্ষের কমিটির কাছে উপস্থাপনের বিধান করার সুপারিশ করা হয়েছে।

সংসদ-সদস্যদের সুবিধা কমানো : কমিশনের প্রতিবেদনে সংসদ সদস্যদের শুল্কমুক্ত গাড়ি, আবাসিক প্লট এবং সব ধরনের প্রটোকল ও ভাতা পর্যালোচনা ও সংশোধন করার সুপারিশ করা হয়েছে।
এছাড়া সংসদ-সদস্য আচরণ আইন প্রণয়নের কথা বলা হয়েছে।

এমপি প্রার্থী হওয়ার বয়স ২১ করার প্রস্তাব

সংবিধান সংস্কার কমিশন অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে তাদের সুপারিশ পেশ করেছে। সেখানে এমপি প্রার্থী হওয়ার বয়স ২৫ থেকে কমিয়ে ২১ করার প্রস্তাব করা হয়েছে।

বুধবার রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে অন্য তিনটি কমিশনের সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনও তাদের তৈরি করা সুপারিশনামা জমা দেয়।

যেখানে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট আইনসভার প্রস্তাব করা হয়েছে। একটি হবে নিম্নকক্ষ, যা পরিচিত হবে জাতীয় সংসদ নামে। অপরটি উচ্চকক্ষ বা সিনেট। উভয় কক্ষের মেয়াদ হবে চার বছর।

নিম্নকক্ষ গঠিত হবে সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটে সরাসরি নির্বাচিত সদস্যদের সমন্বয়ে। ৪০০ আসন নিয়ে নিম্নকক্ষ গঠিত হবে। যার মধ্যে ৩০০ সদস্য একক আঞ্চলিক নির্বাচনি এলাকা থেকে সরাসরি ভোটে নির্বাচিত হবেন। আর ১০০ জন নারী সদস্য সারা দেশের সব জেলা থেকে কেবল নারী প্রার্থীদের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতার মাধ্যমে সরাসরি ভোটে নির্বাচিত হবেন।

রাজনৈতিক দলগুলো নিম্নকক্ষের মোট আসনের ন্যুনতম ১০ শতাংশ আসনে তরুণদের মধ্য থেকে প্রার্থী মনোনীত করবে। নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার বয়স কমিয়ে ২১ করার প্রস্তাবনাও এসেছে। দুই জন ডেপুটি স্পিকার থাকবেন, যাদের একজন বিরোধী দল থেকে মনোনীত হবেন।

উচ্চকক্ষ মোট ১০৫ জন সদস্যের সমন্বয়ে গঠিত হবার প্রস্তাব করা হয়েছে। এরমধ্যে ১০০ জন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রদত্ত ভোটের সংখ্যানুপাতে নির্ধারিত হবেন। রাজনৈতিক দলগুলো সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (Proportional Representation-PR) পদ্ধতির ভিত্তিতে উচ্চকক্ষের মনোনয়নের জন্য সর্বোচ্চ ১০০ জন প্রার্থী মনোনয়ন দিতে পারবে। তাদের মধ্যে কমপক্ষে ৫ জন অনগ্রসর সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিত্ব করবে। বাকি ৫ আসন পূরণের জন্য রাষ্ট্রপতি নাগরিকদের মধ্যে থেকে প্রার্থী মনোনীত করবেন। যারা কোনো কক্ষেরই ও রাজনৈতিক দলের সদস্য নন।

উচ্চকক্ষের স্পিকার সাধারণ সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে উচ্চকক্ষের সদস্যদের মধ্য থেকে নির্বাচিত হবেন। ডেপুটি স্পিকার নির্বাচিত হবেন সরকারদলীয় সদস্য ব্যতিত উচ্চকক্ষের অন্য সদস্যদের মধ্যে থেকে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন চায় ৯০ শতাংশ মানুষ : সংস্কার কমিশন

দেশের প্রায় ৯০ শতাংশ মানুষ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচনবিস্তারিত পড়ুন

সঞ্চয়পত্রে মুনাফার হার বৃদ্ধি

সব ধরনের সঞ্চয়পত্রে মুনাফার হার বাড়ানো হয়েছে। মেয়াদ পূরণ সাপেক্ষে সঞ্চয়পত্রের ধরনবিস্তারিত পড়ুন

রাজনৈতিক ঐকমত্য প্রতিষ্ঠায় প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে কমিশন গঠন

রাষ্ট্র সংস্কারের অংশ হিসেবে প্রথম ধাপে চার সংস্কার কমিশন সুপারিশমালা জমা দিয়েছে।বিস্তারিত পড়ুন

  • সংস্কার বাস্তবায়ন করতে চাই, নির্ভর করবে রাজনৈতিক দলের ঐক্যের ওপর : আসিফ নজরুল
  • ছাত্রীদের আবাসনের জন্য মাসে ৩ হাজার টাকা দেবে ঢাবি
  • সংস্কার প্রতিবেদন থেকে হবে নতুন বাংলাদেশ, তার ভিত্তিতেই সবকিছু: প্রধান উপদেষ্টা
  • দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদের মোট আসন হবে ৫০৫
  • পুলিশসহ রাষ্ট্র সংস্কারে যে সুপারিশ চার কমিশনের
  • দুদককে শক্তিশালী করতে সংস্কার কমিশনের ৪৭ সুপারিশ
  • সংস্কার প্রস্তাব জমা দিয়েছে চার কমিশন
  • জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়াসহ সব আসামি খালাস
  • ১৮ বছর পর সব মামলায় খালাস পেলেন বাবর, কাঁদলেন স্ত্রী
  • জুলাই ঘোষণাপত্রের দলিল চূড়ান্ত হবে বৃহস্পতিবার, ঘোষণা পরে
  • নির্বাচনের সময়সীমা নিয়ে যা বললো জাতিসংঘ