শনিবার, অক্টোবর ১৮, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

এরশাদের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

সাবেক রাষ্ট্রপতি ও জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান প্রয়াত হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী আজ মঙ্গলবার (১৪ জুলাই)। ২০১৯ সালের এই দিনে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে জাতীয় পার্টি দেশব্যাপী নানান কর্মসূচি পালন করবে।

মঙ্গলবার (১৪ জুলাই) সকালে দলের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে নিয়ে রংপুরে এরশাদের সমাধি জিয়ারত করে দুপুরে ফিরে কেন্দ্রীয় কার্যালয় কাকরাইল ও বনানীর পৃথক অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন জিএম কাদের। সকাল ১১টায় গুলশানে রওশন এরশাদ বাসভবনে মিলাদ মাহফিল ও সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে।

এদিকে এরশাদ ট্রাস্টের পক্ষ থেকে দুপুর ১২টায় কাকরাইলে পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এরশাদের প্রতিকী বেদীতে শ্রদ্ধা নিবেদন, বিকেলে প্রেসিডেন্ট পার্কে স্মরণসভা ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়া সকাল ১০টায় কাকরাইলে পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে স্থাপিত এরশাদের প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ অর্পণ করবেন সৈয়দ আবু হোসেন বাবলার নেতৃত্বে কেন্দ্রীয় ও মহানগর জাপার নেতারা। সকাল ১০টা থেকে বিকেল পাঁচটা পযর্ন্ত কাকরাইলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বাবলার ব্যক্তিগত পক্ষ থেকে কোরআন খতম ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ জাপার পক্ষ থেকে বাদ আছর মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে। শ্যামপুর-কদমতলীর বিভিন্ন মসজিদে দোয়া ও মন্দিরে প্রার্থনা সভা অনুষ্ঠিত হবে।

এরশাদ ১৯৩০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি অবিভক্ত ভারতের কোচবিহার জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। পরে তার পরিবার রংপুরে চলে আসেন। রংপুরেই প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা শেষ করে ১৯৫০ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক শেষ করে ১৯৫২ সালে পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে যোগ দেন এরশাদ। ১৯৬৯ সালে লেফটেন্যান্ট কর্নেল পদে পদোন্নতি পেয়ে ১৯৭১-৭২ সালে সপ্তম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেন। মুক্তিযুদ্ধের পর পাকিস্তান থেকে প্রত্যাবর্তন করেন। ১৯৭৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে তিনি ব্রিগেডিয়ার পদে পদোন্নতি লাভ করেন। ওই বছরই আগস্ট মাসে মেজর জেনারেল পদে পদোন্নতি দিয়ে তাকে সেনাবাহিনীর উপপ্রধান হিসেবে নিয়োগ করা হয়। ১৯৭৮ সালের ডিসেম্বর মাসে এরশাদকে সেনাবাহিনী প্রধান পদে নিয়োগ দেওয়া হয়। ১৯৭৯ সালে তিনি লেফটেন্যান্ট জেনারেল পদে পদোন্নতি লাভ করেন।

১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ রাষ্ট্রক্ষমতায় আসেন। ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর পদত্যাগ করেন। ১৯৯১ সালে এরশাদ গ্রেফতার হন। ১৯৯১ সালে জেলে অভ্যন্তরীণ থাকা অবস্থায় এরশাদ রংপুরের পাঁচটি আসনে বিজয়ী হন। ১৯৯৬ সালের সাধারণ নির্বাচনেও এরশাদ সংসদে পাঁচটি আসনে বিজয়ী হন। ১৯৯৭ সালের ৯ জানুয়ারি জামিনে মুক্ত হন। ২০০১ সালের অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এরশাদের জাতীয় পার্টি ১৪টি আসনে জয়ী হয়। ২০০৬ সালে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪-দলীয় জোটের সঙ্গে মহাজোট গঠন করেন। ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের নির্বাচনে তার দল ২৭টি আসনে বিজয়ী হয়। এরপর ১০ ও সবশেষ একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও তিনি সংসদ সদস্য হন। তিনি চলতি জাতীয় সংসদে বিরোধী দলের নেতা ছিলেন।

একই রকম সংবাদ সমূহ

জুলাই সনদে স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয়নি এনসিপি

শেষ পর্যন্ত জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) অংশগ্রহণ করেনি।বিস্তারিত পড়ুন

পিআর-টিআর বাদ দেন, নির্বাচনে আসেন: মির্জা ফখরুল

জামায়াতসহ কয়েকটি রাজনৈতিক দলের পিআর (আনুপাতিক সংখ্যাগরিষ্ঠতা) দাবির সমালোচনা করে বিএনপি মহাসচিববিস্তারিত পড়ুন

আমি নিজেই পিআর বুঝি না: মির্জা ফখরুল

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, পিআর আমি নিজেই বুঝি না।বিস্তারিত পড়ুন

  • সংস্কারের মধ্য দিয়েই বিএনপির জন্ম: মির্জা ফখরুল
  • জামায়াত ক্ষমতায় গেলে ওয়ান টু-তে সব সমাধান হয়ে যাবে- গোলাম পরোয়ার
  • জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড
  • আমরা তো শাপলা দিতে বাধা দেইনি, ধানের শীষ নিয়ে টানাটানি কেন?
  • কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না: ফখরুল
  • কলারোয়ার জয়নগরে বিএনপির মহিলা সমাবেশ অনুষ্ঠিত
  • পটুয়াখালী বিএনপির দুগ্রুপে তুমুল সংঘর্ষ, ফাঁকা গুলি ৫ পুলিশ আহত
  • হাসিনার বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিতে ট্রাইব্যুনালে আসিফ মাহমুদ
  • সাবেক মেয়র তাপসের ব্যাংক হিসাব জব্দ
  • এখন মন খারাপ হয় না পলকের, লড়তে চান ভোটে
  • এক এগারোর সরকার নিয়ে মূল্যায়ন কী? যা বললেন তারেক রহমান
  • বিএনপির চাঁদাবাজি নিয়ে সরকারকে দুষলেন রুমিন ফারহানা