শুক্রবার, অক্টোবর ১৭, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

আন্দোলনে বাধা নেই, সন্ত্রাস-নৈরাজ্য হলে ছেড়ে দেব না : প্রধানমন্ত্রী

বিএনপির শাসনামলে আওয়ামী লীগ এবং মহিলা লীগের নেতাকর্মীদের ওপর চরম অত্যাচার চালানো হয়েছিলো বলে উল্লেখ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, বিএনপি যখন ক্ষমতায় ছিল আমাদের নেতাকর্মীদের উপর যে অত্যাচার চালানো হয়েছিল তা ভুলবো কীভাবে, এদেশের মানুষ তা কোনোদিন ভুলবে না।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, তখন একদিকে বিএনপি, একদিকে জামায়াত অন্যদিকে পুলিশ মিলে নির্যাতন করতো। নারী নেতাকর্মীদের রাস্তায় ফেলে বুট দিয়ে লাথি মেরেছে। কাউকে রেহাই দেয়নি। কিন্তু আমরা তো তা করছি না। তাদের মেয়েরা মিছিল করতে পারছে। তারা সমাবেশ মিছিল সবকিছু করতে পারছে আমরা কোনো বাধা দিচ্ছি না।

‘তবে আন্দোলনের নামে বোমা মারলে, মানুষকে অত্যাচার করলে, সন্ত্রাস-নৈরাজ্য হলে একটাকেও ছাড়ব না।’

শনিবার (২৬ নভেম্বর) বিকেলে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন মহিলা আওয়ামী লীগের ষষ্ঠ ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে যোগ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘২০০১ এর নির্বাচনের পর যেভাবে বিএনপি এবং জামায়াতের সন্ত্রাসীরা মেয়েদের ওপর পাশবিক অত্যাচার করেছে, বাংলাদেশে এমন কোনো জায়গা নেই যেখানে এই অত্যাচারের শিকার না হয়েছে। মা-মেয়েকে একসঙ্গে ধর্ষণ করেছে-গণধর্ষণ করেছে। ছোট্ট ৬ বছরের শিশুও রেহাই পায়নি। ফাহিমা, মহিমা, রুমাসহ কত মেয়ে। ফাতেমা, বেদানা— আমরা তাদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করেছি, ট্রমা সেন্টারে নিয়ে গিয়েছি। আমরা তাদেরকে বাঁচাতে পারিনি।’

তিনি বলেন, ‘ঠিক পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী যেভাবে আত্যাচার করেছিল বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় আসার পর একইভাবে অত্যাচার-নির্যাতন চালিয়েছে এ দেশের মা বোনের ওপর।’

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ১৫ আগস্ট একটি কালো দিন। সেদিন জাতির পিতাকে হত্যা করা হয়। একইসঙ্গে আমার মাকে হত্যা করা হয়। মেয়েরা স্বামীর কাছে কত কিছু দাবি করে, কিন্তু আমার মা বাবার কাছে কখনো কিছু চাননি। ঘাতকের দল যখন আমার বাবাকে হত্যা করে, তখন আমার মা বলেছিলেন, আমার স্বামীকে হত্যা করেছ, আমাকেও হত্যা করো।

তিনি আরো বলেন, হানাদার বাহিনী মেয়েদের ধরে ক্যাম্পে নিয়ে গিয়ে নির্যাতন করেছে। তখন জাতির পিতা সুইজারল্যান্ড থেকে নার্স এনে তাদেরকে চিকিৎসার ব্যবস্থা করেন। জাতির পিতা সবসময় নারী ক্ষমতায়নে বিশ্বাস করতেন।

সকাল থেকেই এই সম্মেলনস্থল রঙিন সাজে সাজতে শুরু করে। শাড়িসহ বর্ণিল পোশাক আর নানা সাজে উপস্থিত হতে থাকেন নেতা-কর্মীরা।

সম্মেলন উপলক্ষে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ও আশপাশের এলাকা ব্যানার, প্ল্যাকার্ড ও ফেস্টুনে ছেয়ে গেছে। শাহবাগ থেকে মৎস্য ভবন, অন্যদিকে শাহবাগ থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি হয়ে শাপলা চত্বর পর্যন্ত সাজানো হয়েছে নানাভাবে।

এর আগে ২০১৭ সালের ৪ মার্চ বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগের পঞ্চম জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

সংগঠনের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী প্রতি তিন বছর পর সম্মেলন হওয়ার কথা থাকলেও প্রায় পাঁচ বছর পর এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। করোনা পরিস্থিতির কারণে নির্ধারিত সময়ে সম্মেলন হয়নি।

একই রকম সংবাদ সমূহ

সন্ধ্যায় রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠক

জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানকে সামনে রেখে আজ বুধবার রাষ্ট্রীয় অতিথিবিস্তারিত পড়ুন

গুলশান এলাকার ভোটার হলেন প্রধান উপদেষ্টা

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবার গুলশান এলাকায় ভোটবিস্তারিত পড়ুন

ছেলে-মেয়ে সবাই দেশে, একা গিয়ে কী করব: সেফ এক্সিট প্রশ্নে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

রাজনীতিতে বহুল চর্চিত সেইফ এক্সিট প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জাববে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্টবিস্তারিত পড়ুন

  • আমরা স্বাভাবিক এক্সিট চাই: ধর্ম উপদেষ্টা
  • সাধারণ কর্মী নিয়োগে প্রথমবার বাংলাদেশ-সৌদি আরব চুক্তি স্বাক্ষর
  • সেপ্টেম্বরে প্রবাসীরা পাঠালেন ৩৩ হাজার কোটি টাকা
  • জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য নভেম্বরেই গণভোট চায় জামায়াত
  • এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া নিয়ে সুখবর দিল অর্থ মন্ত্রণালয়
  • প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে স্ন্যাপচ্যাটের সাবেক শীর্ষ কর্মকর্তার সাক্ষাৎ
  • সাতক্ষীরা জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের উদ্যোগে প্রধান শিক্ষকদের ১ দিনের প্রশিক্ষণ
  • হজ প্যাকেজ ঘোষণা: সর্বনিম্ন ৪ লাখ ৬৭ হাজার টাকা
  • ২৭ দিনে প্রবাসী আয় এল সাড়ে ২৮ হাজার কোটি টাকা
  • গ্যালারিতে বসে দেখার দিন শেষ, এখন নিজেরাই খেলব: প্রধান উপদেষ্টা
  • বর্তমান সিইসিকে সাবেক সিইসিদের পরিণতি স্মরণ করালেন সুশীলরা
  • নির্বাচনে কারও পক্ষে অন্যায়-বেআইনি নির্দেশনা দেবো না: সিইসি