শনিবার, জুন ১৪, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

যাবজ্জীবন দণ্ড নিয়ে চূড়ান্ত রায়ে যা বললেন আপিল বিভাগ

‘যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ আমৃত্যু কারাদণ্ড’ বলে চূড়ান্ত রায় দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। তবে আদালত চাইলে প্রেক্ষাপট বিবেচনায় ৩০ বছর কারাদণ্ড দিতে পারবেন বলেও রায়ে উল্লেখ করা হয়েছে।

মঙ্গলবার সকালে প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন সাত বিচারকের আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন।

ঘোষিত রায়ে বলা হয়, প্রাথমিক অর্থে যাবজ্জীবন কারাবাস মানে কোনও দণ্ডিতের বাকি জীবন।

ফৌজদারি কার্যবিধি ও দণ্ডবিধির এ-সংক্রান্ত বিধানগুলো একসঙ্গে পড়লে যাবজ্জীবন মানে ৩০ বছরের কারাবাস। তবে আদালত, ট্রাইব্যুনাল, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল কর্তৃক কাউকে আমৃত্যু কারাদণ্ড দেওয়া হলে সেই দণ্ডিত ব্যক্তি ফৌজদারি কার্যবিধির ৩৫-এ ধারার সুবিধা পাবেন না।

ভার্চুয়াল আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে যুক্ত ছিলেনন অ্যাটর্নি জেনারেল এএম আমিন উদ্দিন ও ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিশ্বজিৎ দেবনাথ। আর আসামি পক্ষে খন্দকার মাহবুব হোসেন ও আইনজীবী শিশির মনির।

গত বছর ১১ জুলাই প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে পূর্ণাঙ্গ আপিল বেঞ্চে শুনানি শেষে রিভিউ আবেদনটির রায় (সিএভি) অপেক্ষমাণ রাখেন। তার আগে রিভিউ শুনানিতে সর্বোচ্চ আদালত পাঁচ অ্যামিকাস কিউরির বক্তব্য শোনেন। তারা হলেন আইনজীবী রোকন উদ্দিন মাহমুদ, এএফ হাসান আরিফ, আবদুর রেজাক খান, মুনসুরুল হক চৌধুরী ও এএম আমিন উদ্দিন।

প্রসঙ্গত, ২০০১ সালে সাভারে জামান নামে এক ব্যক্তিকে গুলি করে হত্যা করা হয়।

এ ঘটনায় ২০০৩ সালে তিনজনকে মৃত্যুদণ্ড দেন দ্রুতবিচার ট্রাইব্যুনাল। হাইকোর্টে আপিলের পর বিচারিক আদালতের দণ্ড বহাল থাকে।

এর বিরুদ্ধে আপিলের পর ২০১৭ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি আসামিদের মৃত্যুদণ্ড মওকুফ করে আমৃত্যু কারাদণ্ড দেন সর্বোচ্চ আদালত।

রায় ঘোষণার সময় আপিল বিভাগ ‘যাবজ্জীবন কারাদণ্ড মানে আমৃত্যু কারাবাস’ এমন মন্তব্য করেন। এর প্রতিবাদ জানান আসামিপক্ষের আইনজীবী খন্দকার মাহবুব হোসেন।

তবে ওই দিন অন্যান্য মামলার আসামির ক্ষেত্রেও এ সিদ্ধান্ত প্রযোজ্য হবে কিনা সে বিষয়ে প্রয়াত অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম বলেছিলেন, সবার ক্ষেত্রে এ রায় প্রযোজ্য হবে কিনা সেটি পূর্ণাঙ্গ রায় না হওয়া পর্যন্ত বলা যাবে না।

ওই দিন খন্দকার মাহবুব হোসেন বলেছিলেন, রায়ের সময় প্রধান বিচারপতি বলেন, যাবজ্জীবন মানে আমৃত্যু (ন্যাচারাল লাইফ) কারাবাস। আমি প্রতিবাদ করে বলেছিলাম, দণ্ডবিধির ৫৭ ধারায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের অর্থ ৩০ বছর। এ ছাড়া যাবজ্জীবনের আসামিরা কারাগারে রেয়াত পেয়ে দণ্ড সাড়ে ২২ বছরে নেমে আসে। যদি আমৃত্যুই হয়ে থাকে, তা হলে তাদের রেয়াতের কি হবে? আমি আরও বলেছিলাম, প্রধান বিচারপতির এ মন্তব্য যেন মূল রায়ে না থাকে। তবে যদি থাকে, তা হলে সব আসামির ক্ষেত্রে এটি প্রযোজ্য হবে।

২০১৭ সালের ২৪ এপ্রিল সুপ্রিমকোর্টের ওয়েবসাইটে এ মামলার ৯২ পৃষ্ঠার পূর্ণাঙ্গ এ রায় প্রকাশিত হয়। পরে ২০১৭ সালের ৫ নভেম্বর আতাউর রহমান মৃধার আইনজীবী ওই রায়ের রিভিউ’র কথা সাংবাদিকদের জানান।

একই রকম সংবাদ সমূহ

ক্ষমতায় গেলে ড. ইউনূসকে পাশে চাইবে বিএনপি

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে তারেক রহমানের দেড় ঘণ্টার বৈঠকে দেশেরবিস্তারিত পড়ুন

ভারী ‘মারণাস্ত্র’ থাকবে না পুলিশের কাছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী জানিয়েছেন, মাঠপর্যায়ের পুলিশের কাছেবিস্তারিত পড়ুন

অনেক প্রাণের বিনিময়ে পাওয়া নতুন বাংলাদেশকে সবাই মিলে এগিয়ে নিতে হবে

দেশের বিরুদ্ধে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে। এই ষড়যন্ত্র মোকাবেলায় ঐক্যবদ্ধ থাকার বিকল্প নেইবিস্তারিত পড়ুন

  • দ্রুত মামলা নিষ্পত্তি ও মানবাধিকার নিশ্চিতসহ ৩ লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছি: আইন উপদেষ্টা
  • দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
  • সাতক্ষীরার গ্রামীন উন্নয়নে ৩৬৮৮ কোটি টাকার প্রকল্প
  • প্রস্তুতি ঠিক থাকলে রমজানের আগেও নির্বাচন হতে পারে
  • প্রধান উপদেষ্টাকে কলম ও বই উপহার দিলেন তারেক রহমান
  • বৈঠক শেষে হাসিমুখে হোটেল ত্যাগ করেন তারেক রহমান
  • প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তারেক রহমানের রুদ্ধদ্বার বৈঠক
  • লন্ডনে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে আমীর খসরুর সাক্ষাৎ
  • ব্রিটিশ রাজা তৃতীয় চার্লসের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার একান্ত সাক্ষাৎ
  • ভারতে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় মোদিকে ড. ইউনূসের শোকবার্তা
  • তারেক রহমান চাইলে যে কোনো সময় দেশে ফিরতে পারেন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • ২৫ জুলাইয়ের মধ্যে এসএসসির ফল প্রকাশ