শুক্রবার, জুন ৬, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

‘বৈষম্যবিরোধী বা সমন্বয়ক’ পরিচয়ের এখন কোনো অস্তিত্ব নেই : নাহিদ

বৈষম্যবিরোধী অথবা সমন্বয়ক পরিচয়ের এখন কোনো অস্তিত্ব নেই বলে জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।

শুক্রবার (৭ মার্চ) বিকালে জাতীয় নাগরিক কমিটির কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

নাহিদ ইসলাম বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন আর আগের জায়গা নেই। সেখান থেকে একটি ছাত্র সংগঠন তৈরি হয়েছে। রাজনৈতিক দল তৈরি হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী বা সমন্বয়ক পরিচয়টা এখন আর এক্সিস্ট (অস্তিত্ব) করে না। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে আমাদের অনুরোধ থাকবে, এই পরিচয়ে ব্যবহার করে কেউ যদি অপকর্ম করে তাহলে তারা যেন আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেন।

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে এনসিপির আহ্বায়ক বলেন, দল আত্মপ্রকাশের পর আমরা এখন নিবন্ধনের শর্তাবলির প্রতি গুরুত্বারোপ করছি, সাংগঠনিক বিস্তারে মনোযোগ দিয়েছি। রোজার পর এগুলো পুরোদমে চলবে। এরপর আমরা ভাববো।

যে কোনো সময়ে নির্বাচনের জন্য জাতীয় নাগরিক পার্টি প্রস্তুতি রয়েছে জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, আমরা বলেছি জাতীয় নির্বাচনের পাশাপাশি গণপরিষদ নির্বাচন দেখতে চাই। এ মুহূর্তে নির্বাচনই এনসিপির একমাত্র দাবি নয়। আমরা দৃশ্যমান বিচার দেখতে চাই। ঐক্যমতে জুলাই সনদ, যেখানে সকল রাজনৈতিক দলের স্বাক্ষর থাকবে। জনগণ দেখতে পারবে কোন দল কোন সংস্কারের পক্ষে আছে- কোন দল বিপক্ষে আছে। নির্বাচনের আগে জুলাই সনদ আমরা কার্যকর দেখতে চাই। জুলাই ঘোষণাপত্রের যে কথা ছাত্রদের পক্ষ থেকে উঠেছিলো তার বাস্তবায়ন দ্রুত সময়ে দেখতে চাই।

এনসিপির শীর্ষ এই নেতা বলেন, নাগরিক পার্টির নারী সদস্যের টার্গেট করে সাইবার জগতে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে, বুলিং চলছে। এক ধরনের হেনস্তার মধ্যে দিয়ে তাদের যেতে হচ্ছে। বিগত ফ্যাসিবাদী সরকারের অনুসারীরা এই কাজে বেশি যুক্ত রয়েছে। রাজনৈতিক অঙ্গনে নারীদের টার্গেট করা হচ্ছে। যাতে নারীরা রাজনৈতিক কাজে, দেশ গঠনের কাছে যুক্ত হতে না পারে, নিরুৎসাহিত করতে। তাদের মেন্টাল ট্রমার মধ্যে দিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।

তিনি বলেন, আমাদের রাজনৈতিক দলগুলো কেন যেন নির্বাচনের কথা এলে নির্বাচন পেটানোর ভয়টা পান। আমাদের মাথায় কাজ করে, নির্বাচন হবে ক্ষমতায় যাবো। বিচারের দাবিতে প্রত্যেক রাজনৈতিক দলের উচিত অন্তর্বর্তী সরকারের উপর চাপ দেওয়া।

এদিন এক প্রশ্নের জবাবে দলের উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেন, হাজারের উপর মানুষকে হত্যা করা হয়েছে। এখনো আমাদের বাবারা-মায়েরা তাদের সন্তানের লাশ কোথায় দাফন করা হয়েছে সেটা খুঁজে বেড়াচ্ছেন। শতাধিক লাশ রায়ের বাজার কবরস্থানে বেওয়ারিশ দাফন করা হয়েছে। যে খুনির নির্দেশে এত বড় একটি হত্যাকাণ্ড হলো। ওই খুনিটার বিচার আমরা বাংলাদেশে দেখতে চাই।

একই রকম সংবাদ সমূহ

২০২২ সাল থেকে র‌্যাবের গোপন সেলে ছিলেন সুব্রত বাইন: গুম সংক্রান্ত তদন্ত কমিশন

র‌্যাবের টাস্কফোর্স ইন্টারোগেশনের (টিএফআই) গোপন সেলে ২০২২ সাল থেকে ২০২৪ সালের ৬-৭বিস্তারিত পড়ুন

সংবাদমাধ্যমে ভুল তথ্য ছড়ানোয় উদ্বিগ্ন প্রেস সচিব

বাংলাদেশে অপ-সাংবাদিকতার ফলে ক্ষুব্ধ অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।বিস্তারিত পড়ুন

দেশে ফিরতে হবে কাদের ও কারা পাবেন স্থায়ী নিষেধাজ্ঞা, জানালো ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাস জানিয়েছে, অনুমোদিত ভ্রমণকাল শেষ হওয়ার পরও যদি কেউ যুক্তরাষ্ট্রেবিস্তারিত পড়ুন

  • নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার আগে জুলাই সনদ প্রকাশ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ: নাহিদ ইসলাম
  • নিরাপত্তা নিয়ে দুশ্চিন্তার কোনো কারণ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • ‘বিচারকদের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ ছিল ষোড়শ সংশোধনী মামলার মূল উদ্দেশ্য’
  • ‘ডা. জোবাইদা-জায়মা রহমানের নামে কোনো ফেসবুক অ্যাকাউন্ট নেই’
  • ডা. জুবাইদা ও জাইমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চলছে : বিএনপি
  • যে কৌশলে বুদ্ধিজীবী তদবির করেছিলেন, প্রকাশ করলেন শিক্ষা উপদেষ্টা
  • নির্বিঘ্ন ও নিরাপদ ঈদযাত্রা নিশ্চিতে অভিযোগ থাকলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • গুমের একেকটি ঘটনা ভয়াবহ, গা শিউরে ওঠার মতো: প্রধান উপদেষ্টা
  • রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা ছাড়াই বাজেট দিয়েছে সরকার: বিএনপি
  • এখন থেকে ভুল সংবাদ পরিবেশন করলে ব্যবস্থা: উপ-প্রেস সচিব
  • শেখ মুজিব, তাজউদ্দিনসহ যুক্তিযোদ্ধা সনদ বাতিলের খবর ভুয়া: উপদেষ্টা ফারুকী
  • ঢাকায় শিগগিরই চালু হচ্ছে জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয়