সোমবার, অক্টোবর ১৩, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

‘বৈষম্যবিরোধী বা সমন্বয়ক’ পরিচয়ের এখন কোনো অস্তিত্ব নেই : নাহিদ

বৈষম্যবিরোধী অথবা সমন্বয়ক পরিচয়ের এখন কোনো অস্তিত্ব নেই বলে জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।

শুক্রবার (৭ মার্চ) বিকালে জাতীয় নাগরিক কমিটির কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

নাহিদ ইসলাম বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন আর আগের জায়গা নেই। সেখান থেকে একটি ছাত্র সংগঠন তৈরি হয়েছে। রাজনৈতিক দল তৈরি হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী বা সমন্বয়ক পরিচয়টা এখন আর এক্সিস্ট (অস্তিত্ব) করে না। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে আমাদের অনুরোধ থাকবে, এই পরিচয়ে ব্যবহার করে কেউ যদি অপকর্ম করে তাহলে তারা যেন আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেন।

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে এনসিপির আহ্বায়ক বলেন, দল আত্মপ্রকাশের পর আমরা এখন নিবন্ধনের শর্তাবলির প্রতি গুরুত্বারোপ করছি, সাংগঠনিক বিস্তারে মনোযোগ দিয়েছি। রোজার পর এগুলো পুরোদমে চলবে। এরপর আমরা ভাববো।

যে কোনো সময়ে নির্বাচনের জন্য জাতীয় নাগরিক পার্টি প্রস্তুতি রয়েছে জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, আমরা বলেছি জাতীয় নির্বাচনের পাশাপাশি গণপরিষদ নির্বাচন দেখতে চাই। এ মুহূর্তে নির্বাচনই এনসিপির একমাত্র দাবি নয়। আমরা দৃশ্যমান বিচার দেখতে চাই। ঐক্যমতে জুলাই সনদ, যেখানে সকল রাজনৈতিক দলের স্বাক্ষর থাকবে। জনগণ দেখতে পারবে কোন দল কোন সংস্কারের পক্ষে আছে- কোন দল বিপক্ষে আছে। নির্বাচনের আগে জুলাই সনদ আমরা কার্যকর দেখতে চাই। জুলাই ঘোষণাপত্রের যে কথা ছাত্রদের পক্ষ থেকে উঠেছিলো তার বাস্তবায়ন দ্রুত সময়ে দেখতে চাই।

এনসিপির শীর্ষ এই নেতা বলেন, নাগরিক পার্টির নারী সদস্যের টার্গেট করে সাইবার জগতে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে, বুলিং চলছে। এক ধরনের হেনস্তার মধ্যে দিয়ে তাদের যেতে হচ্ছে। বিগত ফ্যাসিবাদী সরকারের অনুসারীরা এই কাজে বেশি যুক্ত রয়েছে। রাজনৈতিক অঙ্গনে নারীদের টার্গেট করা হচ্ছে। যাতে নারীরা রাজনৈতিক কাজে, দেশ গঠনের কাছে যুক্ত হতে না পারে, নিরুৎসাহিত করতে। তাদের মেন্টাল ট্রমার মধ্যে দিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।

তিনি বলেন, আমাদের রাজনৈতিক দলগুলো কেন যেন নির্বাচনের কথা এলে নির্বাচন পেটানোর ভয়টা পান। আমাদের মাথায় কাজ করে, নির্বাচন হবে ক্ষমতায় যাবো। বিচারের দাবিতে প্রত্যেক রাজনৈতিক দলের উচিত অন্তর্বর্তী সরকারের উপর চাপ দেওয়া।

এদিন এক প্রশ্নের জবাবে দলের উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেন, হাজারের উপর মানুষকে হত্যা করা হয়েছে। এখনো আমাদের বাবারা-মায়েরা তাদের সন্তানের লাশ কোথায় দাফন করা হয়েছে সেটা খুঁজে বেড়াচ্ছেন। শতাধিক লাশ রায়ের বাজার কবরস্থানে বেওয়ারিশ দাফন করা হয়েছে। যে খুনির নির্দেশে এত বড় একটি হত্যাকাণ্ড হলো। ওই খুনিটার বিচার আমরা বাংলাদেশে দেখতে চাই।

একই রকম সংবাদ সমূহ

নির্বাচনে কারও পক্ষে অন্যায়-বেআইনি নির্দেশনা দেবো না: সিইসি

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কারও পক্ষে অন্যায় বা বেআইনিভাবে নির্দেশনা দেওয়া হবেবিস্তারিত পড়ুন

জুলাই আন্দোলনের এক নম্বর কারণ পচা নির্বাচন: ইসি সানাউল্লাহ

নির্বাচন কমিশনার (ইসি) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেছেন, জুলাইবিস্তারিত পড়ুন

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে দাবি আদায়ে কাউকে রাস্তায় নামতে হবে না : শফিকুর রহমান

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ক্ষমতায় গেলে দাবি আদায়ে জনগণকে রাস্তায় নামতে হবে নাবিস্তারিত পড়ুন

  • রাজনীতিতে এখন ভিশন থাকতে হবে, দূরদৃষ্টি থাকতে হবে : আমীর খসরু
  • পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় ৪৩০ প্লাটুন বিজিবি
  • নির্বাচনে কোনো বিশেষ দলকে জিতিয়ে দিতে চাইলে জনগণ ছেড়ে দেবে না: রিজভী
  • সরকার হজ নিয়ে কোন ব্যবসা করে না: ধর্ম উপদেষ্টা
  • সরকার গঠনে সবচেয়ে বেশি সম্ভাবনা বিএনপির : ইনোভেশনের জরিপ
  • ‘এই সময়’-এ প্রকাশিত ফখরুলের সাক্ষাৎকার নিয়ে বিএনপির বিবৃতি
  • ‘আমি পোড়াতে বলেছি কী, ওরা পুড়িয়ে দিয়েছে সেতু ভবন’
  • নিউইয়র্কে মির্জা ফখরুলকে কেউ লাঞ্ছিত করেনি : রিজভী
  • ফার্মগেট থেকে প্রায় অর্ধশত আ.লীগ নেতাকর্মী আটক
  • মেট্রোরেলে যুক্ত হচ্ছে ১০ ট্রেন, চলবে রাত ১০টার পরেও
  • দল হিসেবে আওয়ামী লীগকে বিচারের আওতায় আনা উচিত: নাহিদ ইসলাম
  • বিশ্ববিদ্যালয় এতিমখানা নয় যে খাট-ডাইনিং টেবিল দেবেন: রিজভী