শুক্রবার, নভেম্বর ২৮, ২০২৫
প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

ঢাবি বন্ধ থাকলেও হল খোলা থাকবে

মহামারি করোনাভাইরাসের কারণে দেশের স্কুল-কলেজ ও সমমানের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান দুই সপ্তাহের জন্য বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। ২১ জানুয়ারি (শুক্রবার) থেকে আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে।

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে ২১ জানুয়ারি থেকে আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত স্কুল-কলেজ বন্ধসহ জরুরি ৫ দফা নির্দেশনা জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।

এদিকে সরকারের এ সিদ্ধান্তের সঙ্গে একমত পোষণ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

শুক্রবার (২১ জানুয়ারি) সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, জাতীয় সিদ্ধান্তের সঙ্গে সংহতি রেখে আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। অনলাইনে ক্লাস কার্যক্রম চালু থাকবে।

শিক্ষার্থীদের আবাসিক হল বন্ধ হবে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ছেলেমেয়েরা যেখানে আসছে সেখানে স্থির থাকুক। তাদের এখান থেকে সরিয়ে অন্য ঝুঁকির মধ্যে ফেলানো ঠিক হবে না।

এদিকে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে রাজধানীর মহাখালীতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে করোনার সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে ব্রিফ করেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, শুক্রবার ২১ জানুয়ারি থেকে ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। এ ছাড়া সামাজিক, রাজনৈতিক ও ধর্মীয় অনুষ্ঠানে ১০০ জনের বেশি লোক অংশ নিতে পারবে না। সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান অর্ধেক জনবল নিয়ে চলবে। এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়েছে। শিগগিরই প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে।

মন্ত্রী বলেন, করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ায় আমরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলেছিলাম। সব অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বজায় রেখেছিলাম। কিন্তু ইদানীং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে করোনা সংক্রমণের হার বেড়ে যাচ্ছে। তাই প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আগামী ২ সপ্তাহ স্কুল, কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

জাহিদ মালেক আরও বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার উদ্দেশ্য হচ্ছে, সংক্রমণ কমানো। যাতে শিক্ষার্থীরা সংক্রমিত না হয়। আগামী দুই সপ্তাহ পরে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে।
তিনি বলেন, সংক্রমণ কমানোর জন্য আরও কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে। দেশে পরিবহন ও সামাজিক অনুষ্ঠানে প্রচুর পরিমাণে লোক চলাচল করছে। এতে করোনা সংক্রমণ বাড়ছে। তাই সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, কোনো অনুষ্ঠানে ১০০ জনের বেশি লোক থাকতে পারবে না। এবং যারা আসবে, তাদের টিকার সদন এবং করোনা পরীক্ষা করা থাকতে হবে। যানবাহনে উঠার ক্ষেত্রেও একই বিষয় প্রয়োজন হবে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

নির্বাচনি কার্যক্রমে ঢুকে যাওয়ার আগেই পদত্যাগের প্রস্তুতি নিচ্ছি : উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

উপদেষ্টাসহ সরকারের বিভিন্ন দায়িত্বে থেকে যারা নির্বাচনে অংশ নেবেন, নির্বাচনি কার্যক্রমে ঢুকেবিস্তারিত পড়ুন

২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সেনাবাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত : ইসি সচিব

সেনাবাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলেবিস্তারিত পড়ুন

দ্বিতীয় ধাপে আরো ১৫৮ ইউএনওকে বদলি

দ্বিতীয় ধাপে দেশের ৮ বিভাগের ১৫৮ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও) একযোগে বদলিবিস্তারিত পড়ুন

  • ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ফের ভূমিকম্প
  • সিসিইউতে বেগম খালেদা জিয়া
  • ঠিকানা বিভ্রাটে ৭ দেশে পোস্টাল ভোটের নিবন্ধন স্থগিত করলো ইসি
  • ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তায় তিন স্তরের ব্যবস্থা থাকবে : ইসি সচিব
  • প্লট দুর্নীতির তিন মামলায় শেখ হাসিনার ২১ বছরের কারাদণ্ড
  • ১৩৬ পুলিশ পরিদর্শকের বদলি
  • শেখ হাসিনার পক্ষে আদালতে না লড়ার ঘোষণা আইনজীবী জেড আই খান পান্নার
  • প্রবাসীরা যেকোনো সময় অনলাইনে ভোটার নিবন্ধন করতে পারবেন: ইসি
  • ‘শেখ হাসিনাকে ফেরত দেওয়ার অনুরোধ পর্যালোচনা করা হচ্ছে’
  • ১৬৬ উপজেলায় নতুন ইউএনও
  • এসপি পদায়নের লটারি কিভাবে হয়েছে, জানালেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যা যা করা প্রয়োজন, সবই করা হবে : সিইসি