মঙ্গলবার, জুলাই ১, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

‘বৈষম্যবিরোধী বা সমন্বয়ক’ পরিচয়ের এখন কোনো অস্তিত্ব নেই : নাহিদ

বৈষম্যবিরোধী অথবা সমন্বয়ক পরিচয়ের এখন কোনো অস্তিত্ব নেই বলে জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।

শুক্রবার (৭ মার্চ) বিকালে জাতীয় নাগরিক কমিটির কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

নাহিদ ইসলাম বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন আর আগের জায়গা নেই। সেখান থেকে একটি ছাত্র সংগঠন তৈরি হয়েছে। রাজনৈতিক দল তৈরি হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী বা সমন্বয়ক পরিচয়টা এখন আর এক্সিস্ট (অস্তিত্ব) করে না। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে আমাদের অনুরোধ থাকবে, এই পরিচয়ে ব্যবহার করে কেউ যদি অপকর্ম করে তাহলে তারা যেন আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেন।

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে এনসিপির আহ্বায়ক বলেন, দল আত্মপ্রকাশের পর আমরা এখন নিবন্ধনের শর্তাবলির প্রতি গুরুত্বারোপ করছি, সাংগঠনিক বিস্তারে মনোযোগ দিয়েছি। রোজার পর এগুলো পুরোদমে চলবে। এরপর আমরা ভাববো।

যে কোনো সময়ে নির্বাচনের জন্য জাতীয় নাগরিক পার্টি প্রস্তুতি রয়েছে জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, আমরা বলেছি জাতীয় নির্বাচনের পাশাপাশি গণপরিষদ নির্বাচন দেখতে চাই। এ মুহূর্তে নির্বাচনই এনসিপির একমাত্র দাবি নয়। আমরা দৃশ্যমান বিচার দেখতে চাই। ঐক্যমতে জুলাই সনদ, যেখানে সকল রাজনৈতিক দলের স্বাক্ষর থাকবে। জনগণ দেখতে পারবে কোন দল কোন সংস্কারের পক্ষে আছে- কোন দল বিপক্ষে আছে। নির্বাচনের আগে জুলাই সনদ আমরা কার্যকর দেখতে চাই। জুলাই ঘোষণাপত্রের যে কথা ছাত্রদের পক্ষ থেকে উঠেছিলো তার বাস্তবায়ন দ্রুত সময়ে দেখতে চাই।

এনসিপির শীর্ষ এই নেতা বলেন, নাগরিক পার্টির নারী সদস্যের টার্গেট করে সাইবার জগতে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে, বুলিং চলছে। এক ধরনের হেনস্তার মধ্যে দিয়ে তাদের যেতে হচ্ছে। বিগত ফ্যাসিবাদী সরকারের অনুসারীরা এই কাজে বেশি যুক্ত রয়েছে। রাজনৈতিক অঙ্গনে নারীদের টার্গেট করা হচ্ছে। যাতে নারীরা রাজনৈতিক কাজে, দেশ গঠনের কাছে যুক্ত হতে না পারে, নিরুৎসাহিত করতে। তাদের মেন্টাল ট্রমার মধ্যে দিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।

তিনি বলেন, আমাদের রাজনৈতিক দলগুলো কেন যেন নির্বাচনের কথা এলে নির্বাচন পেটানোর ভয়টা পান। আমাদের মাথায় কাজ করে, নির্বাচন হবে ক্ষমতায় যাবো। বিচারের দাবিতে প্রত্যেক রাজনৈতিক দলের উচিত অন্তর্বর্তী সরকারের উপর চাপ দেওয়া।

এদিন এক প্রশ্নের জবাবে দলের উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেন, হাজারের উপর মানুষকে হত্যা করা হয়েছে। এখনো আমাদের বাবারা-মায়েরা তাদের সন্তানের লাশ কোথায় দাফন করা হয়েছে সেটা খুঁজে বেড়াচ্ছেন। শতাধিক লাশ রায়ের বাজার কবরস্থানে বেওয়ারিশ দাফন করা হয়েছে। যে খুনির নির্দেশে এত বড় একটি হত্যাকাণ্ড হলো। ওই খুনিটার বিচার আমরা বাংলাদেশে দেখতে চাই।

একই রকম সংবাদ সমূহ

ক্ষমতায় এলে চব্বিশের শহীদদের নামে স্থাপনা-সড়কের নামকরণ করবে বিএনপি

বিএনপি ক্ষমতায় এলে দেশের বিভিন্ন স্থাপনা, সড়ক কিংবা গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান চব্বিশের শহীদদেরবিস্তারিত পড়ুন

২০১৮ সংসদ নির্বাচন : রাতের ভোটের দায় স্বীকার করে নুরুল হুদার জবানবন্দি

২০১৮ এর রাতের ভোটের দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছেন সাবেক সিইসি নুরুলবিস্তারিত পড়ুন

ফুল গিয়ারে জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে কমিশন: সিইসি

২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল মাসকে লক্ষ্য রেখে নির্বাচন কমিশন জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেবিস্তারিত পড়ুন

  • সেই একান্ত বৈঠকে কী বলেছিলেন প্রধান উপদেষ্টা, জানালেন সিইসি
  • জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গু*লি ছোড়া হয়
  • ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি বৃত্তি’ চালু করেছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
  • ‘আ.লীগ কখনই শোধরাবে না, সুযোগ পেলে আগের চেয়েও ভয়ঙ্কর হবে’
  • জুলাইকে গণজাগরণ ও ঐক্যের মাসে পরিণত করার আহবান প্রধান উপদেষ্টার
  • নির্বাচনী বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
  • বিএনপি ধরে নিয়েছে তারা আবার ক্ষমতায় গিয়ে অপকর্ম করবে: ডা. তাহের
  • আইএইচআরসি বাংলাদেশ ন্যাশনাল বোর্ডের প্রেসিডেন্ট পদে পুনর্নিয়োগ পেলেন এম এ হাশেম রাজু
  • ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের ৫৩নং ওয়ার্ডে রাস্তা নির্মাণে তানিয়া তাপসীর বাঁধা!
  • পক্ষপাতদুষ্ট হয়ে কাজ না করলে কারও কোনো সমস্যা হবে না : এনবিআর কর্মকর্তাদের অর্থ উপদেষ্টা
  • বাংলাদেশকে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ফেরাতে চীন ইতিবাচক: মির্জা ফখরুল
  • ‘পিআর ইস্যু নিয়ে দ্বন্দ্ব সৃষ্টিকারীরা দেশের আদর্শে বিশ্বাসী নয়’ : ড. মঈন খান