মঙ্গলবার, সেপ্টেম্বর ১৬, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

দৃশ্যত কোনো উপার্জন নেই তবু লন্ডনে বিলাসবহুল জীবনযাপন

তারেক রহমান। তার কোনো উপার্জন নেই। বিলাসবহুল জীবনযাপন করছেন যুক্তরাজ্যের লন্ডনে।

যুক্তরাজ্যের লন্ডনে অবস্থানরত একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি তারেক রহমানকে অর্থের জোগান দেওয়া ব্যক্তিদের বিষয়ে নজরদারি শুরু করেছে সরকারের একাধিক গোয়েন্দা সংস্থা। তারেক রহমান প্রায় ১৪ বছর লন্ডনে অবস্থান করে বিলাসবহুল জীবনযাপন করছেন; কিন্তু দৃশ্যত তার কোনো উপার্জন নেই।

গোয়েন্দা কর্মকর্তারা বলছেন, প্রবাসী বাংলাদেশিরা তার অর্থের অন্যতম জোগানদাতা; যাদের অধিকাংশই রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী এবং তারা সিলেট অঞ্চলের বাসিন্দা। গোয়েন্দারা দেশি-বিদেশি বিভিন্ন সংস্থার সহযোগিতা নিয়ে তাদের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহের চেষ্টা করছে। ইতিমধ্যেই গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর বিভিন্ন মাধ্যমে কিছু তথ্য মিলেছে। এছাড়া ঢাকা থেকেও অর্থ পাচারের তথ্য পেয়েছেন গোয়েন্দারা।

গোয়েন্দা সংস্থার একজন কর্মকর্তা জানান, ‘লন্ডনে প্রবাসী বাংলাদেশি রেস্টুরেন্ট মালিক ও বাংলাদেশে তাদের আত্মীয়দের বিষয়ে কিছু তথ্য পাওয়া গেছে। তাদের নিবিড় নজরদারিতে আনার পাশাপাশি বিশেষভাবে বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে। যাদের তারেক রহমানকে অর্থ দেওয়ার বিষয়ে প্রাথমিক তথ্য পাওয়া গেছে, বাংলাদেশে ওইসব ব্যক্তি, তাদের আত্মীয়স্বজন এবং ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলোর ব্যাংক হিসাব তলব করা হবে। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ ফাইনান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ), দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক), জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর), শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতরসহ বিভিন্ন সংস্থার সহযোগিতা নেবে গোয়েন্দারা।

গোয়েন্দা তথ্যমতে কিছু সিলেটি ব্যবসায়ী ও তাদের আত্মীয়রা হুন্ডির মাধ্যমে তারেকের কাছে অর্থ পাঠান। তারেক রহমান আদালতে সাজাপ্রাপ্ত আসামি। তাকে অর্থের জোগান দেওয়া ফৌজদারি অপরাধ। তাই তার অর্থের জোগানদাতা ও পাচারকারীদের পুরো চেইন নিয়ে একাধিক সংস্থা কাজ করছে। এর মাধ্যমে তারেকের কাছে অর্থ প্রেরণকারী পুরো চক্রকে আইনের আওতায় আনা সম্ভব বলে মনে করছেন গোয়েন্দা কর্মকর্তারা।

অপর একজন গোয়েন্দা কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা সিলেট অঞ্চলের বাসিন্দা লন্ডন প্রবাসী রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ীদের কিছু নথিপত্র সংগ্রহ করেছি। এসব প্রবাসীর দেশে থাকা আত্মীয়স্বজনদেরও গোয়েন্দা নজরদারির আওতায় আনা হয়েছে। এ ছাড়া রাজনৈতিক মতাদর্শ, মনোনয়নের প্রত্যাশাসহ নানা কারণে যারা বাংলাদেশ থেকে তারেক রহমানকে অর্থ দেন তারা অর্থ পাঠানোর মাধ্যম হিসেবে লন্ডন প্রবাসীদের আত্মীয়দের ব্যবহার করেন। এর আগে তারেক রহমানের অন্যতম অর্থদাতা হিসেবে বিএনপির এক নির্বাহী সদস্যের নাম আসে। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) তাকে জিজ্ঞাসাবাদও করে।
সৌজন্যে: বাংলাদেশ প্রতিদিন।

একই রকম সংবাদ সমূহ

পদ্মা সেতুতে গাড়ি থামানো ছাড়াই স্বয়ংক্রিয় টোল আদায়

পদ্মা সেতুতে লাইভ পাইলটিং আকারে চালু হয়েছে আধুনিক ননস্টপ ইলেকট্রনিক টোল কালেকশনবিস্তারিত পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য আরো গভীর করতে চান প্রধান উপদেষ্টা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য, বিনিয়োগ, জ্বালানি ও উন্নয়ন সহযোগিতা আরও গভীর করবেন বলেবিস্তারিত পড়ুন

৭ পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

বাংলাদেশ পুলিশের সাত কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার করেছে সরকার। রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) স্বরাষ্ট্রবিস্তারিত পড়ুন

  • প্রবাসীরা পোস্টাল ব্যালটে কীভাবে ভোট দেবেন, জানালেন ইসি
  • নতুন বেতন কাঠামোতে যেসব বিষয়ে গুরুত্ব পাচ্ছে
  • সহিংসতার অভিযোগে ৫ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে ফেরত পাঠাচ্ছে ভারত
  • কোনো চাপে নয়, ভারতের অনুরোধে ইলিশ পাঠানো হয়েছে: উপদেষ্টা
  • ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ‘মহোৎসবের নির্বাচন’: প্রধান উপদেষ্টা
  • ১২ অক্টোবর থেকে দেশব্যাপী টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন
  • নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে: প্রধান উপদেষ্টাকে কমিশন চেয়ারম্যান
  • সেনাপ্রধানের সঙ্গে মালদ্বীপের চিফ অব ডিফেন্স ফোর্সের সৌজন্য সাক্ষাৎ
  • পাচারকৃত অর্থ অনুসন্ধানের চেষ্টা করছে সরকার: অ্যাটর্নি জেনারেল
  • উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমি নিজেও নিরুপায় হয়ে ঘুষ দিয়েছি: অর্থ উপদেষ্টা
  • মানুষের জন্ম হয়েছে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য : প্রধান উপদেষ্টা
  • বাংলাদেশিদের জন্য চীনের ভিসা আবেদনের নতুন নির্দেশনা