বৃহস্পতিবার, জুলাই ৩, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

ঢাবি বন্ধ থাকলেও হল খোলা থাকবে

মহামারি করোনাভাইরাসের কারণে দেশের স্কুল-কলেজ ও সমমানের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান দুই সপ্তাহের জন্য বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। ২১ জানুয়ারি (শুক্রবার) থেকে আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে।

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে ২১ জানুয়ারি থেকে আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত স্কুল-কলেজ বন্ধসহ জরুরি ৫ দফা নির্দেশনা জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।

এদিকে সরকারের এ সিদ্ধান্তের সঙ্গে একমত পোষণ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

শুক্রবার (২১ জানুয়ারি) সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, জাতীয় সিদ্ধান্তের সঙ্গে সংহতি রেখে আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। অনলাইনে ক্লাস কার্যক্রম চালু থাকবে।

শিক্ষার্থীদের আবাসিক হল বন্ধ হবে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ছেলেমেয়েরা যেখানে আসছে সেখানে স্থির থাকুক। তাদের এখান থেকে সরিয়ে অন্য ঝুঁকির মধ্যে ফেলানো ঠিক হবে না।

এদিকে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে রাজধানীর মহাখালীতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে করোনার সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে ব্রিফ করেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, শুক্রবার ২১ জানুয়ারি থেকে ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। এ ছাড়া সামাজিক, রাজনৈতিক ও ধর্মীয় অনুষ্ঠানে ১০০ জনের বেশি লোক অংশ নিতে পারবে না। সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান অর্ধেক জনবল নিয়ে চলবে। এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়েছে। শিগগিরই প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে।

মন্ত্রী বলেন, করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ায় আমরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলেছিলাম। সব অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বজায় রেখেছিলাম। কিন্তু ইদানীং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে করোনা সংক্রমণের হার বেড়ে যাচ্ছে। তাই প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আগামী ২ সপ্তাহ স্কুল, কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

জাহিদ মালেক আরও বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার উদ্দেশ্য হচ্ছে, সংক্রমণ কমানো। যাতে শিক্ষার্থীরা সংক্রমিত না হয়। আগামী দুই সপ্তাহ পরে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে।
তিনি বলেন, সংক্রমণ কমানোর জন্য আরও কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে। দেশে পরিবহন ও সামাজিক অনুষ্ঠানে প্রচুর পরিমাণে লোক চলাচল করছে। এতে করোনা সংক্রমণ বাড়ছে। তাই সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, কোনো অনুষ্ঠানে ১০০ জনের বেশি লোক থাকতে পারবে না। এবং যারা আসবে, তাদের টিকার সদন এবং করোনা পরীক্ষা করা থাকতে হবে। যানবাহনে উঠার ক্ষেত্রেও একই বিষয় প্রয়োজন হবে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

৫ আগস্ট ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’, সাধারণ ছুটি ঘোষণা

৫ আগস্টকে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ ঘোষণা করে ওই দিন সাধারণ ছুটি ঘোষণাবিস্তারিত পড়ুন

ভুয়া তথ্য মোকাবিলায় জাতিসংঘের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস মিথ্যা তথ্য প্রতিরোধ ও নৈতিক মান বজায়বিস্তারিত পড়ুন

২০১৮’র প্রহসনের নির্বাচনের আগে গোপন বৈঠক হয় যেখানে

রাষ্ট্রদ্রোহ ও জনগণের ভোট ছাড়া নির্বাচন সম্পন্ন করার অভিযোগে বিএনপির করা মামলায়বিস্তারিত পড়ুন

  • সংসদ নির্বাচনে ৪.৮ মিলিয়ন ডলার দিচ্ছে জাপান
  • ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর কোনো মামলায় প্রথম সাজা শেখ হাসিনার
  • ২০১৮ সংসদ নির্বাচন : রাতের ভোটের দায় স্বীকার করে নুরুল হুদার জবানবন্দি
  • ফুল গিয়ারে জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে কমিশন: সিইসি
  • সেই একান্ত বৈঠকে কী বলেছিলেন প্রধান উপদেষ্টা, জানালেন সিইসি
  • জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গু*লি ছোড়া হয়
  • ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি বৃত্তি’ চালু করেছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
  • ‘আ.লীগ কখনই শোধরাবে না, সুযোগ পেলে আগের চেয়েও ভয়ঙ্কর হবে’
  • জুলাইকে গণজাগরণ ও ঐক্যের মাসে পরিণত করার আহবান প্রধান উপদেষ্টার
  • নির্বাচনী বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
  • কর্মস্থল থেকে উধাও : চট্টগ্রামের সাবেক ডিআইজিসহ তিন পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
  • খালেদা জিয়া হচ্ছেন রাষ্ট্রপতি? পিনাকীর পোস্টে আলোড়ন