সোমবার, সেপ্টেম্বর ১৫, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

সাতক্ষীরা ব্রাদার্স মোটরের মালিকের বিরুদ্ধে কর্মচারিকে ফাঁসানোর অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন

সাতক্ষীরা প্রতিনিধি: মাদক মামলায় কারাগারে থাকা শোরুম মালিককে বাঁচাতে বিভিন্ন ব্যক্তির কাছ থেকে ঋণ করে টাকা দিয়ে সহযোগিতা করা কর্মচারীর টাকা পরিশোধ না করে উল্টো বিভিন্নভাবে হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। সোমবার দুপুরে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের আব্দুল মোতালেব মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলন করেছেন সাতক্ষীরা শহরের মাগুরা বৌ বাজার এলাকার জুম্মান গাজীর ছেলে সালাউদ্দীন গাজী।
লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, জীবিকার তাগিদে বিগত কয়েক বছর পূর্বে কাটিয়া “ব্রাদার্স মোটর” নামক রিকন্ডিশন মোটর সাইকেল শোরুমে মাত্র ৮ হাজার টাকা বেতনের চুক্তিতে কর্মচারী হিসেবে যোগদান করি। কিছুদিন পর প্রতিষ্ঠানটির মালিক শেখ নাহিদুল ইসলাম নাহিদ একটি মাদক মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামী হিসাবে গ্রেফতার হয়ে জেল হাজতে যান। তিনি জেল হাজতে থাকাকালিন তার ১ম স্ত্রী বিলকিস খাতুন তাকে ছাড়াতে এবং মামলা মিটানোর জন্য বিভিন্ন স্থানে ছুটাছুটি করতে থাকে। তার কাছে টাকা না থাকায় বিভিন্ন ব্যবসায়ী ও নেতাদের কাছে গেলেও কোন টাকা জোগাড় করতে পারেনি। পরবর্তীতে শোরুম মালিকের বিপদের কথা মাথায় রেখে আমার মাধ্যমে প্রিয়ংকর মন্ডলের নিকট থেকে ২লক্ষ টাকা, প্রকাশ মন্ডলের নিকট থেকে ২ লক্ষ টাকা, গাজী পার্সের নিকট থেকে একটি চেক নিয়ে অন্য ব্যবসায়ী সোহাগের নিকট থেকে ১লক্ষ টাকা, প্রিয়ংকর মন্ডলের নিকট থেকে আমার নাম করে আরো ২লক্ষ টাকা তুলে দেই বিলকিস খাতুনের কাছে। প্রত্যেক ব্যবসায়ী আমাকে জিম্মাদার হিসেবেই তাকে টাকা ঋণ দিয়েছিল। কথা ছিল স্বামী নাহিদ জেল থেকে বের হলে টাকা পরিশোধ করবে। এছাড়া বিভিন্ন এনজিও থেকে লক্ষাধিক টাকা উত্তোলন করে দিয়েছি বিলকিসের কাছে। এখন সমিতির কিস্তি টানতে হিমশিম খাচ্ছি। কিন্তু নাহিদ জামিনে বের ওই টাকা পরিশোধ না করে উল্টো আমাকে ফাঁসাতে মরিয়া হয়ে উঠেছে।
তিনি আরো বলেন, ওই টাকা চাইতে গেলে নাহিদ বলে যার কাছে টাকা দিয়েছো, তার কাছ থেকেই টাকা নাও। আমি বিলকিস খাতুনের কাছে টাকা চাইতে গেলে তালবাহানা করতে থাকে এবং টাকা না দিয়ে আমাকে মিথ্যা মামলায় ফাঁসানোর হুমকি প্রদর্শন করে। শোরুমের লোনের জন্য নাহিদ এর গ্রান্টার হিসেবে আমার নামীয় এবং আমার স্ত্রীর নামীয় ফাঁকা চেক এবং স্ট্যাম্প জমা দেওয়া ছিলো। ওই চেক এবং স্ট্যাম্প ব্যবহার করে আমাদের বিপাদে ফেলানোর চক্রান্ত চালিয়ে যাচ্ছে। আমি একজন সামান্য কর্মচারী নিজে ঋণ না করেও ঋণের বোঝা মাথায় নিয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছি। অন্যদিকে শোরুম মালিকের ষড়যন্ত্রের ভয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছি।
আমি ওই নাহিদ তার স্ত্রী বিলকিস গংয়ের চক্রান্তের হাত থেকে রক্ষা পেতে সাতক্ষীরা জেলা পুলিশ সুপারসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।

একই রকম সংবাদ সমূহ

কলারোয়ার আসাননগর মানব কল্যাণের” উদ্যোগে হতদরিদ্র পরিবারকে ইট প্রদান

হাবিবুল্লাহ বাহার, কলরোয়া: সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলা জয়নগর ইউনিয়নের ধানদিয়া গ্রামের নওশের আলীরবিস্তারিত পড়ুন

পদ্মা সেতুতে গাড়ি থামানো ছাড়াই স্বয়ংক্রিয় টোল আদায়

পদ্মা সেতুতে লাইভ পাইলটিং আকারে চালু হয়েছে আধুনিক ননস্টপ ইলেকট্রনিক টোল কালেকশনবিস্তারিত পড়ুন

৭ পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

বাংলাদেশ পুলিশের সাত কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার করেছে সরকার। রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) স্বরাষ্ট্রবিস্তারিত পড়ুন

  • নতুন বেতন কাঠামোতে যেসব বিষয়ে গুরুত্ব পাচ্ছে
  • শেখ হাসিনা বিরোধীপক্ষকে হিটলারের মতো দমন করতেন- মাহমুদুর রহমানের
  • ১২ জেলায় বন্যার সতর্কবার্তা
  • ১৩ দিনে ১৬ হাজার কোটি টাকা রেমিট্যান্স এলো
  • জামায়াতের পর এবার খেলাফত মজলিসের কর্মসূচি ঘোষণা
  • পিআর ইস্যুতে জামায়াতের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি, কর্মসূচি ঘোষণা
  • কোনো চাপে নয়, ভারতের অনুরোধে ইলিশ পাঠানো হয়েছে: উপদেষ্টা
  • ধানের পর কলারোয়ায় এবার পাট দিয়ে তৈরি হলো দুর্গা প্রতিমা
  • সাতক্ষীরা আদালতে কারা মহাপরিদর্শকের বিরুদ্ধে ৫ কোটি টাকার মানহানি মামলা
  • ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ‘মহোৎসবের নির্বাচন’: প্রধান উপদেষ্টা
  • ১২ অক্টোবর থেকে দেশব্যাপী টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন
  • নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে: প্রধান উপদেষ্টাকে কমিশন চেয়ারম্যান